দুই দিন পর পর এই ঘটনা সেই ঘটনা কি শুরু হয়েছে দেশের মধ্যে...??
সরকারের বিরোধী দলের উপর দোষ চাপানো আর বিরোধীদের তা প্রত্যাখ্যান করে সরকার বেকাদায় পড়ছে ভেবে খুশীতে বগল বাজানোর রাজনীতি বন্ধ করে সত্যিকার অর্থে কি ঘটছে তা জনগনের কাছে পরিষ্কার করা উচিত। জনগনের পছন্দে হোক আর নিজ যোগ্যতায় হোক ক্ষমতার মসনদে যেহেতু আছেন সেহেতু ধরা কে সরা জ্ঞান মনে না করে আপনাদের এখনই উচিত এই সমস্যা সমাধানের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা হাতে নেয়া।
যুদ্ধ অপরাধী বিচারের নামে ন্যায় অন্যায় যেই সিদ্ধান্তই নিয়ে থাকেন না কেন সেটা বাস্তবায়নে হাত কাঁপছে কেন...? হয় তাদের বেকসুর ঘোষনা করে মুক্তি দিন নয়তো যাকে যেই সাজা দিবেন ভেবে রেখেছেন বা যাদের বিরুদ্ধে যে রায় ঘোষনা করেছেন তা দ্রুত বাস্তবায়ন করুন। please be Do or will Die... Not like 1 after 1...
আজ হুজুর মরছে কাল ব্লগার মরছে পরশু পুলিশ মরছে এই পর্যায়ে এসে বিচার বাস্তবায়নের নামে সময় ক্ষেপণ না করে জঙ্গী জঙ্গী নাটকের অধ্যায় এইখানেই শেষ করে দেয়া উচিত। আমরা চাই না প্রতিনিয়ত অপমৃত্যুর শঙ্কা নিয়ে আমাদের সন্তানেরা স্কুলে আর আপনজনেরা কর্মস্থলে যাক। আমরা চাই না আপনাদের সিদ্ধান্তহীনতার কারনে বহিবিশ্বের কাছে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম মৌলবাদী বা জঙ্গী দেশের নাগরিক হিসেবে পরিচিত হউক ...?
জোর করে হোক আর জনগনের সমর্থনেই হোক রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠদের কাছে সরকারকে সঠিক ভাবে কর প্রদানকারী জনগনের এত টুকু চাওয়া কি অমূলক...????
অনেক কিছুই লিখতে মন চায় কিন্তু সরকারের তথ্য অধিকার আইনের
৫৭ধারা নামক একটা কথা আছে না...... বুঝেনই তো।