১। মাদ্রাসা শিক্ষা পৃথিবীর কি কাজে আসে...???
২। আরো বেশি বেশি মডেল মসজিদ তৈরী হবে সরকারের উদ্যোগে, কিন্তু হওয়ার কথা ছিল সৌদি সরকারের অর্থায়নে, তারা এই প্রকল্প বাতিল করলেও সরকার প্রকল্প বাতিল করেনি, শিক্ষাবিদ যারা আছেন তাঁরা অপ্রকাশ্যে হলেও সরকারকে বিরত রাখতে পারতো, সবই ঐ সস্তা রাজনীতি। আবার অপর দিকে দেশের শত শত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞান ল্যাবের অবস্থা শোচনীয় কিন্তু এখানে বাজেট বাড়ানো তথা নজরদারীর কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয় না।
৩। রাজনীতিতে কার্ড হিসেবে ব্যবহার হয় ধর্ম ও দারিদ্র। শুধুমাত্র খাওয়া পরার সুব্যবস্থা করা হলে মাদ্রাসায় ভর্তি ৮০% কমে যাবে। মাদ্রাসায় নিতান্তই বেঁচে থাকার তাগিদে আশ্রয় নেয় অনেকে। অনুসন্ধান বলছে মাদরাসা একটা অর্থনীতি। এই অর্থনীতি শক্তিশালী করা হচ্ছে বড় টার্গেটকে সামনে রেখে। বিদেশি এজেন্সিগুলোও জড়িত। মাদ্রাসায় যাওয়ার হার কমাতে বেশী টাকা লাগে না, দরকার সদিচ্ছা। অার মাদ্রাসাগুলোকে রাজনৈতিক রা পৃষ্ঠপোষকতা না দিলে ১৫ বছরে সমস্যার সমাধান হবে। মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে অালোচনা করতে হবে। এটা বুঝতে হবে মাদ্রাসা মানে ধর্ম নয়, এটা ব্রিটিশরা পরিকল্পিত ভাবে করেছে।
৪। যৌনাঙ্গ কেটে নেয়ার আইন প্রণয়ন করে তা কার্যকর করলেই তাদের এইসব বদমায়েশি নিমিষেই বন্ধ হয়ে যেতো। যৌন হেনস্তা, ধর্ষণ, তারপর হত্যা এসবের এবং যারা ইনিয়েবিনিয়ে তাদের সাপোর্ট করে তাদের সবারই একটাই শাস্তি। কেটে দেয়া। ব্যাস। অনেক হয়েছে একের পর এক প্রতিবাদ, চিৎকার- চেচামেচি, মিছিল-মিটিং। তারপর আবার ঘুম। নতুন ইস্যু। ইস্যুর পর ইস্যু। এখন শুধু কার্যকরের পালা।
৫। হত্যাকারী দুইদিন পর জামিন নিয়ে বের হবে যাবে। কারণ ইহা বাংলাদেশ।
৬। চাকরি-বাকরি করতে বা উচ্চশিক্ষার জন্যও নারীদের যদি বাইরে বের হওয়া অনুচিত হয়ে থাকে, তাহলে মাদ্রাসার নারীরা খোলা রাস্তায় অসংখ্য পরপুরুষের সামনে মিছিল করে কী করে?
৭। পৃথিবীর সবচেয়ে হাস্যকর বাক্য কোনটি জানেন?
-আমি গর্বিত আমি বাংলাদেশী
৮। ৯০ ভাগ হুজুর সাধারণ মানুষকে সালাম দেয় না, অপেক্ষায় থাকে তাকে কখন সালাম দিবে, অথচ রাসূল (সা ছোট বাচ্চাদেরও সালাম দিতেন।
৯। আর তিন দিন পরেই আমরা সবাই ভুলে যাবো নুসরাতের নাম। আবার নতুন কোনো পৈশাচিকতার খবর নিয়ে ব্যস্ত হবে দেশ।
১০। বাঙালি একদা খুব আবেগী ছিল।ফুল পাখি বর্ণমালার জন্যেও জীবন দিতে পারতো।এখন এতটাই চালাক চতুর হয়েছে যে হিসাবের বাইরে সে হাসেও না!
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৬