somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহাভারতের গপ্পো - ০৩১ : বশিষ্ঠ, বিশ্বামিত্র, শক্ত্রি, কল্মাষপাদ - ঔর্ব এর কাহিনী

০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


গন্ধর্বরাজের কাছে অর্জুন বশিষ্ঠের ইতিহাস জানতে চাইলে গন্ধর্বরাজ বললেন-
বশিষ্ঠ ব্রহ্মার মানস পুত্র, অরুন্ধতির স্বামী এবং ইক্ষ্বাকু কুলের পুরােহিত। কান্যকুব্জরাজ কুশিকের পুত্র গাধি, তাঁর পুত্র বিশ্বামিত্র। একদিন বিশ্বামিত্র সৈন্যদের নিয়ে হরিণ শিকারে গিয়ে পিপাসিত হয়ে বশিষ্ঠের আশ্রমে এলেন। রাজার আপ্যায়নের জন্য বশিষ্ঠ তাঁর কামধেনু নন্দিনীকে বললেন, আমার যা প্রয়ােজন তা দাও। নন্দিনী ধুয়া উঠা গরম গরম নানান খাবার, দুধ, দই, ঘি, মিষ্টান্ন, মদ্য, নানান রকম রত্ন ও জামা উৎপন্ন করল।



বিশ্বামিত্র নন্দিনীর অপরূপ আকৃতি ও গুণ দেখে বিস্মিত হলেন। বিশ্বামিত্র দশ কোটি ধেনু (দুগ্ধবতী গাভী) বা তাঁর রাজ্যের বিনিময়ে বশিষ্ঠের কামধেনুটি চাইলেন। কিন্তু বশিষ্ঠ তাতে রাজি হলেন না। তখন বিশ্বামিত্র জোড় করে নন্দিনীকে নিয়ে যেতে চাইলেন। নন্দিনী যেতে না চাইলে তিনি নন্দিনীকে কশাঘাতে করলেন। তখন নন্দিনী বশিষ্ঠকে বললো তাঁকে উদ্ধার করতে। বশিষ্ঠ বললেন, ক্ষত্রিয়ের বল তেজ, ব্রাহ্মণের বল ক্ষমা। নন্দিনী তােমার শক্তি থাকলে আমার কাছে ফেরে এসো। তখন নন্দিনী ভয়ংঙ্কর রূপ ধারণ করে সৈন্যদের উপরে ঝাপিয়ে পরলো। নন্দিনীর বিভিন্ন অঙ্গ থেকে পহ্মব, দ্রবিড়, শক, যবন, শবর, পৌন্ড্রু, কিরাত, সিংহল, বর্বর, খশ, পুলিন্দ, চীন, হুন, কেরল, ম্লেচ্ছ প্রভৃতি সৈন্য উৎপন্ন হয়ে বিশ্বামিত্রের সৈন্যদলকে হত্যা না করেই পরাজিত করলো। বিশ্বামিত্র রেগে গিয়ে বশিষ্ঠের দিকে তীর ও অন্যান্য দিব্যাস্ত্র নিক্ষেপ করলেন, কিন্তু বশিষ্ঠ ব্রহ্মশক্তিযুক্ত লাঠি দিয়ে সেগুলি প্রতিহত করলেন।

এবার বিশ্বামিত্র নিজের ভুল বুঝতেপেরে বলে উঠলেন - ক্ষত্রিয় বলকে ধিক, ব্রাহ্মতেজই বল। তপস্যাই পরম বল।
তারপর বিশ্বামিত্র রাজ্য ত্যাগ করে তপস্যায় শুরু করলেন।


কল্মাষপাদ নামে এক ইক্ষ্বাকুবংশীয় রাজা ছিলেন। একদিন তিনি হরিণ শিকারে বেরিয়ে একটি শরু পথে প্রবেশ করলে সেই সময় সেই পথেই বশিষ্ঠ মুনির বড় ছেলে শক্ত্রি আসছিলেন। রাজা তাকে পথে ছেড়ে দিতে বললেন, কিন্তু শক্ত্রি বললেন, ব্রাহ্মণকে পথ ছেড়ে দেওয়াই রাজার ধর্ম। এই শুনে রাজা শক্ত্রিকে কশাঘাত করলেন। শক্ত্রি রেগে গিয়ে রাজাকে অভিশাপ দিলেন নরমাংসভােজী রাক্ষস হওয়ার।

অন্যদিকে কল্মাষপাদকে যজমান রুপে পাবার জন্য বশিষ্ঠ আর বিশ্বামিত্রের মধ্যে প্রতিযােগিতা ছিল। অভিশপ্ত কল্মাষপাদ শকিত্রের কাছে ক্ষমা চাইছে সেই সময় বিশ্বামিত্রের আদেশে কিংকর নামে এক রাক্ষস রাজার শরীরে ঢুকে গেল।

এক ক্ষুধার্ত ব্রাহ্মণ বনের মধ্যে রাজাকে দেখতে পেয়ে রাজার কাছে মাংস ও খাবার চাইলেন। রাজা ব্রাহ্মণকে অপেক্ষা করতে বলে রাজপ্রাসাদে ফিরে গেলেন। কিন্তু সেখানে গিয়ে সে ব্রাহ্মণের কথা ভুলে গেলেন। পরে মাঝরাতে রাজার সেই কথা মনে পরে। তখন সে বাবুর্চিকে মাংস ও খাদ্য নিয়ে ব্রাহ্মণের কাছেযেতে বলে। বাবুর্চি জানালো মাংস নেই। রাজা বললেন, তবে নরমাংস নিয়ে যাও। বাবুর্চি বধ্যভূমি থেকে নরমাংস নিয়ে রান্না করে খাবার সহ ব্রাহ্মণে দিয়ে এলো। ব্রাহ্মণ দিব্যদৃষ্টিতে সব দেখতে পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে রাজাকে নরমাংসভােজী হওয়ার অভিশাপ দিলো

শক্ত্রি এবং অরণ্যচারী ব্রাহ্মণ এই দুজনের শাপের ফলে রাক্ষসাবিষ্ট কল্মষপাদ উন্মাদের মতো হয়ে পরলেন। একদিন তিনি শকিত্রকে দেখে তাকে অভিশাপ দেয়ার রাগে শকিত্রকে হত্যা করে খেয়ে ফেললেন।

বিশ্বামিত্রের প্ররােচনায় কল্মষপাদ বশিষ্ঠের শতপুত্রের সকলকেই খেয়ে ফেললেন। পুত্রশােকাতুর বশিষ্ঠ পাগলপ্রায় হয়ে গেলেন। একদিন তিনি আশ্রমে ফেরার সময় পিছন থেকে বেদপাঠের ধ্বনি শুনতে পেলেন।
বশিষ্ঠ বললেন, কে আমার অনুসরণ করছে?
এক নারী উত্তর দিলেন, আমি অদৃশ্যন্তী, শকিত্রের বিধবা পত্নী। আমার গর্ভে যে পুত্র আছে তার বার বৎসর বয়স হয়েছে, সেই বেদপাঠ করছে।
বশিষ্ঠ তাঁর বংশের সন্তান জীবিত আছে জেনে আনন্দিত হয়ে পুত্রবধুকে নিয়ে আশ্রমের দিকে চললেন। পথিমধ্যে কল্মষপাদ বশিষ্ঠকে দেখে ক্রদ্ধ হয়ে তাঁকে খেতে গেলেন। বশিষ্ঠ কল্মষপাদের গায়ে মন্ত্রপূত জল ছিটিয়ে তাঁকে অভিশাপমুক্ত করে দিলেন এবং বললেন, রাজা, তুমি ফিরে গিয়ে রাজ্যশাসন কর, কিন্তু আর কখনও ব্রাহ্মণকে অপমান করাে না।
কল্মাষপাদ বশিষ্ঠের কাছে একটি পুত্র চাইলেন। বশিষ্ঠের সাথে সংঙ্গমের ফলে রাণী গর্ভবতী হলেন। বশিষ্ঠ তাঁর আশ্রমে ফিরে গেলেন। বারো বছরেও সন্তান ভূমিষ্ঠ হলো না দেখে রাণী ধারালো পাথর দিয়ে তাঁর প্যাট কেটে পুত্র প্রসব করলেন। এই পুত্রের নাম অশ্মক

বশিষ্ঠের পুত্রবধু, অদৃশ্যন্তীও একটি পুত্র প্রসব করলেন, তাঁর নাম পরাশর। পরাশর যখন জানতে পারলো তাঁর পিতাকে রাক্ষসে খেয়ে ফেলেছে তখন সে সর্বলােক বিনাশের সংকল্প করলেন। পরাশরকে থামানোর জন্য বশিষ্ঠ একটি উপাখ্যান শোনালেন -


পুরাকালে কৃতবীর্য নামে এক রাজা ছিলেন, তিনি তাঁর পুরােহিত ভৃগুবংশীয়গণকে প্রচুর ধন-সম্পদ দান করতেন। তাঁর মৃত্যুর্ক পর তাঁর বংশধর ক্ষত্রিয়দের অর্থাভাব দেখা দিলে তাঁরা ভৃগুদের কাছে এলেন। ভার্গবদের কেউ কেউ মাটির নিচে ধন লুকিয়ে রাখলেন, কেউ ব্রাহ্মণদের দান করলেন, কেউ ক্ষত্রিয়দের দিলেন। একজন ক্ষত্রিয় ভার্গবদের ঘরের মেঝে খনন করে ধন খুঁজে পেয়ে ক্রুদ্ধ হয়ে ভার্গবদেন হত্যা করলেন। ভার্গবনারীরা ভয়ে হিমালয়ে আশ্রয় নিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন ব্রাহ্মণী গর্ভবতী ছিলেন। ক্ষত্রিয়রা জানতে পেরে সেই গর্ভ নষ্ট করতে সেখানে গেলে সেই ব্রহ্মণীর উরু ভেদ করে সূর্যের ন্যায় দীপ্তিমান পুত্র ঔর্ব জন্ম নিল। তাঁর তেজে ক্ষত্রিয়রা অন্ধ হয়ে গেলেন। ক্ষত্রিয়রা অনুগ্রহ ভিক্ষা করলে ঔর্ব তাঁদের দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিলেন। তারপর পিতৃপুরুষদের মৃত্যুর প্রতিশােধ নেবার জন্য তিনি তপস্যা করতে লাগলেন। ঔবকে সর্বলােক বিনাশে উদ্যত দেখে পিতৃপুরুষরা এসে বললেন, বৎস, ক্রোধ সংবরণ কর। আমরা স্বর্গারােহণের জন্য উৎসুক ছিলাম, কিন্তু আত্মহত্যায় স্বর্গলাভ হয় না, সেজন্য স্বেচ্ছায় ক্ষত্রিয়দের হাতে মরেছি। আমরা ইচ্ছা করলেই ক্ষত্রিয়সংহার করতে পারতাম।
এই কথা শুনে ঔব তার ক্রোধাগ্নি সমুদ্রজলে নিক্ষেপ করলেন।

বশিষ্ঠের কাছে এই উপাখ্যান শুনে পরাশরের রাগ কিছুটা কমলো। কিন্তু তিনি রাক্ষসসত্র যজ্ঞ আরম্ভ করলেন, তাতে আবালবৃদ্ধ সকল রাক্ষস দগ্ধ হতে লাগল। অত্রি, পুলস্ত্য, পুলহ, ক্রতু ও মহাক্রতু রাক্ষসদের প্রাণরক্ষর জন্য সেখানে হাজির হয়ে বললেন, বৎস, যারা তােমার পিতার মৃত্যুর বিষয় কিছুই জানে না সেই নির্দোষ রাক্ষসদের মেরে তােমার কি আনন্দ হচ্ছে? তুমি আমার বংশনাশ করাে না। তোমার পিতা অভিশাপ দিয়েই নিজের মৃত্যু ডেকে এনেছিলেন। এখন তিনি তাঁর ভ্রাতাদের সঙ্গে দেবলােকে সুখে আছেন। এই কথা শুনে পরাশর তাঁর যজ্ঞ বন্ধ করলেন।


অর্জুন গন্ধর্বরাজের কাছে জানতে চাইলো- কল্মাষপাদ কি কারণে পুত্র লাভের জন্য তাঁর রাণীকে বশিষ্ঠের কাছে পাঠালো?
গন্ধর্বরাজ বললেন- রাজা কল্মষপাদ যখন রাক্ষসরূপে বনে বিচরণ করছিলেন তখন এক ব্রহ্মণ ও তাঁর পত্নীকে দেখতে পান। রাজা সেই ব্রহ্মণকে খেয়ে ফেললে ব্রহ্মণী অভিশাপ দিয়ে বলেন- "রাজা তুমি স্ত্রীসংগম করলেই তােমার মৃত্যু হবে। যাঁকে তুমি পুত্রহীন করেছ সেই বশিষ্ঠই তােমার পত্নীতে সন্তান উৎপাদন করবেন।" এই কারণেই কল্মষপাদ তাঁর রাণীকে বশিষ্ঠের কাছে পঠিয়েছিলেন।


অর্জুন তখন গন্ধর্বরাজকে বললেন- আমাদের উপযুক্ত পুরােহিত কে আছেন তা বলো।
গন্ধর্বরাজ বললেন- দেবলের ছোট ভাই ধৌম্যকেই পৌরােহিত্যে বরণ করতে পারো।

অর্জুন গন্ধর্বরাজকে নিজের আগ্নেয় অস্ত্র দান করলেন। বললেন অশ্বগুলি তোমার কাছে থাক। প্রয়োজন হলে আমি চেয়ে নিবো। এই বলে তারা বিদায় নিয়ে নিজ নিজ গন্তব্যে রওনা হলেন।
পাণ্ডবগণ ধৌম্যের আশ্রমে গিয়ে তাঁকে পৌরােহিত্যে বরণ করলেন এবং তাঁর সঙ্গে পাঞ্চালীর স্বয়ংবরে যাবার জন্য রওনা হলেন।

====================================================================

বিশেষ ঘোষণা : হিন্দুদের ধর্মীয় সাহিত্যের মহাকাব্য মহাভারতের কথা আমরা সকলেই জানি। আমি এটিকে পড়ছি একটি কল্পকাহিনীর সাহিত্য হিসেবে, ধর্মগ্রন্থ হিসেবে নয়। আমি মনে করি "যার যার বিশ্বাস তার তার কাছে। অন্যের বিশ্বাস বা ধর্মানুভূতিতে খোঁচা দেয়ার কোনো ইচ্ছে আমার নেই।" এই গ্রন্থে প্রচুর কল্পকাহিনী রয়েছে। সেগুলিই আমি এই সিরিজে পেশ করবো। যারা মহাভারত পড়েননি তারা এখান থেকে ধারাবাহিক ভাবে সেগুলি জেনে যাবেন। মনে রাখতে হবে আমার এই পোস্ট কোনো ভাবেই ধর্মীয় পোস্ট নয়।

লেখার সূত্র : কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস কৃত মহাভারত : অনুবাদক - রাজশেখর বসু।
ছবির সূত্র : এই সিরিজে ব্যবহৃত সকল ছবি বিভিন্ন সাইট থেকে সংগৃহীত।



=================================================================

মহাভারতের গপ্পো : এক নজরে সকল পর্ব
=================================================================
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×