somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিসিএস ভাইবা

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথমেই বলে নিচ্ছি,কোনো রকমের রাজনৈতিক মন্তব্যে না গিয়ে এখন একটি পোস্ট আপনাদের শেয়ার করছি,এই পোস্টটি থেকে অনেক ডাটা আপনারা লিখে রাখতে পারেন,কেননা এই সকল ডাটাগুলো আমার মনে হলো আপনাদের জেনে রাখা দরকার।তাই স্ট্যাটাস টি দেয়া:::
· সামগ্রিক উন্নয়ন, সংবিধান ও
গণতান্ত্রিক
ধারাবাহিকতা রক্ষা এবং জাতিক
চেতনায় উজ্জীবিত রাখার
ক্ষেত্রে ২০১৪ সাল
বাঙালি জাতির
ইতিহাসে একটি গৌরবোজ্জ্বল
বছর।
· অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক
অঙ্গনে গত বছর ছিল
বাংলাদেশের জন্য সাফল্যের বছর।
· আমাদের গৃহীত উন্নয়ন পরিকল্পনার
সফল বাসত্মবায়নের ফলে গত
মেয়াদের পাঁচ বছর এবং এই
মেয়াদের প্রথম বছরে বাংলাদেশ
আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির
ক্ষেত্রে বিশ্বের সামনে রোল
মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে।
· বর্তমানে বিশ্বের অর্থনৈতিক
উন্নয়নের
ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়া পাঁচটি দ
একটি- বাংলাদেশ।
· আমরা ৬.২ শতাংশ গড় প্রবৃদ্ধি অর্জন
করেছি।
· ২০০৫-০৬ অর্থবছরে বাজেটের
আকার ছিল ৬১ হাজার ৫৭
কোটি টাকা। চলতি ২০১৪-২০১৫
অর্থবছরে বাজেটের আকার ২ লাখ
৫০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকায়
বৃদ্ধি করেছি।
· বিএনপি-জামাত জোট আমলের
শেষ বছরে মাথাপিছু আয় ছিল ৫৪৩
মার্কিন ডলার যা আজ
বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,১৯০ মার্কিন
ডলারে।
· ৫ কোটি মানুষ নিম্ন আয়ের স্তর
থেকে মধ্য আয়ের স্তরে উন্নীত
হয়েছে। বিএনপি-জামাতের শেষ
বছরে দারিদ্রের হার ছিল ৪১.৫
শতাংশ। আমরা তা কমিয়ে ২৪
শতাংশে নামিয়ে এনেছি।
· ২০০৬ সালে অতিদারিদ্রের হার
ছিল ২৪.২ শতাংশ। তা এখন কমে ১১
শতাংশে নেমে এসেছে।
· মানুষের আয় বেড়েছে।
কর্মসংস্থান বেড়েছে। সরকারি ও
বেসরকারি খাত
মিলিয়ে আমরা এককোটি মানুষের
কর্মসংস্থান করেছি। ২৫ লাখ
মানুষের বিদেশে কর্মসংস্থান
হয়েছে।
· ২০০৬ সালে রেমিট্যান্স আয় ছিল
মাত্র ৪.৮০ বিলিয়ন ডলার।
২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে তা তিনগুণ
বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৪.২৩
বিলিয়ন ডলারে।
· ২০০৫-২০০৬ অর্থবছরে বৈদেশিক
মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩.৪৮ বিলিয়ন
ডলার। তা আজ ছয়গুণ বেড়ে ২২.৩৯
বিলিয়ন ডলার।
· ২০০৬ সাল পর্যন্ত
দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ ছিল
মাত্র ০.৭৯ বিলিয়ন ডলার যা ২০১৪
সালের সেপ্টেম্বরে ৬.৮৩ বিলিয়ন
ডলারে উন্নীত হয়েছে।
· ২০০৫-০৬ অর্থবছরে রপ্তানি আয়
ছিল ১০.৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
যা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৩-১৪
অর্থবছরে এসে দাঁড়িয়েছে ৩০.১৯
বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
· ২০০১ সালে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন
রেখে এসেছিলাম ৪ হাজার ৫০০
মেগাওয়াট। বিএনপি-জামাতের
সময়ে তা কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০
মেগাওয়াটে।
· এখন আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন
সক্ষমতা ১৩ হাজার ২৮৩ মেগাওয়াট।
· ২০০৬ সালে গ্যাসের দৈনিক
উৎপাদন ছিল মাত্র ১৬০০ মিলিয়ন
ঘনফুট। ২০১৪ সালের
সেপ্টেম্বরে গ্যাস উৎপাদন
গড়ে দৈনিক ২ হাজার ৪৫০ মিলিয়ন
ঘনফুটে উন্নীত হয়েছে।
· যোগাযোগ খাতে আমরা ব্যাপক
উন্নয়ন করেছি। ঢাকায় হাতিরঝিল
প্রকল্প, কুড়িল-বিশ্বরোড
বহুমুখী উড়াল সেতু, মিরপুর-
বিমানবন্দর জিল্লুর রহমান উড়াল
সেতু, বনানী ওভারপাস, মেয়র
হানিফ উড়াল সেতু,
টঙ্গীতে আহসানউল্লাহ মাস্টার
উড়াল সেতু
এবং চট্টগ্রামে বহদ্দারহাট উড়াল
সেতু উদ্বোধন করা হয়েছে।
· মগবাজার-মালিবাগ উড়ালসেতুর
নির্মাণ কাজ চলছে।
· ঢাকায় এলিভেটেড
এক্সপ্রেসওয়ে এবং মেট্রোরেল
নির্মাণের কাজ শিগগিরই শুরু হবে।
· আমরা নিজস্ব
অর্থায়নে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ
শুরু করেছি।
· সারাদেশে ১৪টি বৃহৎ সেতু, ৪
হাজার ৫০৭টি মাঝারি ও ছোট
সেতু, ১৩ হাজার ৭৫১টি কালভার্ট
এবং ২১ হাজার কিলোমিটার নতুন
সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে।
· নবীনগর-ডিইপিজেড-চন্দ্রা সড়ক
৪-লেনে উন্নীত করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্রগ্রাম এবং জয়দেবপুর-
ময়মনসিংহ সড়ক ৪-লেনে উন্নীত
করার কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।
সচেতন দেশবাসী,
· বিএনপি-জামাত জোট
আমলে বাংলাদেশ ছিল খাদ্য
ঘাটতির দেশ। আওয়ামী লীগ
সরকারের আমলে দেশ আবারও
খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন
করেছে।
· ২০০৫-০৬ অর্থবছরে খাদ্য-শস্য
উৎপাদন ছিল ২ কোটি ৭৮ লাখ
মেট্রিক টন। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৩
কোটি ৮৩ লাখ ৪৩ হাজার মেট্রিক
টন খাদ্য-শস্য উৎপাদন হয়েছে।
· ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে এ
পর্যন্ত সার, সেচ, বিদ্যুৎ,
জ্বালানি বাবদ প্রায় ৪০ হাজার ২৭৮
কোটি টাকার কৃষিসহায়তা প্রদান
করা হয়েছে।
· মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ৪৫ লাখ
মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।
মিঠা পানির মাছ
উৎপাদনে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের
চতুর্থ বৃহত্তম দেশ। আমরা এখন চাল
রপ্তানিও শুরু করেছি।
প্রিয় দেশবাসী,
· ২০০১-এ বিএনপি-জামাত জোট
ক্ষমতায় এসে শিক্ষার হার ৬৫
শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪৪
শতাংশে নামিয়ে এনেছিল।
দেশের বর্তমানে শিক্ষার হার ৬৯
শতাংশ।
· আওয়ামী লীগ সরকার ৬
বছরে মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত
শিক্ষার্থীদের
মধ্যে বিনামূল্যে ১৫৯ কোটি বই
বিতরণ করেছে।
· এবছরের
পহেলা জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের
মাঝে ৩২ কোটি ৬৩ লাখ ৪৭ হাজার
৯২৩টি বই বিতরণ করা হয়েছে।
· ২০১৫ সাল
থেকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুরাও
ব্রেইল পদ্ধতির বই পাচ্ছে।
· প্রথম
শ্রেণী থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত ১
কোটি ২১ লাখ ৭৮ হাজার ১২৯ জন
শিক্ষার্থীকে বৃত্তি ও উপ-
বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।
· ২৬ হাজার ১৯৩ টি প্রাথমিক
বিদ্যালয় জাতীয়করণ এবং ১ লাখ ২০
হাজার শিক্ষকের
চাকুরি জাতীয়করণ করা হয়েছে।
· মাধ্যমিক
পর্যায়ে সহকারি শিক্ষকদের
পদমর্যাদা ৩য় শ্রেণী থেকে ২য়
শ্রেণীতে উন্নীত করা হয়েছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
প্রধান শিক্ষকদের পদমর্যাদা ৩য়
শ্রেণী থেকে ২য়
শ্রেণীতে উন্নীত করা হয়েছে।
·
সারাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩
হাজার ১৭২ টি কম্পিউটার ল্যাব
স্থাপন করা হয়েছে। ২০ হাজার
৫০০টি মাধ্যমিক
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া
স্থাপন করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব
স্কুলে মাল্টিমিডিয়া শ্রেণীকক্ষ
চালু করা হবে।
· এক হাজার ৪৯৭টি স্কুলে ল্যাপটপ,
মাল্টিমিডিয়া, সাউন্ডসিস্টেম ও
ইন্টারনেট মডেম সরবরাহ
করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আরও
৩ হাজার ৯৩০টি স্কুলে একই ধরণের
উপকরণ বিতরণ করা হচ্ছে।
· স্বাস্থ্যসেবা এখন মানুষের
দোরগোড়ায়।
· ১৬ হাজার
৪৩৮টি কমিউনিটি ক্লিনিক ও
ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র
থেকে গ্রামের
মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছ
বিনামূল্যে ৩০ পদের ঔষধ
দেওয়া হচ্ছে।
· ৬ বছরে সাড়ে ১২ হাজারের
বেশি ডাক্তার নিয়োগ
দেওয়া হয়েছে।
· ২০০৬ সালে গড় আয়ু ছিল ৬৬.৫ বছর
যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০ বছর।
· দেশের প্রায় সব শিশুকে টিকাদান
কর্মসূচী এবং সব মানুষকে নিরাপদ
পানি প্রাপ্তি এবং স্যানিটেশনের
আওতায় আনা হয়েছে।
প্রিয় দেশবাসী,
· গত ছয় বছরে আমাদের নিরলস
প্রচেষ্টায় ডিজিটাল বাংলাদেশ
আজ আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা।
· ৫ হাজার ২৭৫ টি ডিজিটাল
সেন্টার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ২০০
ধরণের ডিজিটাল সেবা প্রদান
করা হচ্ছে। এই খাতের
উদ্যোক্তাদের মাসিক আয় ২০
হাজার থেকে এক লাখ টাকা।
· বর্তমানে দেশে মোবাইল গ্রাহক
১১ কোটি ৯৭ লাখ। ইন্টারনেট
গ্রাহকের সংখ্যা ৪ কোটি ৩০ লাখ।
· ২৫ হাজার ওয়েবসাইট
নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম ওয়েব
পোর্টাল “জাতীয় তথ্য বাতায়ন”
চালু করেছে সরকার।
· আইটি সেক্টরে বিদেশ
থেকে ১২৫ মিলিয়ন ডলার আয়
হচ্ছে।
সম্মানিত দেশবাসী,
· আমাদের সরকার নারীর ক্ষমতায়ন
নিশ্চিত করার লক্ষে জাতীয়
নারী উন্নয়ন
নীতিমালা ঘোষণা করেছে।
নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ
আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
· বেতনসহ মাতৃত্বকালীন ছুটি ৪ মাস
থেকে ৬ মাসে বৃদ্ধি করা হয়েছে।
· পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য পদে এই প্রথম নারীদের
নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
· সরকারি কর্মকাণ্ডে নারীর
অংশগ্রহণ নিশ্চিত
করতে ৪০টি মন্ত্রণালয়ে জেন্ডার
সেনসিটিভ বাজেট তৈরি হচ্ছে।
· আজ নারীর রাজনৈতিক
ক্ষমতায়নে বিশ্বের শীর্ষ
দশটি দেশের মধ্যে সপ্তম
অবস্থানে বাংলাদেশ।
· জাতীয় সংসদকে আমরা সকল
কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত
করেছি। সংসদীয় কমিটিগুলোর
নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে।
তারা মন্ত্রণালয়ের কাজের
তদারকি করছে।
· সংসদের স্বচ্ছতা আনার জন্য
আমরা সংসদ টেলিভিশন
প্রতিষ্ঠা করেছি। সংসদের
কার্যক্রম সরাসরি প্রচারিত হচ্ছে।
· গণকর্মচারীদের অবসর গ্রহণের বয়স
৫৯ বছর
এবং মুক্তিযোদ্ধা কর্মচারীদের ৬০
বছর করা হয়েছে।
· সামরিক-অসামরিক
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের
বেতন আবারও দ্বিতীয় দফায়
বাড়ানো হবে।
পদমর্যাদা বৃদ্ধি করে ব্যাপকভাবে প
সুযোগ করে দিয়েছি।
· জাতির পিতা প্রণীত ১৯৭৪
সালের প্রতিরক্ষা নীতির
আলোকে আর্মড ফোর্সেস গোল-
২০৩০ নির্ধারণ করা হয়েছে। সশস্ত্র
বাহিনীকে অত্যাধুনিক যুদ্ধসরঞ্জাম
দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে।
· পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর
পদকে তৃতীয় থেকে দ্বিতীয়
শ্রেণীতে এবং ইন্সপেক্টর
পদকে দ্বিতীয় থেকে প্রথম
শ্রেণীতে উন্নীত করা হয়েছে।
· পুলিশ, র্যাব, আনসার, বিজিবি ও
সশস্ত্রবাহিনীর
ঝুঁকিভাতা বাড়ানো হয়েছে।
· শ্রম আইন ও শ্রমনীতি প্রণয়ন
করা হয়েছে। শ্রমিকদের ন্যূনতম
বেতন করা হয়েছে ৪ হাজার ১৭৫
টাকা।
· গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম
বেতন বাড়িয়ে ৫ হাজার ৩০০
টাকা করা হয়েছে।
· বিএনপি-জামাত জোট সরকার
পাটকল বন্ধ করেছিল। বিজেএমসির
২৭টি বন্ধ পাটকলের
মধ্যে ২৩টি চালু করেছি। আরও
৩টি চালু করা হবে।
· ২৭ লাখ ২২ হাজার ৫০০ জন বিধবা,
স্বামী পরিত্যক্তা ও বয়স্ক মানুষ
প্রতিমাসে ৪০০
টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন।
· ৪ লাখ প্রতিবন্ধী প্রতিমাসে ৫০০
টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন।
· আশ্রয়ণ, একটি বাড়ী একটি খামার,
ঘরে ফেরা কার্যক্রম, দুস্থভাতাসহ
১২৮টি সামাজিক
নিরাপত্তা বেষ্টনীর কার্যক্রম
থেকে প্রান্তিক
জনগোষ্ঠী সুবিধা পাচ্ছেন।
· ১ লাখ ২০ হাজার ভূমিহীন
পরিবারের মধ্যে ৫৫ হাজার একর
কৃষি জমি বিতরণ করা হয়েছে।
· আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ১
লাখেরও
বেশি পরিবারকে পুনর্বাসন
করা হয়েছে।
· বিজিবির মাধ্যমে ৫ জানুয়ারির
নির্বাচনের আগে বিএনপি-
জামায়াত-শিবিরের ধ্বংসযজ্ঞের
শিকার যশোর, সাতক্ষীরা, রংপুর,
দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড়
জেলার সংখ্যালঘু পরিবারের
ক্ষতিগ্রস্ত উপাসনালয়, বাড়িঘর ও
দোকানপাট পুনঃনির্মাণ
করা হয়েছে।
সেনাবাহিনী দ্বারা রামুর
বৌদ্ধবিহার পুনঃনির্মাণ
করা হয়েছে।
· প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, হিজড়া,
দলিত, বেদে ও হরিজন সম্প্রদায়ের
জীবনমান উন্নয়ন এবং সামাজিক
নিরাপত্তা দিতে বিভিন্ন
কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সরকার
হিজড়া জনগোষ্ঠীকে 'তৃতীয়
লিঙ্গ'
হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×