somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আনন্দহীন আমি মানুষ তবু পরাজয় তবু আমার শাস্তি মরণোত্তর মৃত্যুদন্ড

০৫ ই এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৪:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সুন্দর একটা আকাশ। ক্ষমা নেই, ক্ষমা নেই আমারো নেই। প্রায়িশ্চিত্ত করছি বেঁচে থেকে। আমার জন্য যা জীবণ তা আপনাদের মৃত্যুর আরো অনেক পরে। সব কিছু শূণ্য। বিশ্বাস নিয়ে কাছে আসতে হবে কাছে। আমার সম্মতি আছে তায়ি আমাকেও সুরে বাঁধা হৌক। স্থান কোন ক্লিনিক। আমি খুব আগ্রহে সবার চেহারা দেখার চেষ্টা করছি। অসুস্থ আমি আর কাকে যেন চিকিৎসা করবো ভাবি। নাহ আমি সাড়া দেইনি কাউকে। আমি নিষ্ঠুর কারণ এইটায়ি আমার নিয়তি। আমি পরাজিত মেঘনাদ। লক্ষণের জয় হৌক সাথে থাকুক রাম।
আজ আমি জানি অনেকের চোখেই আমি অনেক বড়ো কিন্তু আমি ফাইনান্সে আসলেই দূর্বল। আমার বড়ো হবার অধিকার নেয়ি। শাহরুখের কাছে স্যরি বলার আছে। শাহরুখের “দিল সে” ছবিটা আমার বেইসিক ছিল। এখনো আছে। দে জা ভু! শব্দটার উপরে আমার কিছুটা নিয়ন্ত্রণ আছে। তবে সেটা আমার ইচ্ছায় নয় আমি ভালোমতোই জানি। প্রার্থণা এবং কান্না ছাড়া কিছুই কখনো আমার হয় নি। কারণ অন্য কেউ না জানলেও আমি জানি। আমি নিশ্চিত। আমি অনেক বড়ো একজন মিথ্যা। তবে সে মিথ্যায় ভরসা করা যায় আমি নিজেও জানি। আমি শত শত চেয়ার থাকলেও কখনো বসিনি। আমি এমন নির্বোধ ছিলাম চিরকালই। কিন্তু বলে আর কী হবে।
আমার লক্ষ্য থাকে দূরের কোন এক পাত্রে ঢাকা পানি। পানিতে কেবলি তৃষ্ণায় মেটায়। অসহায়ত্ব তবু আমাকে ছোট ভাবায় নি কখনো। শয়তান আমার নির্দেশে চলেছে সর্বদা।
চোখে চোখে কথা হয় সবার সাথে। কেউ সায় দেয় না। তবু তারা কেউ আমারে বুঝে নাই এইটা আমি বুঝি। কারৌ বোধ নাহি। ইশারার অর্থে হলুদ চেয়ারে বসেছিল মনটা। ভেতরে রোগী ছিলো কোনো এক। আমার লক্ষ্যের মেয়েটার হলুদ ট্রাউজার ছিল আমার লক্ষ্য। হতাশাবাদী আমি চিরকালই। নামটা প্রতি দু’জনের একজন ভুল করেছে। একজন অলক্ষ্যে থাকে। কিছু বলে না সে। কেউ কিছু বলে না। কেন কে জানে? মেয়েটা কিছু বলতে চায় ছেলেটা তাকায় না, ছেলেটা কিছু বলতে চায় মেয়েটা তাকায় না, মেয়েটা কিছু বলতে চায় মেয়েটা তাকায় না, ছেলেটা কিছু বলতে চায় ছেলেটা তাকায় না। কে তাকায় কে তাকায় না কে বুঝে না? কে বুঝে? সে জয়ী। চিরকালই। যে প্রথমে সে জয়ী। যে শেষে অপরাজিত। তবে সবায়ি হতাশ। এয়িটা যেন নিয়তি। যেয়িটা আল্লাহ সেয়িটা গড না। সবার সব যদি থাকে ভালো। না থাকতে দিলে কার কী করার। পরাজিত কেবল তিনি এবং তিনিই জয়ী।
সবার সবকিছু সমান থাকে। তবু সবাই পারে না কেন? অন্যায়ে আনন্দ নাই এইটা বুঝতে পারলে পৃথিবী থেকে আমার জীবণের মতো আনন্দ চলে যেত। আমি কিন্তু তারপরো অনেক সুখী। আমার সব ডিজেবিলিটি নিয়েও। হুলদ হলুদের সাথে রাগ করে থাকে। ছেলেটার হাতে বক্সিঙের মৌজা। ধুম করে দরজা বন্ধ হয়, কিছুটা মেয়েটার রাগ কিছুটা বাতাসের। প্রকৃতি আমার ভক্ত খুব বেশি দিন না। এই তো আজকে মেই বি।
দূরের নীল-কালো আরেকটা মেয়ে থাকে। ভাবতে ভাবতে ছেলেটা দরজা খুলে। ছেলেটা দরজার বাহিরে অপেক্ষায়। তবু যুদ্ধের ট্যাঙ্ক না আসুক। কাজে কাজে হৌক সব। ভগবান নামের একটা কথা হয়তো আমি শুনেছি আর সবকিছু আমার কল্পনা এবং কল্পনা নিষিদ্ধ করছি আমি নিজেই। কতোক্ষণ কথা হলো জানি না। দুই লাইন বলছি, আগে ছেলেটা বলবে,
-কতো রাত ভেবেছি ভুলে যাবো!
=আমি আমার ছিলাম নাকি?তুমি কোথাও নেই।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫০
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×