আজ ছিলো আব্বার কুলখানি।
আব্বা মারা গেছে চল্লিশ দিন হয়ে গেছে। আজ গ্রামে গিয়েছিলাম। আমার কিছু বন্ধুবান্ধব গিয়েছিলো সাথে। খাওয়ার আয়োজন ছিলো- সাদা ভাত। গরুর মাংস। মূরগীর মাংস। লাউ ডাল। লাউ ডালে মাছও ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে। করলা বাজি। করলা বাজিতে আলু দেওয়া হয়েছে। সব শেষে খাটি দুধ আর খেজুরের গুড়ের পায়েস। আমি খাওয়া দাওয়া করি নি। গ্যাস্ট্রিকের কারনে গলা বুক জ্বলছিলো খুব। আজ সকাল দশটায় গ্রামে গিয়েছি। রাত দশ টায় ঢাকা ফিরেছি। আমাদের গ্রাম কাছেই, বিক্রমপুর। মুন্সিগঞ্জ। শ্রীনগর থানা। রাড়িখাল, তিন দোকান, বালাশুর- তারপরেই আমাদের গ্রাম। যেতে এক, দেড় ঘন্টা সময় লাগে। কি মনে করে আজ কিছু ছবি তুলেছি। আমাদের গ্রামের ছবি নিয়েই আজকের ছবি ব্লগ।
১।
জুম্মার নামাজের পর খাওয়া দাওয়া শুরু হয়। বিকেল ৫ টা পর্যন্ত খাওয়া দাওয়া চলে।
২।
একটা মরা খাল। বর্ষা কালে খালটার চেহারা কেমন হয়!
৩।
বাগড়া নামে একটা গ্রামে গিয়েছিলাম, কিছু সময়ের জন্য।
৪।
আমাদের গ্রামের কবরস্তান। এখানেই আব্বাকে মাটি দেওয়া হয়েছে।
৫।
আমার দল নিয়ে আলামিন বাজারে গিয়েছিলাম দই মিষ্টি খেতে। পদ্মার পাড়েও গিয়েছিলাম।
৬।
বাড়িতে লোকজন আসার আগে।
৭। কবরস্থানে যাওয়ার পথ।
৮। পদ্মা নদী। শুকিয়ে গেছে।
৯।
চর জেগেছে। বুদ্ধিমান লোকেরা ধান লাগিয়েছে।
১০। আলামিন বাজারে গরুর দুধ বিক্রি হচ্ছে। ৬০ টাকা কেজি।
১১।
আমাদের বাড়ির উঠানের কিছু অংশ।
১২।
আলামিন বাজারের সিঙরা, সমুচা আর পুরী।
১৩। জুম্মার নামাজ শেষেই মাদ্রাসার ছেলেরা চলে এসেছে।
১৪। গরুর জন্য ঘাস কেটে নিয়ে যাচ্ছে।
১৫। পদ্মা নদীর পানি নাই হয়ে গেছে।
১৬। বাজারে একজন সবজি বিক্রেতা।
১৭। পরী, আরিশ খেলায় ব্যস্ত। মাটি দিয়ে পুতুল বানাতে চেষ্টা করছে তারা।
১৮। হাঁস গুলো রাস্তা পার হচ্ছে। একটা হাঁস কালো।
১৯। বাগড়া গ্রাম। গ্রামের নাম বাগড়া হওয়ার কারন কি?
২০। চেনা যাচ্ছে?
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৯