প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে দেখতে আমরা রবীন্দ্রনাথের কাছারি বাড়ীতে পৌছলাম।
গেটের ছবি আমরা আগেই ছবিতে দেখেছিলাম। কিন্তু বাস্তবে আরো ভাল লাগল। বাইরে থেকে গেট দিয়ে ভিতরে তাকালে রবীন্দ্রনাথের একটি মূর্তি চোখে পড়বে। আমরা গেটের সামনে এবং মূর্তির সামনে ছবি তুললাম। কেয়ারটেকার আব্দুল লতিফ আমাদেরকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে রবীন্দ্রনাথের ব্যবহৃত আসবাব পত্র, ছবি এবং অন্যন্য মূল্যবান স্মৃতিচিহ্ন দেখালেন। আমরা সেখানে কিছুক্ষণ কাটানোর পর নাগর নদীর কাছে গেলাম- এই নদী দেখে রবীন্দ্রনাথ ‘আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে, বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে’ কবিতাটি লেখেন। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ চিত্রা, চৈতালি, কল্পনা ও ক্ষণিকা কাব্যের অনেক কবিতা এবং কিছু গান ও চিঠি এখানে বসে লেখেন।
এরপর একশো টাকায় একটি নছিমন ভাড়া করে আমরা আত্রায় স্টেশনে পৌঁছলাম। ভাগ্যক্রমে আমরা আবার খুলনা থেকে আগত রূপসা ট্রেন পেয়ে গেলাম।ফলে আমাদের পতিসর ভ্রমণ খুবই আনন্দঘন হয়েছিল।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫২