জয়ী আজ আমি! দিল্লীর অধিপতি যে আমায় সব দিয়েছে
রাজা বললেন, শোন তাহলে আমার কথা। গতকাল রাতে তোমাকেই স্বপ্নে দেখছিলাম, তুমি আর আমি দু’জনে কোথায় যেন যাচ্ছি। কিছুদূর যাওয়ার পর দুটো গর্ত দেখতে পেলাম। তার একটি মধুর গর্ত, অন্যটা বিষ্ঠার গর্ত। আমি পড়ে গেলাম মধুর গর্তে, আর তুমি পড়ে গেলে বিষ্ঠার গর্তে। এই বলে মহারাজের কি হাসি। যেন আর থামতেই চায় না। রাজদরবারের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গও হো হো করে হেসে উঠল, গোপাল সত্যিই বিপাকে পড়ে গেল আর চিন্তিতও হলো। সে তো দমবার পাত্র নয়। হঠাৎ তার মাথায় এক নতুন বুদ্ধির উদয় হলো। গোপাল বলল, মহারাজ আশ্চর্যের কথা কি বলবো আপনাকে। আমিও গতকাল রাতে একটা স্বপ্ন দেখেছি। আমার মত মানুষ সেই স্বপ্নের কথা যে কিভাবে বলবো সাহস পাচ্ছি না। যদি অভয় দেন তাহলে বলতে পারি। মহারাজ বললেন, কোন ভয় নেই বলো। গোপাল বলল, ‘মহারাজ’ আপনি যে স্বপ্নের কথা বললেন ওইটুকুই স্বপ্নের শেষ নয় আরও কিছুটা আছে। আপনি ঐ টুকু দেখেননি আপনার নিদ্রাভঙ্গ হয়েছে। আর বাকিটুকু অর্থাৎ শেষটুকু আমার দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। মহারাজ উৎসুক নয়নে গোপালের দিকে তাকিয়ে বললেন, হ্যাঁ হ্যাঁ বলো গোপাল তারপর তুমি কি দেখলে? গোপাল বলল, তারপরে আমাদের দু’জনের যা অবস্খা হলো তাতে ওইভাবে পথ চলা যায় না। তাই আমরা কোন জলাশয়ের সìধান করলাম। কিন্তু কোথাও কোন জলাশয়ের খোঁজ পেলাম না। শেষে আর কি করবো আমি আপনার গা চাটতে শুরু করলাম আর আপনি আমার গা চাটতে শুরু করলেন। এই কথা শুনে মহারাজের বমির উদ্রেক হলো আর মনে মনে নিজেকে বললেন যে, গোপালকে জব্দ করতে যাওয়া ঠিক হয়নি। মহারাজ মুখভার করে গোপালকে কিছু পুরস্কার দিয়ে সেদিনের মত বিদায় করলেন। আমাদের দেশের শাসন ব্যবস্খায় মহারাজার জায়গায় যদি ধরি প্রধানমন্ত্রী আর গোপাল ভাঁড়ের জায়গায় যদি ধরা যায় বিরোধী দলকে তবে কি ঐ গোপাল ভাঁড়ের মতো করে বলা যাবে যে, প্রধানমন্ত্রীর গায়ের মধু চেটে বিরোধী দল পরিষ্কার করছে আর বিরোধী দলের গায়ের বিষ্ঠা চেটে পরিষ্কার করছে প্রধানমন্ত্রী। এটা যে প্রধানমন্ত্রীকে বলবে তার তো দফা রফা হয়ে যাবে। এখানে বুঝানো হয়েছে যে, সরকারেরও যেমন কথা বলার অধিকার তেমনি গোপাল ভাঁড়ের মত একজন সাধারণ নাগরিকেরও কথা বলার অধিকার আছে। দু’জনারই সমান অধিকার কিন্তু আমরা বাস্তবে তাকি দেখছি? বিশিষ্ট কলামিস্ট ফরহাদ মজহার সাহেবের একটি লিখা থেকে এখানে উল্লেখ করবো, তা পড়লেই পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হবে (ক’দিন আগের খবর)। বিচারপতি নজরুল ইসলাম সাহেব মানবাধিকার সংস্খা ‘অধিকার’ আয়োজিত গণমাধ্যমের ওপর হস্তক্ষেপ এবং রাজনৈতিক সহিংসতা : রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি শীর্ষক এক সভায় আইন প্রণয়ন ক্ষেত্রে সংসদ সদস্যদের সতর্কতা প্রয়োজনীয়তা, রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের নিন্দা ও মানবাধিকার সংক্রান্ত আরো যেসব বক্তব্য তুলে ধরেছেন তাতে তিনি বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিকের মন যেমন জয় করবেন ঠিক একই সঙ্গে সারা দুনিয়ার মানবাধিকার কর্মীরাও তার সততা ও ন্যায়নিষ্ঠার প্রশংসা করতে বাধ্য হবে।
তিনি বলেছেন (নজরুল ইসলাম সাহেব), সরকারের মৌলিক দায়িত্ব হচ্ছে মানুষের সকল অধিকার রক্ষা করা। কিন্তু সব সরকারই সেই মৌলিক দায়িত্বগুলো পালন থেকে দূরে থাকে। দ্বিতীয় তিনি বলেছেন, সমালোচনা সহ্য করার মানসিকতা না থাকায় সরকার তার সমালোচকদের উপর নির্যাতন করে। তৃতীয় যে বিষয়ে তিনি যে কথা বলেছেন সেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ‘রিমান্ড’। জিজ্ঞাসাবাদের নামে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের বিষয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৭ ধারা সংশোধন করা প্রয়োজন। কারণ এই ধারার অধীনেই নির্যাতন করা হয়। একজন বিচারকের কাছ থেকে এই নির্দেশনা পাওয়া মানবাধিকার কর্মীদের জন্য সুখবর। চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তিনি কথা বলেছেন সেটা হলো বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড। তিনি বলেছেন, বিচার ব্যবস্খা থাকা সত্ত্বেও আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে হত্যা করার দায়িত্ব দেয়া আত্মঘাতী ছাড়া আর কিছুই না। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বìধ করতে হবে এবং বিচারের আওতায় আনতে হবে।
তিনি আরো যে কথা বলেছেন তা হলো, আইনের কপিগুলো কেরানীরা ড্রাফট করে সংসদ সদস্যদের হাতে দেন, আর সংসদ সদস্যরা তা পড়েও দেখেন না। সংসদে হাততালি দিয়ে পাস করিয়ে নেন। কিন্তু গণমাধ্যমগুলো তার বক্তব্যের আসল কথা বাদ দিয়ে মাঝখান থেকে ফলাও করে ছেপেছে, ‘কেরানীরা আইন তৈরি করেন আর মূর্খ সংসদ সদস্যরা হাততালি দিয়ে পাস করিয়ে দেন। আইনমন্ত্রী ক্ষেপে গিয়েছেন, এই বক্তব্য নাকি সংসদ সদস্যদের অবমাননা করা। আইন প্রতিমন্ত্রীর আরো অভিযোগ হাইকোর্টে কর্মরত একজন বিচারপতি হয়ে বিচারপতি নজরুল ইসলাম সীমা লংঘন করেছেন এবং সরকারি আচরণ বিধি লংঘন করেছেন। তার বক্তব্য কিছুতেই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অবকাশ নেই। একজন হাইকোর্টের বিচারপতির প্রতি আইনমন্ত্রীর কি দু:সাহসিক কথা! একজন আইনের বড় মাপের মানুষের প্রতি সামান্য একজন আইন প্রতিমন্ত্রীর এ ধরনের কথা কি মানায়? আবার সেই রাজা এবং গোপাল ভাঁড়ের কথা এসে গেল যে, রাজার বা প্রধানমন্ত্রীর দলের লোক হওয়ার ফলে যে কোন মানুষের তীর্যকবান নিক্ষেপ করবেন আর নিজেদেরকে ফেরেশতাতুল্য মনে করবেন। এ ব্যবস্খা কিছুদিন চলতে পারে। এরপর গোপাল ভাঁড়ের মত লোকের পাল্লায় পড়া হতে পারে। মনে রাখবেন এক মাঘে শীত যায় না। আরো বলি এই দিন দিন নয় আরো দিন আছে। আর বিচারপতিদেরকে এর আগেও অপমান করা হয়েছে বিচারকের দরজায় লাথি মারা হয়েছে। ঝাড়ু মিছিল হয়েছে। এই কিছুদিন হলো বিচারকরা সরকারি দলের লোকদের অত্যাচারের প্রতিবাদে বলেছেন, আপনারা হাইকোর্ট বìধ করে দেন আমাদেরকে রিমাণ্ডে নেন। আর বলার বাকি রইল কি? গোপালের মহারাজারা আজীবন মহারাজাই থেকে যাবেন বলে আশা করছেন। তাই তো সবাইকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলেন। বিচারপতি নজরুল ইসলাম সত্য কথা বললেন কেন, তাই আইন প্রতিমন্ত্রীর আঁতে-ঘা লেগেছে। হার-জিতের খেলা থাকবেই- যদি বার বার আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় যায় তবে সেটা খেলা হবে না এতে মজাও নেই। কারণ এটা স্বাভাবিকতা নয়। কিন্তু আমাদের সরকারি দলের লোকদের কোন হুঁশজ্ঞান আছে বলে মনে হয় না। যদি হুঁশজ্ঞান থাকতো তাহলে আইন প্রতিমন্ত্রী কি করে বলেন যে, আমরা যে আইন তৈরি করে দিই সে আইন ব্যাখ্যা করে তিনি জীবিকা নির্বাহী করেন। বাহ! কি সুন্দর কথা। মনে হয় দেশটা সরকারি দলের একার আর সবাই তাদের চাকর। সবকিছুই আমাদের আমাদের আর খাই খাই ভাব সরকারি দলের লেগেই আছে। ইহা মোটেও শুভ লক্ষণ নয়। তাইতো হেরাক্লিটাস বলেছেন, মানুষ যা চায় সব কিছু পাওয়া তাদের পক্ষে অনুচিত। সরকারি দলের লোকেরা সবাই মহারাজা রাজাধিরাজ- দখলবাজি থেকে শুরু করে আইন আদালত পর্যন্ত দখল করে বসে আছেন। তার প্রমাণগুলো বিভিন্ন টিভি চ্যানেল খুললেই দেখা যায়। সরকারি দলের চিৎকারের চোটে বিরোধীদলের কথা আর শোনা যায় না। সরকারি দলের ব্যক্তিবর্গ বোঝাতে চায় আমরা ক্ষমতায় আছি, আমরা আওয়ামী লীগ করি, আমরা সবাই মুক্তিযোদ্ধা- কাজেই আমাদের সব কাজ ঠিক, সব কথা ঠিক। বিরোধী দল মানেই তাদের সব ভুল সব বেঠিক তারা আর কখনো ক্ষমতায় আসবে না আমরা সারাজীবন ক্ষমতায় থাকবো। সম্প্রতি মহিউদ্দিন খান আলমগীর এবং বিএনপির ড. মইন খানকে টকশোতে বলতে শুনলাম যে, বিরোধী দল এক বছর সরকারের পার হলেও আন্দোলনে নামেনি বা একদিনও হরতাল ডাকেনি। আন্দোলনে নামার অনেক ইস্যু থাকা সত্ত্বেও মহিউদ্দিন খান আলমগীর সাহেব ক্ষেপে গিয়ে বললেন যে, হরতাল করতে পারবেন না, কারণ জনগণ আসবে না আপনার ডাকে। আন্দোলনে নামলে আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করবো। ড. মইন খান বলেছেন, আপনারা তো পুলিশ দিয়ে আমাদের প্রতিহত করবেন। আবার টিভি এক চ্যানেলে খবর দেখলাম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে যুদ্ধাপরাধী বলায় তিনি মানহানি মামলা করতে গিয়েছিলেন জজকোর্টে। জজকোর্টে মামলা তো নেয়নি উপরন্তু বলা যায় তাকে আওয়ামী আইনজীবীরা জোরপূর্বকই বের করে দিয়েছেন। যারা খবরে দেখেছেন তারাই ভালো বলতে পারবেন। সকল আওয়ামী জয়বাংলা জয়বাংলা বলে চিৎকার করে মনে হলো তাকে গাড়িতে উঠিয়ে দিলেন। পাঠকরা এই চিত্র দেখে কি মনে হয়েছে বলুন। আমরা কি আমাদের দেশে আছি না আওয়ামী রাজ্যে আছি। সর্বত্রই জোর যার মুল্লুক তার রাজত্ব। কিন্তু এর কি অবসান নেই? মনে হয় বিরোধীদলকে রাজপথে নামানোর জন্য সরকার ব্যস্ত হয়ে গেছে। যাতে করে আবার তাদের আন্দোলনের ফসলকে অর্থাৎ তাদের প্রিয় প্রভুকে (তৃতীয় শক্তি) সামনে আনা যায়। এই নির্বাচনের আগে প্রতিবেশী দেশের গোয়েন্দাদের এবং আমাদের দেশের গোয়েন্দাদের জরিপে দেখা গেছে যে, আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে কখনো ক্ষমতায় যেতে পারবে না। তাই ঘটানো হয়েছিল এক/এগারোর নাটক। তারা যে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে কখনো ক্ষমতায় আসতে পারবে না তার ভুরি ভুরি প্রমাণ রয়ে গেছে।
যেমন- ১৯৭৫ পটপরিবর্তনের ২১ বছর সময় লেগেছে তাদের আর একবার ক্ষমতায় আসতে। আর এবারের নির্বাচনের আলোচনা না করে পাঠকদের উপরই তা ছেড়ে দিলাম। ক্ষমতার এত স্বাদ একাই ভোগ করবে এই সরকার এটা কি করে ভাবেন। গোপাল ভাঁড়ের মত মানুষরাও ক্ষমতায় একদিন যেতে পারে। আল্লাহ ইচ্ছে করলে ভিখারীকে মহারাজা বানাতে পারেন আবার মহারাজাকে পথের ভিখারি বানাতে পারেন-সেটা সময়ের ব্যাপার। আশা করি সরকারি দলের লোকেরা গোপাল ভাঁড়ের গায়ের সেই স্বপ্নের বিষ্ঠা চাটতে রাজি হবেন না। সময় থাকতে বুঝে নিলেই হয়। সম্মানি লোকদের সম্মান করলে সরকারি দলের লোকদের কি খুব বেশি ক্ষতি হবে? সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে যুদ্ধাপরাধী বললে তাহলে সরকারি দলে প্রধানমন্ত্রীর এক আত্মীয়কে যুদ্ধাপরাধী বলতে লজ্জা কেন? সঠিক জায়গায় সঠিক কথা বললে ভালো লাগার কথা সবার। সারাজীবন একই অবস্খায় কেউ থাকে না, এটা নিয়মও নয়। বাড়াবাড়ি জিনিসটা কখনো মঙ্গল বয়ে আনে না। তাই বলা যায় যে, জয়ের পাশাপাশি পরাজয়ের চিন্তাটাও সরকারি দলের মাথায় থাকা দরকার। জয়-পরাজয় পাশাপাশিই অবস্খান করে, আর গোপাল ভাঁড়দেরকেও মানুষ হিসেবে মূল্য দিতে হবে। তা না হলে মধু চাটা এবং বিষ্ঠা চাটার পরিণতি হতে পারে।অসম্ভব নয়!
নেতানিয়াহুও গনহত্যার দায়ে ঘৃণিত নায়ক হিসাবেই ইতিহাসে স্থান করে নিবে
গত উইকেন্ডে খোদ ইজরাইলে হাজার হাজার ইজরাইলি জনতা নেতানিয়াহুর সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে।
দেখুন, https://www.youtube.com/shorts/HlFc6IxFeRA
ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করার উদ্দেশ্যে নেতানিয়াহুর এই হত্যাযজ্ঞ ইজরায়েলকে কতটা নিরাপদ করবে জনসাধারণ আজ সন্দিহান। বরং এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে
আশেপাশের কেউই টের পাইনি
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে ।
প্রথমবার যখন খুন হলাম
সেই কি কষ্ট!
সেই কষ্ট একবারের জন্যও ভুলতে পারিনি এখনো।
ছয় বছর বয়সে মহল্লায় চড়ুইভাতি খেলতে গিয়ে প্রায় দ্বিগুন... ...বাকিটুকু পড়ুন
জাম গাছ (জামুন কা পেড়)
মূল: কৃষণ চন্দর
অনুবাদ: কাজী সায়েমুজ্জামান
গত রাতে ভয়াবহ ঝড় হয়েছে। সেই ঝড়ে সচিবালয়ের লনে একটি জাম গাছ পড়ে গেছে। সকালে মালী দেখলো এক লোক গাছের নিচে চাপা পড়ে আছে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন
অনির্বাণ শিখা
রাত ন’টার মত বাজে। আমি কি যেন লিখছি হঠাৎ আমার মেজো মেয়ে ছুটতে ছুটতে এসে বলল, বাবা একজন খুব বিখ্যাত মানুষ তোমাকে টেলিফোন করেছেন।
আমি দেখলাম আমার মেয়ের মুখ উত্তেজনায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
=ইয়াম্মি খুব টেস্ট=
©কাজী ফাতেমা ছবি
সবুজ আমের কুচি কুচি
কাঁচা লংকা সাথে
ঝালে ঝুলে, সাথে চিনি
কচলে নরম হাতে....
মিষ্টি ঝালের সংমিশ্রনে
ভর্তা কি কয় তারে!
খেলে পরে একবার, খেতে
ইচ্ছে বারে বারে।
ভর্তার আস্বাদ লাগলো জিভে
ইয়াম্মি খুব টেস্ট
গ্রীষ্মের... ...বাকিটুকু পড়ুন