১। কবি নির্মলেন্দু গুণ শেখ মুজিবের সাত মার্চের ভাষণকে বলেছেন একটি মহাকাব্য। আর সেই মহাকাব্যের মহাকবি হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কবির ভরাট কন্ঠে ভেসে এলো- এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম...
২। ৭ই মার্চের সেই ভাষণের ওপর ভিত্তি করেই রচিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশের রূপরেখা। বঙ্গবন্ধু ২২ মিনিট তার জীবনের শ্রেষ্ঠ ও ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। আজ থেকে ৪৩ বছর আগে অগ্নিঝরা একাত্তরের এইদিনে বঙ্গবন্ধুই ছিলেন একমাত্র বক্তা। গর্জে ওঠা জাতির পিতার কণ্ঠস্বর আমাদেরকে নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ে সংগ্রামী করে তোলে।
৩। ৭ই মার্চ ১৯৭১। বাঙালী জাতির জীবনে এক যুগান্তরকারী দিন। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু বাঙালী জাতিকে এমন এক নুতন দিনের স্বপ্ন দেন যা জাতিগত ভাবে আমাদের অন্য ভাবে ভাবতে শুরু করায়।সেদিনই প্রথমবারের মত খোলামেলা ভাবে আমরা পকিস্তানী শাসকদের জানিয়ে দেই আমরা এখন স্বাধীনতার সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত।
৪। একজন সাধু দীঘির মাঝখানে নৌকায় বসে আছেন একা ।
দিঘীর একপাড় থেকে একজন সাধুকে দেখে বললেন- আহ ! কী মহান মানূষ !
দিঘীর অন্যপাড় থেকে একজন সাধুকে দেখে বললেন- ব্যাটা চোর-বদমাশ !
আসলে, যার যার দেখার ভঙ্গি আলাদা ।
৫। দুধের বরন সাদা সাদা
কালা দিঘীর জল;
তাহার মনের গুপ্ত কথা
তুই আমারে বল।।
৬। সমস্ত বাঙালি কবিরা যত রাজনৈতিক কবিতা লিখেছেন, কোনোটিই বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ ভাষণের চেয়ে উৎকৃষ্ট নয়।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৪০