ইনি হচ্ছেন বিখ্যাত আয়রন ম্যান, এখন বয়স হয়ে গিয়েছে তো, তাই খুব একটা মারামারি করেন না, তার থেকে বিছানায় শুয়ে ঘুমানোই তার পছন্দের কাজ। ও তার আরেকটি কাজ আছে।
গান গাওয়া, উদাহরনঃ
এবং তিনি চিত্রকলায় দারুন আসক্ত, বিশ্বাস না হলে দেখুনঃ
আমাদের নাফিজ ভাইয়ের মত তিনিও হোটেলে খাওয়া দাওয়া করতে ভালবাসেন, সেদিন নাফিজ ভাইয়ের চিকেহারি খেতে রামপুরা গেয়েছিলেনঃ
নাহ, হোটেলে অনেক খরচ, লোহা মামা চিন্তা করলেন, নিজের সাক সবজি নিজেই জন্মাইবেনঃ
অনেক কৃষিকাজ হল, এবার খেলাধুলাঃ
এরই মাঝে একদিন, তিনি আচমকা ছেঁকা খাইয়া গেলেন, দেবদাস সিনেমাটি তাহার মনে ধরিয়াছিল, তাহাই অনুসরন করিতে লাগিলেনঃ
তারপর তার পিতামাতার ঝাড়িতে একদিন তার বোধউদয় হইলঃ
চিন্তা করিল অনেক হইল স্বদেশ, এইবার যামু বিদেশ। নেশা কাটাইতে তিনি হাওয়া পরিবর্তন করিতে চলিলেনঃ
প্লেনের ভিতরঃ
টাকাতো সব প্লেনেই উড়াইল মামায়, এবার হোটেলে যাইব কিসে? ব্যাপার না, তাহার বুদ্ধি মাসাল্লাহ...
অবশেষেঃ
ঐখানে উনি কিছু বন্ধুবান্ধবও জুটাইয়া ফেলিলেনঃ
তবে, লাইন মারার বেপারটা উনি ছাড়তে পারেন নাই, কোথায় আছে না, ঢেঁকী স্বর্গে গিয়াও ধান ভানে...
রাত্রে, হোটেলে ফিরেঃ
পরেরদিন সকালে দৈনিক কালের চিৎকারঃ
তাহারও পরের দিন, টানা হরতালের জন্য তিনি বাড়ি ফিরিতে পারিতেছেন নাঃ
বাড়ির শোকে তিনি আবার পান করা শুরু করিয়া দিলেনঃ
তারপর চিন্তা করলেন দুঃখ না করে যতদিন আছেন, একটু মউজ মাস্তি করা জাকঃ
আরও মউজ মাস্তির নমুনাঃ
কিন্তু হায়, সবশেষে কি হইল? উনার আসল ঘুম ভাঙ্গিয়া গেল, এবং তিনি বাস্তবতা বুঝিতে পারিলেন... আপচুচ।
[ছবি সংরহঃ নেটের
ছবি রিমিক্স এবং কাহিনিঃ আমার
বিঃদ্রঃ সকল চরিত্র কাল্পনিক...।]
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




