পৃথিবীতে যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত। নিয়মিত অধ্যয়ন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির চর্চা ও উন্নয়নের মাধ্যমেই এসেছে তাদের এ শ্রেষ্ঠত্ব। পৃথিবীতে যেসব মনীষী অমর হয়ে আছেন, তার মূলে রয়েছে তাঁদের জ্ঞানচর্চা তথা পুস্তক অধ্যয়ন। অধ্যয়নের মাধ্যমে জ্ঞানার্জন করেই তাঁরা নিজের বিবেক, বুদ্ধি ও কল্পনাশক্তিকে করেছেন শাণিত। আর সেই জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত করেছেন সারা বিশ্বকে। আর এই জ্ঞানার্জনের পথে পাথেয় হিসেবে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার।
জ্ঞানার্জন তথা পাঠ্যাভ্যাস ব্যতীত কোনো জাতি উন্নত জীবনের অধিকারী হতে পারে না। তাই উন্নত জাতি গঠনে মানসিক ও আত্মিক সাধনা অপরিহার্য। সে ক্ষেত্রে পাঠাগারের ভূমিকা ও অবদান অসামান্য। পাঠাগার তাই জাতীয় বিকাশ ও উন্নতির মানদণ্ড। গ্রন্থাগার ব্যবহার ও বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা ছাড়া জাতীয় চেতনার জাগরণ হয় না।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৮