আওয়ামী হায়েনারা এক মালেকের জীবন নিয়ে ভেবেছিল সব শেষ করতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু এক মালেকের হারানো বেদনা ভুলতে আমরা লাখো মালেক!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন বিভাগের সেরা ছাত্রের মর্মান্তিক ও নির্মম হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ইসলামপ্রিয় তরুণরা একদিনের জন্যও ভোলেনি। শহীদ আব্দুল মালেক লাখো তরুণের ‘প্রেরণার বাতিঘর', ‘তিমির রাতের অভিযাত্রী', ‘আলোরদিশারী' হিসেবে বেঁচে আছেন। ইসলামী ছাত্রশিবির এই দিনটিকে ইসলামী শিক্ষা দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।
ধর্ম নিরপেক্ষ, নাস্তিক্যবাদী যে ছাত্র সংগঠনগুলোর মুখে মুক্ত চিন্তা ও বাক স্বাধীনতার তুবড়ি ফোটে তাদের হাতেই ১৯৬৯ সালের ১২ আগষ্ট কালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান আব্দুল মালেক নির্মমভাবে প্রহৃত ও মারাত্মক জখম হন। পাকিস্তানের শিক্ষানীতি কী হবে এনিয়ে ঐদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে টিএসসিতে আয়োজিত মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন বিভাগের সেরা ছাত্র, তৎকালীন ছাত্র ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা শহর সভাপতি শহীদ আব্দুল মালেক বক্তব্য দিতে চাইলে প্রথমে বাধা দেয়া হয়। পরে সুযোগ দিলে তিনি তার ক্ষুরধার যুক্তি দিয়ে ইসলামী শিক্ষার অপরিহার্যতা প্রমাণ করেন। তিনি প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন, ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্খা হলো প্রকৃত শিক্ষা ব্যবস্খা। যার মাধ্যমে সত্যিকার শিক্ষিত মানব জাতি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। এরূপ সত্যবচনে সেক্যুলারপন্থীদের গায়ে জ্বালা ধরে। তারা হায়েনার মতো হামলে পড়ে মালেকের উপর। চিকিৎসাধীন অবস্খায় ১৯৬৯ সালের ১৫ আগষ্ট তিনি অসংখ্য সহপাঠী ও শুভানুধ্যায়ীকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে আল্লাহর সান্নিধ্যে চলে যান।
তারা চেয়েছিল শহীদ আব্দুল মালেককে হত্যা করে ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্খার আন্দোলনকে চিরতরে মুছে ফেলতে। কিন্তু তাদের এই ষড়যন্ত্র চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তার প্রমাণ আজকের এই বাংলাদেশ। আব্দুল মালেকের রক্ত ইসলামী শিক্ষা ও সমাজ ব্যবস্খার আন্দোলনকে আরো বেগবান করেছে। শহীদ আব্দুল মালেকের মধ্যে বিস্ময়করভাবে অনুকরণীয় সব গুণের সমাবেশ ঘটেছিল। তার গোটা জীবনকে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তিনি ছিলেন প্রখর মেধাবী, অনুন্ধিতসু,নিরহংকার, বিনয়ী, মিষ্টভাষী, দ্বীন প্রতিষ্ঠায় নিষ্ঠাবান কর্মী, সঠিক নেতৃত্ব দানের দূর্লভ যোগ্যতার অধিকারী, ভালোবাসা, ত্যাগ ও কুরবানীর উজ্জ্বল ও অনুপম দৃষ্টান্ত।
আব্দুল মালেকের জন্ম ১৯৪৭ সালের মে মাসে। জন্ম স্খান বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার খোকসাবাড়ী গ্রামে। অসাধারণ মেধাবী আব্দুল মালেক জুনিয়র স্কলারশীপ লাভ করেন। এসএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী বোর্ডে মেধা তালিকায় একাদশ স্খান অর্জন করেন। রাজশাহী কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়ে মেধা তালিকায় ৪র্থ স্খান নিয়ে এইচএসসি পাস করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব রসায়ন বিভাগে ভর্তি হন। শাহাদাত বরণ কালে তিনি ৩য় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। তিনি ফজলুল হক মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে ১২২ নং রুমে থাকতেন।
বিস্তারিত জানতে পড়ুন: রক্তাক্ত জনপদ বইটি।
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।