বাংলাদেশ ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন ২৯টি এ্যালোপ্যাথিক ওষুধ কোম্পানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে এবং এ সব কোম্পানির ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়েছে।
বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এমন কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে -
দিনাজপুরের বেঙ্গল টেকনো ফার্মা,
মালিবাগের বায়োক্যাম ফার্মাসিউটিক্যালস,
মিরপুরের কেয়ার ফার্মা ল্যাবরেটরিজ,
বরিশালের জিপিআই লিঃ,
কুমিল্লার হাকসনস ল্যাবরেটরিজ লিঃ,
বরিশালের ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস ওয়ার্কস বাংলাদেশ,
গাজীপুরের জে সি আই বাংলাদেশ লিঃ,
সিলেটের জলফা ল্যাবরেটরিজ,
মিরপুরের জেমস ফার্মাসিউটিক্যালস,
সাত মসজিদ রোডের কেডিএইচ ল্যাবরেটরিজ লিঃ,
ঢাকার ম্যাক্সবার্ন ফার্মাসিউটিক্যালস,
বগুড়ার মিগ ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ,
গাজীপুরের নুভিস্তা এ্যানিম্যাল হেলথ এ্যা- ক্রপকেয়ার লিঃ,
সিরাজগঞ্জের ওয়েসিস ল্যাবরেটরিজ,
বরিশালের প্যারাডাইজ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ,
ফরিদপুরের ফিনিক্স কেমিক্যাল ল্যাবরেটরিজ লিঃ,
গাজীপুরের পাইওনিয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস,
পাবনার পিআইপি লিঃ,
চট্টগ্রামের পিউর ড্রাগস এ্যা- কেমিক্যালস লিঃ,
সিরাজগঞ্জের রাসা ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ,
নরসিংদীর রিলায়েন্স ড্রাগস এ্যা- কেমিক্যালস,
গাজীপুরের রিম্যাক্স ফার্মাসিউটিক্যালস,
বিবাড়িয়ার রিড ফার্মা লিঃ,
রাজধানীর শ্যামলীর সল্টন ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ,
কুমিল্লার শর্মা কেমিক্যালস ওয়ার্ক,
ঢাকার সনি ফার্মাসিউটিক্যালস,
ঢাকার ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যালস,
পাবনার ইউনিভার্সাল ফার্মাসিউটিক্যালস।
ডাক্তার প্রেসক্রিবশনে ভূলবশত এসব কোম্পানীর ওষুধের নাম লিখে থাকলে সেবন না করে পুনরায় ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। একটি নিম্নমানের ওষুধ আপনার জীবনের আলো নিভিয়ে দিতে পারে।
বিস্তারিত
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৮