মনোয়ারা হোসেন তারা। সবাইকে ফাঁকি দিয়ে সে এখন আকাশের তারা। শাল্পø প্রকৃতির মেয়ে ছিলো। বল্পব্দুদের সাথে আড্ডা দিতে ও খুব পছন্দ করত। কাস বাদে অধিকাংশ সময় ঢাকার বাসায় থাকত। অনেক সময় আমরা রুমে না থাকলে ও রুমে এসে রুম পরিষ্ফ‹ার করে গুছিয়ে রেখে যেতো। আমরা রুমে এসেই বুঝতে পারতাম তারা এসেছিলো আজ। মনোয়ারা হোসেন তারার মৃত্যুর খবরে শোকবিহ্বল হয়ে তারাকে উদ্যেশ্য করে কথাগুলো বলছিলেন তারার রুম মেট লিজা আফরোজা। জাহাগ্ধগীরনগর বিশ^বিদ্যারেয়র প্রীতিলতা হলের ২০২/এ ¦èকে ৪ সিটের একটিতে থাকতো। তারা মাইকেদ্ধাবায়োলজী বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। গতকাল সকালে গুলশানের বাসা থেকে বৈশাখী পরিবহনের একটি বাসে ক্যা¤ক্সাসে আসছিল সে। বাস নিয়ল্পúন হারিয়ে তুরাগ নদীতে নিমজ্জিত মনোয়ারা হোসেন তারা গুরু তর আহত হয়। পরে স্ট’ানীয়রা তাকে উ™ব্দার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে দায়িÍ^রত চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ক্যাল্ফপ্পাসে মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তার সহপাঠিদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। অনেকেই হাসপাতালে ছুটে যায় তাকে দেখতে। তারা ২০০৭-০৮ শিাবর্ষে জাহাগ্ধগীরনগর বিশ^বিদ্যালয়ের মাইকেদ্ধাবায়োলজী বিভাগে ভর্তি হয়। তাঁর পিতার নাম কাজী আ¦ন্ধুল হাকিম। মৃত্যুর খবর শুনে বিশ^বিদ্যারলের ভিসি অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির, প্রক্টর আধ্যাপক ড. আরজু মিয়া সহ বিভিল্পু বিভাগের শিকরা ছুটে মেডিকেলে। এদিকে ভিসি অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির এক শোক বাণীতে মরহুমার আͧার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোক সল্পøপ্টø পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
বাস নদীতে: জাবি ছাত্রীর লাশ উদ্ধার, বহু হতাহতের শঙ্কা
বিস্তারিত নিচে দেখুন
http://www.gnewsbd.com/?p=2003

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





