
পুচিনের বিশ্বের সাথে এতদিনের কার্য কলাপ, বিশেষ করে রাশিয়ার প্রায় চিরস্থায়ী প্রেসিডেন্ট পদের বন্দোবস্থ সহ পর্যবেক্ষণ করে আমার মনে হয় - ইউক্রেনের সাথ দ্বিতীয় দফার বৈঠক রাশিয়ার বা পুচিনের মন মতো হয়েছে ।দ্বিতীয় বৈঠকে দুপক্ষের সমঝোতা হয়েছে যে - বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন।কিয়েভে বা যে কোনো স্থানেযারা সামরিক সরঞ্জাম সহ অবস্থান করবে তারা ,সামরিক লোক রাশিয়া ও ইউক্রেনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের দ্বিতীয় দফায় বৈঠক শেষ বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ)। বেলারুশে তিন ঘণ্টা ধরে চলা এই বৈঠকে মানব করিডোর নির্ণয় ও ব্যবহার করে মানবাধিকার রক্ষা করা হবে। যারা অবস্থান করে তাদের সামরিক লোক গণ্য করা হবে।
রাশিয়া এটাই চাইছিলো কারণ -
রাশিয়া এখন পর্যন্ত পুরো সামরিক শক্তি কাজে লাগায়নি। কারণ, রাশিয়া সময় নিচ্ছে। তারা চাইছে শহরগুলো থেকে লোকজন নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাক কিংবা শহর খালি করে দিক। সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে যাতে হতাহতের সংখ্যা না বাড়ে, তাই হামলার তেজ কমিয়ে ইউক্রেনবাসীকে সময় দিতে চাইছে রাশিয়া।
অর্থাৎ এর পরে,
রাশিয়া কিয়েভ গুড়িয়ে দিলেও সেটা হবে সৈনিক সৈনিক যুদ্ধ সামরিক দ্বারা বেসামরিক হত্যা হবে না।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭