somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশে ইসলামী মৌলবাদীদের রাজনৈতিক ভূমিকা - ৭

০৫ ই নভেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আফগানিস্তানে সোভিয়তপন্থী সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে উত্‍পাদন ব্যবস্থায়, বিশেষতঃ ভূমি সংস্কারের মাধ্যমে ভূমি ব্যবস্থায়, যে পরিবর্তনের সূচনা করেছিলো তার বিরোধিতাই ছিল তালেবান ও তাদের পূর্ববতর্তী গুলবুদ্দীন হিকমতেয়ার, রাব্বানী প্রভৃতির নেতৃত্বে পরিচালিত সোভিয়েতপন্থী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মূল ভিত্তি৷ বিপ্লবীদের ক্ষেত্রে যেমন, প্রতিবিপ্লবীদের ক্ষেত্রেও তেমনি, এই ধরনের পরিবর্তন বিদ্যমান উত্‍পাদন ব্যবস্থার বিরোধিতা ও তার সাথে সম্পর্কিত শক্তি বা শক্তিসমূহের সাথে সংঘর্ষ ছাড়া সম্ভব নয়৷
সোভিয়েতপন্থী সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে মোল্লাদের মালিকানাধীন বিশাল ভূসম্পত্তি জাতীয়করণ করে সাধারণ কৃষকদের মধ্যে বণ্টনের ব্যবস্থা শুরু করায়, মোল্লারা স্বাভাবিকভাবে তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সংগঠিত করতে দাঁড়ায়৷ এ ক্ষেত্রে তাদের কৌশল ছিল ভূমি মালিকানাকে আল্লাহর দান হিসেবে এবং ভূমি সংস্কারক সরকারকে নাস্তিক হিসেবে অভিহিত করে নিজেদের ভূমিস্বার্থ রক্ষার সংগ্রামকে বিধমর্ীদের বিরুদ্ধে জেহাদ বা ধর্মযুদ্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করা৷ মোল্লাতন্ত্রের প্রভাবে অশিক্ষা কুশিক্ষায় নিমজ্জিত দরিদ্র আফগান কৃষকরা এই প্রচারণার দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েই মোল্লাতন্ত্র ও তালেবানদের পক্ষে দাঁড়ায়৷ এই বিভ্রান্তির ওপর দাঁড়িয়েই তারা সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে মোল্লাদের নেতৃত্বে সংগঠিত হয়৷ তাদের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে ওঠে তালেবান প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি৷
এদিক দিয়ে বাঙলাদেশের বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতির সাথে আফগানিস্তানের আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতির কোনই মিল নেই৷ বাঙলাদেশে এখন সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে গাঁটছড়ায় বাঁধা এক প্রকার অবিকশিত পুঁজিবাদ ও বুর্জোয়ার শাসন আছে এবং তার সাথে সমান্তরালভাবে আছে সামন্তবাদের কিছু অবশেষ৷ জামাতে ইসলামীসহ যে মোল্লারা এখন বাঙলাদেশে ইসলামের শাসন ও কোরানের আইন প্রবর্তনের জন্য ধর্মযুদ্ধের নামে নানা প্রকার অপরাধমূলক কাজ করছে তারা বাঙলাদেশের কোন প্রকার প্রগতিশীল আর্থ-সামাজিক সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে না৷ উপরন্তু বাঙলাদেশে এখন যে সব প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি রাষ্ট্র ও সরকারী ক্ষমতা দখল করে রেখেছে তাদের সাথে সম্পর্কিত নিকৃষ্টতম অংশই হলো, ইসলামী শাসন কায়েমের আওয়াজ তোলা এই মোল্লারা৷ কাজেই বিদ্যমান সমাজ ব্যবস্থার উচ্ছেদ করে, এমনকি এর মধ্যে সামান্যতম পরিবর্তন ঘটিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের সংগ্রামে জনগণকে তারা সংগঠিত করতে পারে, এমনকি ক্ষমতাসীন প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিকে হটিয়ে দিতে পারে, এমন সম্ভাবনা নেই৷ যে প্রতিক্রিয়াশীলরা বর্তমানে ক্ষমতায় আছে তারা আরও ভয়ঙ্কর প্রতিক্রিয়াশীল মোল্লাদেরকে এ দেশে ক্ষমতাসীন করতে পারে এমন চিন্তা কোন সমাজেই সম্ভব নয়, বাঙলাদেশেও নয়৷ বিশেষ অবস্থায় তারা এই মোল্লাদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিলেও তাদেরকে এরা এমন সীমা অতিক্রম করতে দিতে পারে না যাতে তাদের ক্ষমতাচু্যত হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলেও তাদের সংকট বৃদ্ধি হয়৷
শুধু বাঙলাদেশের শাসক শ্রেণীর সব থেকে শক্তিশালী মূল অংশই নয়, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদসহ কোন সাম্রাজ্যবাদী শক্তিও এটা চাইতে পারে না৷ সাম্রাজ্যবাদীরা এ চেষ্টাও করতে পারে না, কারণ তারা জানে যে, এদের দ্বারা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল সম্ভব নয়৷ যদি ধরেও নেয়া যায় যে, এটা সম্ভব, তা হলেও এদের মাধ্যমে বাঙলাদেশে সাম্রাজ্যবাদের রণনীতিগত লক্ষ্যসমূহ অর্জন সম্ভব নয়৷ এরা যে ধরনের সামাজিক শক্তির প্রতিভূ এবং এদের যে শিক্ষাদীক্ষা ও চিন্তা কাঠামো তাতে এদের দ্বারা কোন আধুনিক রাষ্ট্র পরিচালনা একেবারেই অসম্ভব৷ এ দিক দিয়ে ইরানের ইসলামী মৌলবাদীদের সাথে বাঙলাদেশের এই মোল্লাদের আকাশ পাতাল পার্থক্য৷
বাঙলাদেশে মোল্লাদের তত্‍পরতার লক্ষ্য উদ্দেশ্য যদি রাষ্ট্রক্ষমতা দখল না হয়, লক্ষ্য উদ্দেশ্য আছে ধরে নিলেও যদি তা অর্জন সম্ভব না হয়, এবং সাম্রাজ্যবাদীরাও যদি তাদেরকে রাষ্ট্রক্ষমতায় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কোনোভাবেই উত্‍সাহী না হয়, তাহলে সাম্রাজ্যবাদীদের সাথে বিশেষতঃ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে এদের সম্পর্ক কি? সাম্রাজ্যবাদ কি কারণে অর্থ অস্ত্র ইত্যাদি দিয়ে এদেরকে সাহায্য করতে পারে? এবং বাস্তবে এরা কেনই বা তা করছে? এই প্রশ্নের জবাবের মধ্যেই বাঙলাদেশে ইসলামী মৌলবাদীদের রাজনৈতিক ভূমিকার মূল তাত্‍পর্য নিহিত আছে৷
মোল্লাদের রাজনৈতিক ভূমিকা বিষয়ে আলোচনার জন্য দেখা দরকার এরা দেশের কি ধরনের আর্থ-সামাজিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে৷ অথবা আদৌ কোন ধরনের শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে কিনা৷ আসলে এরা কোন মৌলিক স্বার্থেরই প্রতিনিধিত্ব করে না৷ শ্রমিক, কৃষক, গ্রামীণ ক্ষেত ও দিন মজুর, বিভিন্ন ধরনের কারিগর, পেশাজীবীর প্রতিনিধি এরা নয়৷ নোতুন গ্রামীণ বুর্জোয়াদের মধ্যে সাধারণভাবে ধর্মের প্রভাব থাকলেও মোল্লাদের রাজনৈতিক তত্‍পরতা তাদের স্বার্থকে বিশেষভাবে রক্ষা করে না৷ আওয়ামী লীগ, বিএনপির মত রাজনৈতিক দলই তাদের প্রকৃত প্রতিনিধি৷ জামাতে ইসলামী চরম দক্ষিণপন্থী বুর্জোয়া প্রতিক্রিয়াশীল অংশের প্রতিনিধি৷ তবে এই অংশের আকার ছোট, গ্রামাঞ্চলে প্রভাব কম, এ কারণে নির্বাচনে অন্য দুই দলের থেকে জামাতের ভোটের পরিমাণ থাকে অনেক কম৷ জামাতের সাথে নোতুন মোল্লা সংগঠনগুলোর এক ধরনের সম্পর্ক থাকলেও গ্রামীণ সমাজে জামাতের মত সুনির্দিষ্ট কোন আর্থ-সামাজিক ভিত্তি এদের নেই৷ শিল্প বাণিজ্য স্বার্থের প্রতিনিধিত্বের প্রশ্ন এদের ক্ষেত্রে ওঠে না৷
বস্তুত পক্ষে মোল্লাদের যে সংগঠনগুলি গড়ে উঠেছে এগুলি হলো মাদ্রাসাভিত্তিক এমন সংগঠন যেগুলি বাইরের অর্থ সাহায্যে, মূলতঃ বাইরের পরিকল্পনা অনুযায়ী গড়ে উঠেছে৷ আশীর দশক থেকে শুরু হয়ে নব্বুই দশকে এরা বহুসংখ্যক মাদ্রাসা ছাত্র এবং প্রাক্তন ছাত্র শিবির কমর্ীকে নিজেদের চক্রভুক্ত করেছে৷ বাঙলাদেশে ইসলামী শাসন কায়েমের নামে দলে ভেড়ালেও এদেরকে তৈরী করা হয়েছে ধর্ম প্রচারকমর্ী হিসেবে নয়, ধর্মর্যুদ্ধের নামে অপরাধমূলক জঙ্গী তত্‍পরতার উদ্দেশ্যে৷ এই ধরনের ঠেঙাড়ে মোল্লা সংগঠনের সুনির্দিষ্ট আর্থ-সামাজিক ভিত্তি থাকার কথা নয়৷ এবং বাস্তবতঃ এটা নেই৷
বৃহত্তর অর্থে বিচার করলে এদেরকে আখ্যায়িত করা যায় এক ধরনের ভাড়াটে বাহিনী হিসেবে৷ এই সব ভাড়াটে বাহিনীর পরিচালকরা ধর্মগুরু হিসেবে নিজেদেরকে জাহির করে ইসলাম ধর্মচর্চার নামে তাদের সংগঠনের কমর্ীদের মধ্যে কোন প্রকৃত ধর্ম শিক্ষার পরিবর্তে তাদেরকে সকল প্রকার প্রগতিশীল রাজনৈতিক শক্তি, সেকু্যলার বা ধর্মনিরপেক্ষ শক্তি, এবং বিশেষতঃ সমাজতান্ত্রিক শক্তির বিরুদ্ধে জেহাদের জন্য প্রস্তুত করে৷ অর্থাত্‍ ধর্মযুদ্ধের জন্য তাদেরকে সশস্ত্র করে জনগণের ওপর, প্রগতিশীল সংগঠনের কমর্ীদের ওপর আক্রমণ চালানোর জন্য প্রস্তুত করে৷ উত্তর বাঙলার রাজশাহী, নওগাঁ ইত্যাদি অঞ্চলে বাংলা ভাই নামে কুখ্যাত জেহাদী নেতা কিভাবে বিভিন্ন কমিউনিস্ট পার্টির কমর্ীদেরকে ইসলামী জেহাদের নামে নিয়মিতভাবে হত্যা করেছে সংবাদপত্রে তার অনেক রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে৷ এই বাংলা ভাই যে পুলিশের লোক হিসেবেই এসব কাজ করে এসেছে এ বিষয় সন্দেহ নেই৷ এই লোকের বিরুদ্ধে জনমত প্রবল হওয়ায় এখন সে ফেরারী৷ তার কাজ এখন সরকারের পুলিশ ও র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন সরাসরি নিজেরাই করছে৷
এই বাংলা ভাইয়ের সাথে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আহলে হাদিস নেতা ডক্টর গালেব এবং জামা'আতুল মুজাহিদীন নেতা আবদুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক৷ গোয়েন্দা সংস্থা ও সংবাদপত্র রিপোর্ট অনুযায়ী আবদুর রহমান হলো এই বাংলা ভাইয়ের গুরু৷
এরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যে সব মোল্লা চক্র গড়ে তুলেছে সেগুলি পরিচালনার জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়৷ এই অর্থের যোগান যে বাইরে থেকে আসে এটা গোয়েন্দা তথ্য থেকেই প্রমাণিত হয়৷ এদের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসেবেই কোটি কোটি টাকা জমা আছে, এরা নিয়মিতভাবে বিভিন্ন বিদেশী সংস্থার সাথে কোটি কোটি টাকার লেনদেন করে৷ আগেই বলা হয়েছে যে, এইসব অর্থ প্রধানতঃ কুয়েত, কাতার, আবুধাবী, সউদী আরবে অবস্থিত বিভিন্ন সংস্থা থেকে এরা পেয়ে থাকে৷ কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, এই সব দেশ সরকারীভাবে এ অর্থ চালান করে, অথবা এটা করে কোন আন্তর্জাতিক মৌলবাদী ইসলামী সংগঠন৷ বাঙলাদেশে মোল্লাদের মাধ্যমে সন্ত্রাস করা, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করায় এদের কোন স্বার্থ নেই৷ বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে বর্তমানে যে পরিস্থিতি নব্বুই-এর দশক থেকে এবং তার পর ইরাক যুদ্ধ থেকে সৃষ্টি হয়েছে তাতে এই অঞ্চলের কোন দেশের পক্ষেই এ কাজ এখন সম্ভব নয়৷
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দেশে দেশে প্রতিবিপ্লবী চক্র, বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী গ্রুপ ও প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দলকে গোপনে অর্থ সাহায্য করে থাকে এর ভুরি ভুরি প্রমাণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের বিভিন্ন সূত্র থেকেই পাওয়া যায়৷ এদের এই গোপন তত্‍পরতা এখনও পর্যন্ত একইভাবে অব্যাহত আছে৷ এশিয়া, আফ্রিকা ল্যাটিন আমেরিকা এবং পূর্ব ইউরোপে বসনিয়া, যুগোশ্লাভিয়া, কসোভো এবং রাশিয়ার চেচনিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দেওয়া অনুপ্রবেশকারী ঢুকিয়ে কিভাবে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের স্বার্থের অনুকূলে পরিস্থিতি সৃষ্টি করে এটা অনেক সামপ্রতিক ঘটনার মধ্যেই দেখা যায়৷ এরা এমন কৌশলে ও চাতুর্যের সাথে এ কাজ করে যা প্রাথমিকভাবে একেবারে অবিশ্বাস্য মনে হয়৷ এর একটি দৃষ্টান্ত হলো, সিআইএ কর্তৃক নিকারাগুয়ায় অর্থ ও অস্ত্র সরবরাহের ব্যাপার৷ এ কাজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন করেছিল তখন ইরাক ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধ চলছে৷ মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগান সাদ্দাম হোসেনকে ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে প্ররোচিত করেছিলেন৷ যুদ্ধের সময় ইরাককে অস্ত্র সরবরাহ করেছিলেন৷ ইরানের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটেছিল৷ কিন্তু সেই অবস্থাতেও গোপনে প্রেসিডেন্ট রেগান ইরানকে অস্ত্র বিক্রী করেছিলেন এবং সিআইএর মাধ্যমে সেই বিক্রীলব্ধ অর্থ গোপনে পাচার করেছিলেন নিকারাগুয়ার বিপ্লবী সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত প্রতিবিপ্লবী কন্ট্রাদেরকে৷ তাদের এই অপকীর্তি কিছুদিনের মধ্যেই ফাঁস হয়েছিল৷
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে আপনি হাদিস শুনতে চান?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫


,
আপনি যদি সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে হাদিস শুনতে চান, ভালো; শুনতে থাকুন। আমি এসব প্রফেশানেলদের মুখ থেকে দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি, বাজেট,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×