গবেষনা চুরির দায়ে অভিযুক্ত সামিয়া রহমান।তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত শাস্তির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হয়েছেন কলিমুল্লাহ এবং তুরিন আফরোজকে নিয়ে।এই দুই জনের কর্মের খতিয়ান-
তুরিন আফরোজের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের খতিয়ান তার মা এবং ভাইয়ের জবানে প্রকাশ পেয়েছে।তার মা এবং ভাই তার চরিত্রের সার্টিফিকেট দিয়েছেন।
কলিমুল্লাহর কথা বলা মানেই বাক্য ব্যায়।তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি কিন্তু ১৩০০ দিনের মধ্যে ১০০০ দিনের মত বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত।তিনি এত যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ যে একই সাথে ভিসি,প্রো-ভিসি, তিনটি অনুষদের ডিন, এক বিভাগের প্রধান, ট্রেজারার, ড. ওয়াজেদ ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পরিচালকের পদ আঁকড়ে রেখেছেন।দুই বছরে তিনি ৪২ জন পিএইচডি/এমফিল গবেষকের গবেষণা তত্ববধ্যায়ক হয়েছেন।দুনিয়াতে এমন নজির আর দ্বিতীয়টি নেই।কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক না হলেও তাঁর মা নিলুফার বেগমকে একাধিক নিয়োগ র্বোডে সদস্য করা হয়েছে।দুই বছরে তিনি আপায়্যন ব্যায় বাবদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়েছেন প্রায় ৫০ লাখ টাকা।নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগ ৭৮ কোটি টাকা।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩