পার্বত্য শান্তি চুক্তির পরও হত্যা কমেনি এবং এ পর্যন্ত উপজাতি কতৃক ৪০০০০ বাঙালি মানুষকে মারা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডগুলো কারা ঘটিয়েছে, কখন ঘটিয়েছে, কিভাবে ঘটিয়েছে সব তথ্য প্রমাণ থাকার পরও আজ পর্যন্ত একটারও বিচার হয়নি
ভয়ংকর তথ্য, সন্তু লারমা বাংলাদেশের স্বাধীনতা স্বীকার করে না। সে ভারতের পাসপোর্ট ও আন্ধার কার্ডধারী।
বান্দরবনে অর্থের মাধ্যমে বিদেশি এনজিও দ্বারা ১২০০০ মানুষকে খ্রিস্টান বানানো হয়েছে।
উপজাতিদের সর্বাধুনিক অস্ত্র রয়েছে, যা সেনাবাহিনীর কাছেও নেই।
বাংলাদেশের কোন জাতীয় দিবস পালন করে না এবং অংশগ্রহন ও করে না।
সন্তু লারমার সর্বশেষ স্টেটমেন্ট— বাঙালিদের পাহাড় থেকে চলে যেতে হবে।
সন্তু লারমা প্রতিমন্ত্রীর সুবিধা ভোগ করতেছে।
বর্তমানেও খ্রিস্টান মিশনারীর ধর্মপ্রচার চলছে, মিশনারীগুলোর স্পষ্ট ষড়যন্ত্র—মানুষ যেকোনো ধর্মে ধর্মান্তরিত হলে সমস্যা নেই, শুধু মুসলিম হলে তাদের মেরা ফেলা হয়।
সরকারি চাকরি, বেসরকারি চাকরি, শিক্ষক, কৃষক সবার কাছ থেকে পাহাড়ি অস্ত্রধারীরা বাধ্যতামূলক চাঁদা নেয়।
পাহাড়ে সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ বাঙালি কোন জনপ্রতিনিধি নেই, সব উপজাতি
উপজাতিদের লক্ষ্য বাংলাদেশ হতে স্বাধীনতা আদায় করে জুম্মল্যান্ড নামক স্বাধীন দেশ গঠন। এই পক্রিয়া বেশিরভাগই বাস্তবায়ন করছে বিদেশি মিশনারীগুলো
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:১৫