somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ওভারকোট

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ওভারকোট
প্লেনটা জন-এফ-কেনেডি এয়ারপোর্টের টারমার্ক ধরে ট্যাক্সি করে লোডিং ব্রিজের দিকে যাচ্ছে। এয়ার হোস্টেস নিউইয়র্কে স্বাগত জ়ানাচ্ছেন, স্থানীয় সময় জানাচ্ছেন, কত নাম্বার ক্যারোসেল থেকে ব্যাগেজ কালেক্ট করতে হবে সেসব জানাচ্ছেন, শুনছি ঠিকই কিন্তু মাথায় ঢুকছে না, বছর সাতেক আগে এ দেশ ছেড়ে নিজের দেশে ফিরে চলে গেছি, আজ আবার এলাম। এর মাঝে কত জোয়ারভাটা হয়েছে জীবনের মোহনায়, কত যে ওলট পালট! পাশের সিটের মাঝবয়সী মহিলাটি, দুবাই থেকে এই তের ঘন্টার ফ্লাইটে, যার পুরো জ়ীবন বৃত্তান্ত আমাকে বলা শেষ, চিন্তিতমুখে কি যেন বললেন আমাকে। ঊনার দিকে তাকাতে উনি পুনরাবৃত্তি করলেন,
“শুনলেন কি বলল মেয়েটা?”

আমার ভাবলেশহীন চেহারা দেখে বুঝলেন, আমি শুনিনি। বললেন,
“আপনি তো ভারী আনমনা টাইপের লোক ভাই। বাইরে বেরুলেই টের পাবেন। এখন নাকি ফ্রিজিং টেম্পারেচার, রেকর্ড পরিমান স্নোফল হয়েছে গতরাতে, আরও নাকি হবে। এত ঘন্টা জ়ার্ণি করে এখন এয়ারপোর্টে না বসে থাকতে হয়!“ খুবই আফসোসের সাথে স্বগত বলে চললেন “আমার বেরানোটাই মাঠে মারা যাবে। কত প্লান করে এসেছি।“
কি বলে আস্বস্ত করব ভেবে না পেয়ে বল্লাম,
“না না, ভাবনার কিছু নেই। এ তেমন কিছু না। এরা মিনিটে মিনিটে রাস্তাঘাট পরিষ্কার করে ফেলছে। আর আপনি প্রপার গরম কোট আর গ্লাভস পরে নেবেন, বেরানো মাটি হবে কেন?”
উনাকে বলেই আমার মনে পড়ল, আমারও কোট আর গ্লাভস কিনতে যেতে হবে এয়ারপোর্ট থেকেই। যখন ফিরে যাই দেশে সেই কতদিন আগে, সব ফেলে গেছিলাম। আর কোন ঠান্ডার দেশে যাওয়াই হয়নি, গরম লং-ওভারকোট কেনারও প্রয়োজন পড়েনি।

সেই কবেকার কথা। বুশ জুনিয়র তখন নিজেকে বিশ্বের রাজাধিরাজ মনে করে ইরাকের সাথে লাগিয়ে দিলেন যুদ্ধ। নিজের দেশের ইকোনমির অবস্থা খারাপ হচ্ছে, বেকারত্ব রেকর্ড হাই হচ্ছে, তা নিয়ে তার মাথা ব্যথা নাই, “ওয়ার অন টেরর” নিয়ে স্বদেশীদের আতঙ্কগ্রস্ত করে দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হবার চিন্তায় তিনি মসগুল। আমি হতভাগা ঠিক সেই সময়টাতে চাকরী খুঁজছি। মাস্টার্স পাবার জন্য যে রিকোয়ার্ড কোর্সওয়ার্ক করতে হয় তা শেষ করতে পারি এক সেমিষ্টারে ফুল লোড নিলেই, কিন্তু ইচ্ছে করে ছাত্রত্ব বজায় রাখছি সেমিস্টারে একটা করে ইলেক্টিভ কোর্স নিয়ে। পাশ করে গেলে, চাকরি পাওয়া কঠিন, বিদেশী মুসলমানদের জন্য বলতে গেলে রীতিমত অসম্ভব—সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স না কি যেন লাগে! আর কপাল গুনে যদি জুটেও একটা ছোট অখ্যাত কোন ফার্মে, সেই কোম্পানি নির্ঘাত এইচ-ওয়ান-বি ভিসা করে দেবে না, তার মানে সিপিটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে লিগালি এখানে থাকা যাবে না।

কি যে সব দিন গেছে! গ্যাস স্টেশনে কাজ করে বাড়িভাড়া আর খাবার খরচ কোন মতে চালিয়ে নেই! খুবই দীন হীন অবস্থা! তবু আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় ছিল সেইটাই। কারণ ছিল একটি অসাধারণ মেয়ে। বিভা। আমার মন জুড়ে, আমার সবটা জুড়ে ছিল ও। ওর জন্ম আমেরিকাতেই। ওর পুরো পরিবার ওখানে। দেশে দূরসম্পর্কের আত্মীয় ছাড়া কেউ নেই ওদের। কিন্তু মেয়েটা ওই দেশে বড় হয়েও একশ পেরসেন্ট বাঙালী। আমার সাথে পড়ত। খুব দ্রুত আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু, বন্ধু থেকে আরো বেশি কিছু হয়ে গেল। সারাদিন বক বক করত, মাথা ধরে যেত তার বাক্যস্রোতে। কিন্তু এক মিনিট চুপ করে থাকলে মনে পৃথিবীটাই থেমে গেছে। আর ও খিল খিল করে হাসলে পৃথিবী তার অক্ষ রেখায় ঘুরতে ভুলে যেত! সত্যি বলছি! কিন্তু এসব এই মেয়েকে বলা নিষেধ। তার রূপের প্রশংসা করা যাবে না। “নো ওয়ান হ্যাজ এনি সে ইন হাউ ওয়ান লুকস! ওয়ান শুড নেভার টেইক এনি ক্রেডিট ফর ইট” এর সাথে কি কোন যুক্তি চলে, বলুন?

টাকা পয়সা নেই, ওকে কোন দামী রেস্তোরাতে নিয়ে যেতে পারিনি কোনদিন, কোন উপহারও দেইনি। তবে আমাদের আনন্দের কমতি ছিল না। ওর এপার্টমেন্ট আমার বাসা থেকে আধা ঘন্টার হাঁটাপথ। হোম ওয়ার্ক শেষ করে, ডিনার করে ওকে এগিয়ে দিতে যেতাম, বাসার কাছে পৌঁছে, ও বায়না ধরত আমাকে এগিয়ে দেবে, আবার হাঁটতে হাঁটতে আমার বাড়ির কাছাকাছি এলে বলত, “আমি একা যাব কি করে? চল আমাকে এগিয়ে দাও!”

আমার একটা ভাঙাচোরা টয়োটা গাড়ি ছিল। এসি, হিটার কিছুই কাজ করত না, মাঝে মাঝে মিটারও কাজ করত না কিন্তু চলত ভালই! সিডি বাজত সুন্দর! সেটা নিয়ে আমরা বেড়িয়ে পরতাম, টেক্সাসের সব ন্যাশনাল পার্ক, সব নদী, সব লেইক ঘোরা হয়ে গেছিল আমাদের। আমাদের ইউনিভার্সিটির সবচেয়ে কাছে ছিল লেইডি-বার্ড লেইক। মাঝ রাতে গিয়ে দুজন চুপচাপ বসে থাকতাম, স্পেশালি মির্ডটার্মে বিভা ডাব্বা মারলে কিম্বা অন্য অজানা কোন কারনে তার মন খারাপ হলে! শুধু তখন আমার হাত শক্ত করে ধরে নিশ্চুপ বসে থাকত মেয়েটা। মাঝে মাঝে বাতাস ওর চুল এলোমেলো করে দিত। ভীষন সুন্দরী এবং প্রায় বাচাল এই মেয়ের বিষন্ন, শান্ত রূপ অপার্থিব মনে হত আমার। খুব ইচ্ছা করত ওকে অনেক আদর করে দিতে, ওর মন ভাল করে দিতে। কিন্তু কোন শান্তনাসুলভ বাক্য বলা যাবে না, আহ্লাদি দেখানো যাবে না—হাজার খানেক নিয়মের কানুনের মধ্যে এটা দুই কি তিন নাম্বারে ছিল। “পুতুপুতু” ব্যাপার নাকি ওর অসহ্য লাগে। তাই “নো কাডলিং, নো কোনসোলিং” রুলের কাছে হেরে আমার ইচ্ছেগূলোকে ছিপিচাপা দিয়ে মনের শিশিতে বন্দী করে রাখতাম।

এমনি করে আমাদের প্রেমময় দিন কাটছিল ভাল কিন্তু অর্থনৈতিক অবস্থা ক্রমাগত খারাপের দিকে যাচ্ছিল। ইউনিভার্সিটি থেকে চিঠি পেলাম, সামনের সেমিষ্টারের মধ্যে আমার সব রিকোয়ার্ড কোর্স শেষ করার জন্য। তারমানে বড় কোন কোম্পানীতে চাকরি না পেলে “সব পেয়েছির দেশ” থেকে খালি হাতে বিদায়। তাতে আপত্তি নেই একটুকুও কিন্তু বিভাকে ছেড়ে যাব কি করে? থাকব কি করে? এই চিন্তা যখন আমাদের দুজনকে কুড়েকুড়ে খাচ্ছে, তখন আকাশের চাঁদ হাতে পাবার মত আমি গোল্ডম্যানস্যাক্স থেকে ডাক পেলাম। যেভাবেই হোক ইন্টারভিঊ ভাল দিতে হবে--এই চাকরীটা পেতেই হবে—এটা পেলে আমার স্বপ্নলোকের চাবি আমার হাতে চলে আসবে, বিভার কাছ থেকে আমাকে দূরে যেতে হবে না!

ওয়াল স্ট্রিটে সবাই খুব কেতাদুরস্ত থাকে। আমার তেমন কোন ভাল সার্ট ছিল না। বিভা আর আমি মিলে ব্লুমিংডেইল থেকে সার্ট কিনলাম, রালফ লোরেনের স্যুট কিনলাম, ইশাকি-মিয়াটার পারফিইউমও কিনে ফেললাম একটা। নিউইয়র্কে সে বছর ঠিক এমনি রেকর্ড স্নোফল হয়েছিল, তাপমাত্রা বহুদিন ডাবল-ডিজিট ঋণাত্মকে আটকে ছিল। বিভা বার বার বলছিল,
“ওখানে অনেক ঠান্ডা, তুমি একটা ভাল লংকোট আর একজ়োড়া লেদারের গ্লাভস কিনে নাও। অফিস পাড়ায় সবাই খুব ভাল লং কোট পরে, ঠাট দেখাতে।“

আমি বল্লাম, “লাগবে না। চাকরি না পেলে দেশে চলে যেতে হবে, সেখানে এই কোট গ্লাভস আমার কি কাজে লাগবে?” তাছাড়া হাজার ডলার খরচ করার সামর্থ্য সত্যি আমার ছিল না। এমনকি প্লেনের টিকেট কাটার টাকাও তখন নেই! ক্রিসমাসের আগের সপ্তাহ বলে প্লেনের টিকেট পাওয়াও ভার। কায়াক ডট কম হাতড়ে যখন দেখলাম সবচেয়ে সস্তা টিকেট আর হোটেল মিলে কমপক্ষে হাজার ডলারের ধাক্কা, তখন ড্রাইভ করে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম। প্রায় ৮০০ মাইলের ট্রিপ ইচ ওয়ে। বিভা নাছোড়বান্দা, সেও যাবে--একা এতদূর ও আমাকে চালাতে দেবে না ।
টানা দুই দিন গাড়ি চালিয়েছিলাম ও আর আমি ভাগাভাগি করে। গাড়িতেই ঘুম। ওয়েন্ডিসের খাবার, স্টারবাক্সের কফি, সব প্রিয় গান—দারুন কেটেছিল সেই ১৬০০ মাইলের যাত্রা।

নিউইয়র্কের বেশ বাইরে সাবার্বে আমাদের মোটেল। সারাদিনের ইন্টারভিউ। বিভা আমাকে নামিয়ে দিয়ে ফিরে যাবে, আবার এসে নিয়ে যাবে এই ছিল প্ল্যান। স্যুট টাই পরে রওনা দিলাম। ওভার কোট নেই। গাড়ীর হিটার তো আগে থেকেই নষ্ট। শীতে ঠক ঠক করে কাঁপতে কাঁপতে শহরে যখন পৌঁছালাম, প্রায় জমে যাবার অবস্থা। গোল্ডম্যানস্যাক্সের বিশাল ঝাঁ চকচকে হেড অফিসের সামনে পৌঁছে, ইমারজেন্সি লাইট জ্বালিয়ে রাস্তার পাশে গাড়ি দাড় করিয়ে বিভা তার দুই হাত দিয়ে আমার হাতের তালু সজোরে ঘষে ঘষে গরম করে দেবার চেষ্টা করল মিনিট দুই ধরে, বার বার বলতে লাগল, “নার্ভাস হয়ো না, একদম অস্থির হয়োনা বাবু, এই চাকরি না হলে আরো কত্ত অফার তুমি পাবে।“ আমি নেমে যাবার সময় আমার দুই হাতের তালুতে চুমু খেয়ে বলল, “আর ঠান্ডা লাগবে না, মাই লাভ শিল্ড উইল প্রোটেক্ট ইউ!

অফিসের নির্ধারিত তলায় পৌঁছুতেই এইচ-আর এর হেড মিস উড নিজেকে ইন্ট্রোডিউস করলেন, যার সাথে আমার প্রায় গোটা বিশেক ইমেল চালাচালি হয়েছে। “প্লিজ কল মি প্যামেলা, ইট ইজ সো নাইস টু ফাইনালি মিট ইউ আরিফ। আমার দিকে হাত বাড়িয়ে বল্লেন, “মে আই টেইক ইউর কোট?”
হায়রে বছরে ৩০০ হাজার ডলার বেতন পাওয়া এই মহিলা জানেনই না, আমার হাল ফ্যাশনের, টপ অব দা লাইন, গলা কাটা দামের কোট না থাকুক, পৃথিবীর সব চেয়ে সুন্দরী, সবচেয়ে ভাল ম্যাজিক শিল্ড আছে! অনেক অমায়িক হাসি দিয়ে বল্লাম, “অহ, ইটস ওকে প্যামেলা, আই লেফট মাই কোট ইন দা কার।“ নিতান্ত বেকুব না হলে এই কথা কেউ বলে না, কারণ সারাদিনের জন্য কল্লাকাটা পার্কিং ফি কেউই দেয় না নিউইয়র্কে! প্যামেলা কি বুঝল কে জানে, মৃদু হেসে আমাকে নিয়ে গেল ইন্টারভিউ রুমে।

নাহ ওখানে চাকরি হয়নি আমার। আমার স্পেসালাইজেশনের সাথে ওদের নিডের ম্যাচ হয়নি। বিভাও হারিয়ে গেছে আজ কতদিন। ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আমি ফিরে গেছি দেশে, আবার আসব এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে, যা রাখতে পারিনি আমি। বিভাও তার সর্বস্ব ছেড়ে আসেনি এই বাউন্ডুলের কাছে। সময়ের স্রোতে কোথায় যে ভেসে গেছি দুজন, ঠিকানা হারিয়ে গেছে, মুছে গেছে সব বাহ্যিক যোগাযোগ।

এই সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে মন্ত্রপুত রোবটের মত ইমিগ্রেশন পার হয়ে, কাষ্টমস ক্লিয়ার করে লাগেজ নিয়ে এয়ারপোর্ট থেকে বাইরে বেরুতেই দেখি ডেভিড দাঁড়িয়ে আছে। হেড অফিসে কাজ করে ও। দেশে কয়েকবার মিশনে গেছে বলে ওর সাথে বেশ বন্ধুত্ব হয়ে গেছে আমার। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পরে ওকে জানালাম আমার কোট আর গ্লাভস কিনতে হবে। ও আমাকে সোজা নিয়ে গেল মলে। কেনেথ-কোলে ঢুকে অনেক দামী এক ওভার কোট পছন্দ হয়ে গেল। লক্ষ্মীদেবীর কৃপায় আজ টাকা নিয়ে আর ভাবনা নেই আমার। টাকার মায়া না করে কিনেই ফেললাম লম্বা ঝুলের অনেক গরম এক ওভারকোট, তুন্দ্রা অঞ্চলেও এতে শীত মানিয়ে যাবে। প্রায় ৩০০০ ডলার দাম পড়ল। সাথে কিনলাম ২৫০ ডলার দিয়ে লেদারের গ্লাভস।

মল থেকে বাইরে আসতেই কনকনে ঠান্ডা ধাক্কা দিল। এক মুহুর্তেই কান জমে গেল। ডেভিড ওয়ার্নিং দিল, “এবার রেকর্ড পরিমাণ স্নোফল আরিফ। তোমার গ্লাভস পরে ফেলো বন্ধু, ভয়ানক ঠান্ডা!”

কিন্তু আমার যে কি হল। ঠান্ডায় হাত অবশ হয়ে আসছিল, কিন্তু ভাল লাগছিল কষ্টটা। বুকের ভিতর কেমন চিনচিনে এক ব্যথা। কোথায় আছে সেই মেয়েটা যে সারাক্ষন আমার হাত ঘষে ঘষে গরম করে দিত, হাতে চুমু খেয়ে বলত “আর ঠান্ডা লাগবে না বাইবি, মাই ম্যাজিক শিল্ড উইল প্রোটেক্ট ইউ!”

প্রায় জনশূণ্য পার্কিং লট, দুই ধারে স্তুপিকৃত বরফ। ঝির ঝির তুষার ঝরছে, কনকনে বাতাস হু হু করে কি হাহাকারের ইঙ্গিত দিচ্ছে কে জানে। আমি আর ডেভিড হাঁটছি, হঠাৎ মনে হল হাতদুটোতে সাড় ফিরে আসছে, আমি হাতের তালুর দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকলাম, আমার ম্যাজিক শিল্ড ফিরে আসছে আমার কাছে?

----
“এ ভ্রমণ আর কিছু নয়, কেবল তোমার কাছে যাওয়া
তোমার ওখানে যাবো, তোমার ভিতরে এক অসম্পূর্ণ যাতনা আছেন,
তিনি যদি আমাকে বলেন, তুই শুদ্ধ হ’, শুদ্ধ হবো
কালিমা রাখবো না!”
http://www.youtube.com/watch?v=LNbW_2Z6-ww
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৯
১৪টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×