somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

“১৯ বছরের সুখময় স্মৃতির পরিসমাপ্তি"

২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

“১৯ বছরের সুখময় স্মৃতির পরিসমাপ্তি"
- (জিনিয়া মাহমুদা , সহকারী প্রোগ্রামার, জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্প (৬৪ জেলা), ঢাকা জেলাকেন্দ্র)


জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্প এর কার্যক্রম ২০০২ সাল থেকে শুরু হয় ১০ টি জেলা নিয়ে,২০০৪ সালে সহকারী প্রোগ্রামার হিসেবে এই প্রকল্পে আমার যোগদান।
প্রকল্পের চাকরির ভবিষ্যত কি,পদোন্নতি হয়না " এসব নিয়ে আমি কখনোই খুব বেশি ভাবি নাই,কারন চাকরির শুরুর দিকে আমার মেয়েদুটো ছোটো ছিলো,ওদের দুজনেরই স্কুলজীবন মাত্র শুরু হয়েছে, সেই সাথে আমারও চাকরি, সবমিলিয়ে হিমশিম অবস্থা,ভেবেছিলাম হয়তোবা চাকরি কন্টিনিউ করা হবে না। তাই আমার কেরিয়ার নিয়ে,চাকরির ভবিষ্যত নিয়ে কখনোই খুব ভাবা হয়ে ওঠে নাই। আমার সকল চিন্তা জুড়ে ছিল,"সংসার সন্তান এবং চাকরি" এই তিনের সমন্বয় করে কিভাবে নিজেকে এই তিন অবস্থানে খুব ভালো রাখা যায়।
আলহামদুলিল্লাহ চাকরির শুরু হয় ঢাকায় পোস্টিং নিয়ে। চাকরির শুরুতে অনেক কাজ শিখেছি জাতীয় মহিলা সংস্থার জেলা কর্মকর্তা Layla Arzuman লায়লা আপার কাছ থেকে এবং শামসুজ্জামান এর কাছ থেকে,এ দুজনের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা অপরিসীম।
১ম পর্যায় শেষ হওয়ার পর ২০০৯ সালে আবার এই প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয় ৩০ জেলা নিয়ে এবং ২০১৪ সালে এই প্রকল্পের কার্যক্রম সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৬৪ জেলা নিয়ে।
পোস্টিং এর চাকরি হওয়া সত্বেও আল্লাহর অশেষ রহমতে এই তিন পর্যায়ে ঢাকার সহকারী প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করবার সুযোগ পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ শুকরিয়া আদায় করে শেষ করা যাবে না,ঢাকায় পোস্টিং এর ব্যাপারে প্রথমে মহান রব্বুল আলামীন আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া আদায় করি শুকুর আলহামদুলিল্লাহ,তারপর আমার ঊর্ধ্বতনদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, সবশেষে আমার প্রিয় সহকর্মী ভাই বোনদের প্রতি ভালোবাসা কৃতজ্ঞতা, কারন আমার ৬৩ জেলার কোনো সহকর্মী কখনো বিন্দু পরিমাণ ইচ্ছে পোষণ করেনি বা চেষ্টাও করেনি ঢাকায় আমার জায়গায় পোস্টিং নেওয়ার জন্য,মনে হয় ঢাকার সহকারী প্রোগ্রামার হিসেবে ৬৩ জেলার সকল সহকারী প্রোগ্রামার ভাই বোনেরা আমাকেই মন থেকে মেনে নিয়েছিল। অনেক সম্মান ভালোবাসা পেয়েছি পুরনো এবং সদ্য যোগদান কৃত সকল সহকর্মী ভাই বোনদের কাছ থেকে,আলহামদুলিল্লাহ। সকল সহকর্মী ভাই বোনদের প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ।
এই প্রকল্পের কার্যক্রম মহিলাদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষিত করা, আলহামদুলিল্লাহ এই তিন মেয়াদে শুধু ঢাকা জেলায় আমি এবং আমার প্রশিক্ষক দুজনে মিলে ১৪৬৭ জনকে প্রশিক্ষিত করি। কত যে সম্মানের কাজ এই প্রকল্পের, তা ভাষা দিয়ে ব্যক্ত করা যাবে না।সারা ঢাকায় যেমন অফিস, আদালত,ব্যাংক,হাসপাতাল, প্রাইভেট ক্লিনিক, আড়ং, বিভিন্ন শপিং মলে...বিভিন্ন জায়গায় যেখানেই যাই সেখানেই সেবা পাই আমাদের পরিচিত মুখ আমাদের প্রিয় প্রশিক্ষণার্থীদের কাছ থেকে।
এই প্রকল্পের কার্যক্রম কতো যে পবিত্র সম্মানের এটা ভাষায় বোঝাতে পারবো না ,কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসায় ভরপুর আমার হৃদয় এই প্রকল্পের প্রতি।
জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ থাকবো, এমন একটা মহত প্রকল্পে আমাদের সকলকে কাজ করবার সুযোগ দেওয়ার জন্য।
প্রকল্পে কাজ করেছি তাই পদোন্নতি ছিল না,বেতন সর্বসাকূল্য ছিলো" এসব কখনোই আমার কাছে মূখ্য ছিল না, আমি আমার কাজটাকে মনেপ্রানে ভালোবেসেছি, আমি ভালোবেসেছি জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্প কে, আমি ভালোবেসেছি প্রকল্পের মাদার অরগানাইজেশান জাতীয় মহিলা সংস্থাকে। জাতীয় মহিলা সংস্থা আমার জন্য আশির্বাদ স্বরুপ।
এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ জুন ২০২৩ ইংএ ।
জুলাই ২০২৩ ইং হতে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম জাতীয় মহিলা সংস্থার নিয়মিত কার্যক্রমে পরিচালিত হবে। আমরা(কর্মরত জনবল) কিভাবে থাকবো, আদৌ থাকবো কিনা এ বিষয়ে আজ ২৬/০৬/২০২৩ ইং তারিখে বিকাল ৪ টা অবধি লিখিত কোন নির্দেশনা পাই নাই। তাই ধরেই নিচ্ছি হয়তোবা আমরা আছি জাতীয় মহিলা সংস্থায়,কিভাবে আমাদের রাখবে ঊর্ধ্বতন দের নির্দেশনার অপেক্ষায় রইলাম।
আপাতত জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্প এর সমাপ্তি।
পেয়েছি অনেক আলহামদুলিল্লাহ,আমার হারানোর কিছু নাই, তবুও আশা নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম ভালো কিছুর জন্য।
নিচে জেলাভিত্তিক এর শেষ দুই কর্মদিবসের দুটি ছবি যুক্ত করলাম। ১৯ বছরের সুখময় স্মৃতির পরিসমাপ্তি"
জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্প এর কার্যক্রম ২০০২ সাল থেকে শুরু হয় ১০ টি জেলা নিয়ে,২০০৪ সালে সহকারী প্রোগ্রামার হিসেবে এই প্রকল্পে আমার যোগদান।
প্রকল্পের চাকরির ভবিষ্যত কি,পদোন্নতি হয়না " এসব নিয়ে আমি কখনোই খুব বেশি ভাবি নাই,কারন চাকরির শুরুর দিকে আমার মেয়েদুটো ছোটো ছিলো,ওদের দুজনেরই স্কুলজীবন মাত্র শুরু হয়েছে, সেই সাথে আমারও চাকরি, সবমিলিয়ে হিমশিম অবস্থা,ভেবেছিলাম হয়তোবা চাকরি কন্টিনিউ করা হবে না। তাই আমার কেরিয়ার নিয়ে,চাকরির ভবিষ্যত নিয়ে কখনোই খুব ভাবা হয়ে ওঠে নাই। আমার সকল চিন্তা জুড়ে ছিল,"সংসার সন্তান এবং চাকরি" এই তিনের সমন্বয় করে কিভাবে নিজেকে এই তিন অবস্থানে খুব ভালো রাখা যায়।
আলহামদুলিল্লাহ চাকরির শুরু হয় ঢাকায় পোস্টিং নিয়ে। চাকরির শুরুতে অনেক কাজ শিখেছি জাতীয় মহিলা সংস্থার জেলা কর্মকর্তা Layla Arzuman লায়লা আপার কাছ থেকে এবং শামসুজ্জামান এর কাছ থেকে,এ দুজনের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা অপরিসীম।
১ম পর্যায় শেষ হওয়ার পর ২০০৯ সালে আবার এই প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয় ৩০ জেলা নিয়ে এবং ২০১৪ সালে এই প্রকল্পের কার্যক্রম সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৬৪ জেলা নিয়ে।
পোস্টিং এর চাকরি হওয়া সত্বেও আল্লাহর অশেষ রহমতে এই তিন পর্যায়ে ঢাকার সহকারী প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করবার সুযোগ পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ শুকরিয়া আদায় করে শেষ করা যাবে না,ঢাকায় পোস্টিং এর ব্যাপারে প্রথমে মহান রব্বুল আলামীন আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া আদায় করি শুকুর আলহামদুলিল্লাহ,তারপর আমার ঊর্ধ্বতনদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, সবশেষে আমার প্রিয় সহকর্মী ভাই বোনদের প্রতি ভালোবাসা কৃতজ্ঞতা, কারন আমার ৬৩ জেলার কোনো সহকর্মী কখনো বিন্দু পরিমাণ ইচ্ছে পোষণ করেনি বা চেষ্টাও করেনি ঢাকায় আমার জায়গায় পোস্টিং নেওয়ার জন্য,মনে হয় ঢাকার সহকারী প্রোগ্রামার হিসেবে ৬৩ জেলার সকল সহকারী প্রোগ্রামার ভাই বোনেরা আমাকেই মন থেকে মেনে নিয়েছিল। অনেক সম্মান ভালোবাসা পেয়েছি পুরনো এবং সদ্য যোগদান কৃত সকল সহকর্মী ভাই বোনদের কাছ থেকে,আলহামদুলিল্লাহ। সকল সহকর্মী ভাই বোনদের প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ।
এই প্রকল্পের কার্যক্রম মহিলাদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষিত করা, আলহামদুলিল্লাহ এই তিন মেয়াদে শুধু ঢাকা জেলায় আমি এবং আমার প্রশিক্ষক দুজনে মিলে ১৪৬৭ জনকে প্রশিক্ষিত করি। কত যে সম্মানের কাজ এই প্রকল্পের, তা ভাষা দিয়ে ব্যক্ত করা যাবে না।সারা ঢাকায় যেমন অফিস, আদালত,ব্যাংক,হাসপাতাল, প্রাইভেট ক্লিনিক, আড়ং, বিভিন্ন শপিং মলে...বিভিন্ন জায়গায় যেখানেই যাই সেখানেই সেবা পাই আমাদের পরিচিত মুখ আমাদের প্রিয় প্রশিক্ষণার্থীদের কাছ থেকে।
এই প্রকল্পের কার্যক্রম কতো যে পবিত্র সম্মানের এটা ভাষায় বোঝাতে পারবো না ,কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসায় ভরপুর আমার হৃদয় এই প্রকল্পের প্রতি।
জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ থাকবো, এমন একটা মহত প্রকল্পে আমাদের সকলকে কাজ করবার সুযোগ দেওয়ার জন্য।
প্রকল্পে কাজ করেছি তাই পদোন্নতি ছিল না,বেতন সর্বসাকূল্য ছিলো" এসব কখনোই আমার কাছে মূখ্য ছিল না, আমি আমার কাজটাকে মনেপ্রানে ভালোবেসেছি, আমি ভালোবেসেছি জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্প কে, আমি ভালোবেসেছি প্রকল্পের মাদার অরগানাইজেশান জাতীয় মহিলা সংস্থাকে। জাতীয় মহিলা সংস্থা আমার জন্য আশির্বাদ স্বরুপ।
এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ জুন ২০২৩ ইংএ ।
জুলাই ২০২৩ ইং হতে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম জাতীয় মহিলা সংস্থার নিয়মিত কার্যক্রমে পরিচালিত হবে। আমরা(কর্মরত জনবল) কিভাবে থাকবো, আদৌ থাকবো কিনা এ বিষয়ে আজ ২৬/০৬/২০২৩ ইং তারিখে বিকাল ৪ টা অবধি লিখিত কোন নির্দেশনা পাই নাই। তাই ধরেই নিচ্ছি হয়তোবা আমরা আছি জাতীয় মহিলা সংস্থায়,কিভাবে আমাদের রাখবে ঊর্ধ্বতন দের নির্দেশনার অপেক্ষায় রইলাম।
আপাতত জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্প এর সমাপ্তি।
পেয়েছি অনেক আলহামদুলিল্লাহ, আমার হারানোর কিছু নাই, তবুও আশা নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম ভালো কিছুর জন্য।
নিচে জেলাভিত্তিক এর শেষ দুই কর্মদিবসের দুটি ছবি যুক্ত করলাম।


সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খালেদার ১টি প্ল্যান ছিলো, মহা-ডাকাতের ১টি প্ল্যান আছে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৩



২০১৪ সালের ভোটের আগে খালাদা বলেছিলো যে, তার কাছে ১টা প্ল্যান আছে, যা ১ বছরের মাঝে বেকার সমস্যা ও বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করে দিবে। তিনি প্ল্যানটি প্রকাশ করেননি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

তোর কথা তুই লিখে সত‍্যতা প্রমান কর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১



ব্লগ মনে হয় কারো কারো বাপ দাদার জমিদারি হয়ে গেছে। সব পোস্ট দালাল , রাজাকার, জঙ্গিদের অথবা লালবদরদের স্বপক্ষে হোতে হবে। সত‍্যের আগমনে মিথ্যা বিস্মৃতির অবসান হয় ।আদর্শের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে গুমের ঘটনা: শেখ হাসিনার শাসনকালের একটি কালো অধ্যায়

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৯

বাংলাদেশে গুমের ঘটনা: শেখ হাসিনার শাসনকালের একটি কালো অধ্যায়

গুমের শিকার ব্যক্তিদের অতি ক্ষুদ্র কক্ষের ছবিটি বিবিসি ডটকম থেকে নেওয়া।

পরিচিতি

বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি'র লাখ লাখ কর্মী অপেক্ষা করছে, সর্দারের ১ম নতুন ডাকাতীর খবরের জন্য।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩১



আওয়ামী লীগের সময়, যারা ১৭ বছর ডাকাতী করে যা জমায়েছিলো, বিএনপি'র কয়েক লাখ লোজজন তাদের থেকে একটা বড় অংশ ছিনিয়ে নিয়েছে; সেই প্রসেস এখনো চলছে। তবে, বস... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামপন্থী রাজনীতির বয়ান এবং জামাতের গাজওয়াতুল হিন্দ-এর প্রস্তুতি

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২০


গোরা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ নিজে ব্রাহ্ম হয়েও, ব্রাহ্ম সমাজের আদর্শের বিপরীতে "গোরা" নামে একটি চরিত্র তৈরি করেন। গোরা খুব কট্টরপন্থী হিন্দু যুবক। হিন্দু পরিচয়ে বড় হলেও, আসলে সে আইরিশ দম্পতির... ...বাকিটুকু পড়ুন

×