বিধি ডাগর আঁখি যদি দিয়েছিল
সে কি আমারি পানে ভুলে পড়িবে না
এত সুধা কেন সৃজিল বিধি, যদি আমারি তৃষাটুকু পূরাবে না।
এই পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ জীবনে কিছুই পায়নি।
শিক্ষা, বাসস্থান, খাদ্য, বিনোদন, চিকিৎসা অথবা ভালোবাসা, কিছুই না। জীবনে কিছু না পেয়েই তখন তারা ধর্মটাকে আঁকড়ে ধরে। আমার মতে ধর্ম থাকবে ধর্মের মতো, বিজ্ঞান বিজ্ঞানের মতো। তেল-জলকে ঝাঁকিয়ে এক করার প্রয়োজন নেই।
হে মূসা! তোমার ডান হাতে ওটা কি?
মূসা বললেন, 'এটা আমার লাঠি। আমি এতে ভর দিই এবং এর দ্বারা আমি আমার ছাগল পালের জন্য লতাপাতা ফেলে থাকি এবং এটা আমার অন্যান্য কাজেও লাগে।'
আল্লাহ বললেন, 'হে মূসা! তুমি ওটা নিক্ষেপ কর।'
অতঃপর মূসা তা নিক্ষেপ করল, সাথে সাথে তা সাপ হয়ে ছুটাছুটি করতে লাগল।
বাহ!!! সুবাহা্নাল্লাহ!!
নির্দেশে তিনি নৌকা তৈরি করে সে নৌকায় এক জোড়া করে সৃষ্টির বিভিন্ন জাত নিলেন। পরে প্রবল বন্যায় নৌকার আরোহী বাদে বাকি সবাইকেই ধ্বংস করে দিলেন স্রষ্টা স্বয়ং। এরপর ভালো মানুষ ছাড়া পৃথিবীতে কোনো খারাপ মানুষ থাকল না। আর্য আগমনের বহু আগের এসব ঘটনা মানুষ কিংবদন্তি হিসেবে মনে রাখত।
সৃষ্টির আদিতে ব্রহ্ম নিজেকে দুই ভাগে ভাগ করলেন।
তাঁর ডান অংশ থেকে সৃষ্টি হয়েছিল পুরুষ সত্তা এবং বাম অংশ থেকে সৃষ্টি হয়েছিল নারী সত্তা। এই নারী সত্তার নাম 'প্রকৃতি'। প্রকৃতি কৃষ্ণের ইচ্ছায় নিজেকে পাঁচভাগে বিভক্ত করেন। এই পাঁচটি ভাগ হলো– দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, সাবিত্রী, রাধা। হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে- বিদ্যা দেবী সরস্বতী। ইনি স্মৃতি ও মেধা দান করেন।
ছোটবেলায় আইনস্টাইন ছিলেন হাবাগোবা।
চার বছর বয়স পর্যন্ত তিনি কোনো কথা বলেন নি। তার বাবা-মা ধরে নিলেন আইনস্টাইন বাকপ্রতিবন্ধী। এক দুপুরে লাঞ্চ খেতে বসে আইনস্টাইন হঠাৎ প্রথম কথা বললেন। স্যুপের বাটি সরিয়ে তিনি বললেন, স্যুপটি ঠান্ডা। আইনস্টানেই মা হতভম্ব গলায় বললেন, তুমি কথা বলতে পারো? আইনস্টাইন হ্যাঁ-সূচক মাথা নাড়লেন। তার মা বললেন, এতদিন কথা বলো নি কেন? আইনস্টাইন বললেন, এতদিন স্যুপ ঠান্ডা ছিল না। কথা বলার প্রয়োজন হয় নি।
Down the way-
Where the nights but I am sad
to say I am on my way
won't be back for many a day.
ছবিঃ আমার তোলা।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪২