কবি মুজিব মেহ্দী তাঁর এক নোটে (Click This Link) লিখছেন :
"মেধাস্বত্ব চোর মেহেদী হাসান পলাশ
এই চোরকে চিনে রাখুন। সে আমাদের (রোকেয়া কবীর ও মুজিব মেহদী) বই 'মুক্তিযুদ্ধ ও নারী' চুরি করে নিজের নামে ছেপেছে। বইটিতে সম্পাদক হিসেবে নাম ছাপা হয়েছে এমাজউদ্দীন আহমদ এবং জসিম উদ্দিন আহমদের। ছেপেছে এশিয়া পাবলিকেশন্। ৪ ফেব্রুয়ারি মইন ইউ আহমেদের বই কিনতে গিয়ে হঠাৎই বিষয়টি আবিষ্কার করি।
বিস্তারিত এখান থেকে জানা যাবে।
http://www.sachalayatan.com/muzib_mehdy/21582
আসুন এ চোরকে থুথু দেই এবং এ ঘটনার প্রতিবাদ করি।"
~~~
মুজিব ভাই,
বই চুরি বা মেধাস্বত্ব চুরিরে আইনি সমস্যা হিসাবে দেখতে চাই আমি। "আসুন এ চোরকে থুথু দেই এবং এ ঘটনার প্রতিবাদ করি।" বইলা থুতু দেওয়ার উৎসব না করার জন্য বরং আপনারে আহবান জানাই। মেধাস্বত্ব চোররে পাবলিকলি অপমান করার ব্যাপারেও আপত্তি রইল। অন্যের সম্মান রাইখাও প্রতিবাদ ও সংবাদাদি প্রচার করা যায়।
এই যে চোররা এক পাশে আর না-চোররা আরেক পাশে এই রকম সারি না করার জন্য আহবান জানাই আপনাকে।
বই চুরির ব্যাপারে মামলা করলেন না কেন? মামলা করলে দেখবেন থুতু দেয়া যায় না। পুলিশের কাছে গিয়া "চোররে থুতু দিতে চাই" বলার অর্থ হয় না। চোররে থুতু মারার জন্য যে ভদ্রলোকদের মুখ ব্যবহার দরকার তারা কি আপনারে তা করতে দেবেন আশা করছেন? আপনাদের বইয়ের মেধাস্বত্ব মাইরা দিয়া যত বড় অপরাধ করছেন মেহেদী হাসান পলাশ আমার ধারণা ওনারে থুতু মারার আহবান জানাইয়া তার চেয়ে কম অপরাধ করেন নাই আপনি।
এগুলা প্রশ্ন এবং অবস্থানের প্রকাশ। আপনি আপনার অবস্থান জানাইয়েন। আপনাদের বইয়ের প্রচার যে করলেন মেহেদী হাসান পলাশ -- সে জন্য তাঁকে শুভেচ্ছা। ভালো থাকবেন।
ঢাকা ৬/২/২০০
কমেন্ট করার জন্য ফেসবুক দেখুন: Click This Link