somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ, স্বৈরাচারী এরশাদের ক্ষমতা দখল

২৪ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ, স্বৈরাচারী এরশাদের ক্ষমতা দখল
--------------------- ড. রমিত আজাদ


১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ সকালে আমার সেজ ফুপু (পেশায় আইনজীবি ছিলেন) বললেন, "শুনেছিস দেশে মার্শাল ল দেয়া হয়েছে, সাত্তার আর প্রেসিডেন্ট নাই।" আমি যদিও তখন বয়সে ছোট, কিন্তু এই অল্প সময়েই দেশে অনেক রাজনৈতিক ডামাডোল দেখেছি। আমার জন্মের এক বছর পরই হয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধ যা আমার স্মৃতিতে নেই। কিন্তু '৭৫-এর ঘটনা ঘটেছিলো আমাদের বাড়ীর অদূরেই। ভোর রাতে গোলাগুলির শব্দও শোনা গিয়েছিলো। তারপর ৩রা ও ৭ই নভেম্বর, তারপর আবার ১৯৮১ সালের ৩০শে মে এইসব চড়াই-উৎরাইয়ের মধ্যেই নাগরিক জীবন কেটেছে। ভাবলাম, এখন আবার কি হলো? আমি বললাম, "কে এখন প্রেসিডেন্ট?" ফুপু বললেন, "জেনারেল এরশাদ চীফ মার্শাল ল' এ্যাডমিনিস্ট্রেটর।" বয়স অল্প থাকায় অত কিছু বুঝতে পারিনি। দৌড়ে গিয়ে একে-ওকে জানালাম, যেন গুরুত্বপূর্ণ এক সংবাদ দিচ্ছি। মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেলো। কেউ কেউ বললো, 'এরকম একটা আভাস পাওয়া যাচ্ছিলো, এরশাদের চলাফেরা সুবিধার ছিলোনা'। ইতিমধ্যে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে সেনা-প্রধান এরশাদকে প্রধান বা বিশেষ অতিথি হিসাবে দেখা যাচ্ছিলো। কখনো কখনো বিটিভিতেও তা প্রচার করা হতো। এটা আগে কখনো ঘটেনি। সুঠাম দেহের অধিকারী এরশাদকে দেখে মাঝে মাঝে দু'একজন বলে বসতো, "পাওয়ার নিয়ে ফেলবে বোধহয়'। জনগণের এধরনের মন্তব্য করা ঠিক হয়নি এগুলোই এই জাতীয় লোককে আশকারা দিয়ে থাকে। আবার এমনও হতে পারে যে, খুব সুকৌশলে এসব কথাবার্তা বাতাসে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছিলো। কেউ কেউ বললো, 'ভালো হয়েছে এখন পিটিয়ে সোজা করা হবে।' কাকে পিটিয়ে কে সোজা করবে তা অবশ্য ক্লিয়ার ছিলোনা। আমরা বোধহয় বৃটিশ আমল থেকে এভাবেই প্রোগ্রামড্ হয়ে আছি। স্বাভাবিকভাবে ভালো থাকতে পারিনা। ডান্ডাবাজির প্রয়োজন মনে করি। আবার কেউ যথেষ্ট উষ্মা প্রকাশ করে বললো, 'সামরিক শাসনের কি প্রয়োজন ছিলো? দেশে তো কোন গোলযোগ হয়নি!" যতদূর শুনেছি, সেনা-প্রধান এরশাদকে অবসর দেয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছিলেন প্রেসিডেন্ট সাত্তার। নতুন সেনা-প্রধান কাকে করবেন তাও ঠিক করে ফেলেছিলেন। এরশাদকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন অবসরের পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বভার নিতে। এরশাদ তাতে তো রাজী হনইনি, উল্টা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তারপরই ক্ষমতা দখলের ঘটনাটি ঘটে। যাহোক, এদিকে রেডিওতে সামরিক শাসন জারীর ঘোষণা দেয়া হচ্ছিলো, এবং বলা হচ্ছিলো যে, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন। সবাই সেই ভাষণের অপেক্ষা করছিলো।

এদিকে দুদিন পরেই ছিলো স্বাধীনতা দিবস, ২৬শে মার্চ। ঐদিন ন্যাশনাল প্যারেড হয়ে থাকে। সৈন্যরা কিছুদিন যাবৎ সেই প্যরেডের মহড়া দিচ্ছিলো। হঠাৎ করে সামরিক শাসন জারি হলে প্যারেড ভেস্তে যায়। ঢাকার রাস্তায় তখন নেমে আসে শত শত সৈনিক। নগরীর বিভিন্ন স্থানে তারা অবস্থান নেয়।

২৪ শে মার্চ দুপুরের দিকে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে শুরু করেন জেনারেল এরশাদ। জাতীয় রেডিও ও টেলিভিশনে ভাষণটি সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। সমগ্র দেশ তখন হুমড়ি খে্যে পড়ে রেডিও-টেলিভিশনের সামনে। সামরিক উর্দি পরিহিত এরশাদের এই ভাষণ ছিলো অতি দীর্ঘ, শুনতে শুনতে অনেকে বিরক্ত হয়ে যায়। মনে হচ্ছিলো যেন, বলার সুযোগ পেয়ে আর ছাড়তে চাইছেন না, অথবা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে আত্মপক্ষের সাফাই গাইতে গিয়ে একথা সেকথা নানা কথা বলতে হচ্ছে তাকে। সচেতন মানুষের মনে একটি প্রশ্নই বারবার ঘুরপাক খাচ্ছিলো, কেন এরশাদ সামরিক শাসন জারী করলেন, কি এমন ঘটলো যে দেশে সামরিক শাসন জারী করতে হবে? সকলেরই মূল আগ্রহ ছিলো এরশাদ নিজে এই বিষয়ে কি বলে তা শোনার।

অতঃপর এরশাদ তার বিরক্তিকর দীর্ঘ ভাষণে যা বললেন তার কিছু অংশ নিচে তুলে ধরছি।

‘যেহেতু দেশে এমন একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে যাতে অর্থনৈতিক জীবনে নেমে এসেছে অচলাবস্থা, বেসামরিক প্রশাসন সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে পারছে না, সকল স্তরে যথেচ্ছ দুর্নীতি জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। ফলে জনগণ অসহনীয় দুর্দশায় পড়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিপজ্জনক অবনতি ঘটেছে, শান্তিস্থিতিশীলতা হুমকির সম্মুখীন হয়েছে, মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপন করা মুশকিল হয়ে পড়েছে, রাষ্ট্রীয় কর্তব্যে অবহেলা করে ক্ষমতাসীন দলের সদস্যদের মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে কাড়াকাড়ি জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করেছে।
‘যেহেতু দেশের জনগণ চরম নৈরাশ্য, হতাশা ও অনিশ্চয়তার মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে গেছে,
‘যেহেতু বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে এবং জাতীয় নিরাপত্তার খাতিরে কষ্টার্জিত দেশকে সামরিক আইনের অধীনে ন্যস্ত করা প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে এবং জনগণ ও দেশের প্রতি তাদের কর্তব্যের অংশ হিসেবে এ দায়িত্ব সশস্ত্র বাহিনীর উপর পড়েছে,
‘এখন অতএব আমি লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সর্বশক্তিমান আল্লাহর সাহায্য ও করুণায় এবং আমাদের মহান দেশপ্রেমিক জনগণের দোয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে ১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ বুধবার থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সকল ও পূর্ণ ক্ষমতা গ্রহণ করছি এবং ঘোষণা করছি যে গোটা বাংলাদেশ অবিলম্বে সামরিক আইনের আওতায় আসবে। প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে আমি বাংলাদেশের সকল সশস্ত্র বাহিনীর পূর্ণ ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করছি।
‘এ ব্যাপারে আমার উপর অর্পিত সকল ক্ষমতা বলে আমি, লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আরো ঘোষণা করছি যে:
(ক) ১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ বুধবার থেকে আমি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব গ্রহণ করছি।
(খ) আমি যে-কোনো ব্যক্তিকে দেশের প্রেসিডেন্ট মনোনীত করতে পারি, যিনি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি অথবা আমার মনোনীত সুপ্রিম কোর্টের যেকোনো বিচারপতির কাছে শপথ গ্রহণ করে প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন। আমি সময় সময়ে এ মনোনয়ন বাতিল বা রদ করতে পারি এবং আর এক ব্যক্তি রাষ্ট্রপ্রধান হবেন এবং প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক রূপে আমার উপদেশ অনুসারে কাজ করবেন এবং আমি তাকে যেসব কাজের দায়িত্ব দেব তা পালন করবেন।’

'দেশের সংবিধান স্থগিত রাখা হয়েছে। আমি নব-নির্বাচিত জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিলাম। সামরিক আইন জারির সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার কেউই তাঁদের পদে বহাল নেই, মন্ত্রিপরিষদও নেই।'

এত কিছুর পরেও স্পষ্ট হচ্ছিলো না, এরশাদ তার ক্ষমতা দখলকে জাস্টিফাই করার জন্য কি বলেন। এটাই সবাই বেশী শুনতে চাচ্ছিলো। এক সময় তিনি বললেন, 'অনেক আশা নিয়ে জনগণ একটি সরকার নির্বাচিত করেছিলো, কিন্তু অল্প কিছুকাল পরেই তাদের আশা-আকাঙ্খা ধুলিস্মাৎ হয়ে যায়।' তিনি আরো বলেন, "আমি এই মুহুর্তে ক্ষমতা গ্রহন না করলে দেশ এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়তো। আপনার ইতিমধ্যেই পত্রিকা মারফৎ দেশের বিভিন্ন স্থানে অনাহারে মৃত্যুর সংবাদ পাচ্ছিলেন।'

এবার অনেকের চোখই কপালে উঠে গেলো। চুয়াত্তরের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখার পরে আর কোন দুর্ভিক্ষের মুখোমুখী হয়নি বাংলাদেশ। তবে সেই দুর্ভিক্ষের স্মৃতিও মুছে যায়নি। ঐ ভয়াবহ দিন আবার কেউ দেখতে চায়না এটা নিশ্চিত। এখানেও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেলো। অনেকে বললো, 'যাক বেঁচেছি, দুর্ভিক্ষের হাত থেকে দেশ বেঁচে গেলো'। অনেকের মনেই প্রশ্ন দেখা গেলো, কবে আবার অনাহারে মৃত্যুর সংবাদ এলো? খ্যাতিমান কোন সংবাদপত্রে তো সেরকম কিছু পাইনি। অখ্যাত সংবাদপত্রের সংবাদকে কতটুকু গুরুত্ব দেয়া যেতে পারে? আবার প্রত্যন্ত অঞ্চলে যদিওবা দারিদ্রের কারণে এমন দু'একটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেও থাকে, সেটা দুঃখজনক নিঃসন্দেহে, কিন্তু ব্যাপক খাদ্যাভাবের কথাতো কেউই শোনেনি।

ঠিক বললেন কি ভুল বললেন, কিছুই আমরা বুঝলাম না। তবে এটুকু নিশ্চিত বুঝলাম যে, এরশাদই এখন দন্ডমুন্ডের কর্তা। দেশের আট কোটি মানুষ এখন তার হাতে জিম্মি হয়ে গেলো। ২৪ শে মার্চ সন্ধ্যা থেকে একের পর এক এরশাদী ফরমান জারী হচ্ছিলো। ঘোষক অবিরাম পড়ে যাচ্ছিলো, 'মার্শাল ল নাম্বার ওয়ান ............, মার্শাল ল নাম্বার টু ............, মার্শাল ল নাম্বার থ্রী ....................।' আমাদের কাজের মেয়েটি হঠাৎ বলে উঠলো, "খালাম্মা, মশল্লা মশল্লা করে ক্যান?"

পর দিন ২৫ মার্চ থেকেই জারি করা হয় সান্ধ্য আইন। সেদিন থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয় ৬১৩ জনকে। ৯ এপ্রিল মন্ত্রণালয়ের সংখ্যা ৪২ থেকে নামিয়ে আনা হয় ১৭-তে। ১১ এপ্রিল ঢাকা জেলা ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার চেয়ারম্যান এবং সদস্যদের উদ্দেশে তিনি দম্ভের সঙ্গে বলেন, 'আমি এমন এক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব, যা ইতিহাস হয়ে থাকবে।'

পরবর্তিতে কি গণতন্ত্র এরশাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, এবং কি ইতিহাস হয়ে আছে তা আমরা সকলেই জানি।

কূটকৌশল ও অস্ত্রের জোরে দীর্ঘকাল ক্ষমতায় টিকে ছিলেন এরশাদ। তিনি নিজে দেশপ্রেমিক ছিলেন না। এবং তারই মতো একদল লোক ছিলো তার অনুগত। দেশের মানুষের ভালো-মন্দ, আশা-আকাঙ্খা ইত্যাদির কোন মূল্য ছিলোনা তাদের কাছে। তারা বুঝতো কেবল টাকা আর ক্ষমতা। কিন্তু দেশের বেশিরভাগই মানুষই তাদের মতো তো নয়ই বরং সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। তাই তার বিরূদ্ধে আন্দোলন চলেছে অবিরাম। প্রথম সোচ্চার হয়ে উঠেছিলো বাংলার অপরাজেয় তারুণ্য দেশের ছাত্রসমাজ। ১৯৮৩ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারী এই ছাত্রদের রক্তে এরশাদ রঞ্জিত করেছিলো রাজপথ। বসন্তের আগুন রাঙা রং ম্লান হয়ে গিয়েছিলো ছাত্রদের রক্তে।
স্বৈরশাসনের দীর্ঘ নয় বছর ধরে সেই রক্ত তিনি ঝরিয়েছিলেন অনেকবার।
হয়তো একসময় তিনি মনে করেছিলেন, 'তার শক্তি অপ্রতিরোধ্য, কেউ তার কেশাগ্রও স্পর্শ করতে পারবে না।' কিন্তু তা হয়নি। ইতিহাস সম্ভবত এরশাদের খুব ভালো পড়া ছিলো না। বা পড়লেও অবৈধ ক্ষমতার উত্তাপে তিনি অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। ইরাকের ফয়সাল, মিশরের ফারুক, ইরানের শাহ ও ফিলিপাইনের মার্কোসের মতো প্রবাল প্রতাপশালী এরশাদও জনতার রোষের কাছে হার মেনেছিলেন। গণঅভ্যুত্থানের তোড়ে ভেসে গিয়েছিলো তার ক্ষমতা। নয় বছর স্বৈরাচারের পর ছয় বছর তাকে জেল খাটতে হয়েছিলো। আজ, আজ তিনি কোথায়? কোথায় তাঁর ক্ষমতার দাপট? ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়, ক্ষমতা চিরকাল থাকেনা।
৮টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×