খন্দকার সালাম : পোদ্দারকে ‘ধর্ষণ’ বিভাগের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। কারণ তিনি আমাদের ‘সোনার’ ছেলে।
রফিক উদ্দিন : আওয়ামী লীগ আমলে মাহফিল বন্ধ করে উদ্দাম নাচের আয়োজন করা হয় সরকারি খরচে। তাই বাংলাদেশও ভারতের মতো হয়ে গেছে। ভারতে যা হয়, এখানেও তার পুনরাবৃত্তি হয়। এখন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশ হিন্দুস্তান হতে বাধ্য।
মামুন খান : আমার মনে হয় আওয়ামী লীগের আমলে এসব কুলাঙ্গার বেপরোয়া হয়ে গেছে। এর সমাধান একটাই—প্রকাশ্য দিবালোকে এদের বিশেষ অঙ্গটি কেটে দিতে হবে। এতে এদের যেমন শাস্তি হবে, তেমনি অন্য কুলাঙ্গাররাও শিক্ষা নেবে।
আবু বকর সিদ্দিক : চন্দন পোদ্দার তোমাকে ধন্যবাদ। তুমিই আওয়ামীদের সুনামের জন্য উপযুক্ত।
মোহাম্মদ শাহজাহান : এটাই তো স্বাভাবিক। যেখানে ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা ধর্ষণের সেঞ্চুরি করে মিষ্টি বিতরণ করে, সেখানে তাদের গুরুজনরা ধর্ষণে উত্সাহিত হবেন না কেন?