মালালা ইউসুফজাই,২০১২ এর অন্যতম একটি আলোচিত নাম।তার এলাকার মেয়েদের স্কুল এ যাওয়ার অনুমতি নিয়ে কোন একটা ব্লগ এ লেখে হিট খায়।যার ফলাফল উনার উপর তালেবান এর হামলা এবং তার গডফাদার হিসেবে আমেরিকার দয়া প্রদান,এবং বর্তমানে ইংল্যান্ড এ বিলাস বহুল জীবন যাপন করছেন।
১৫ বছর বয়সী এই কিশোরীর সাহস আছে কিন্তু সৎ সাহস নেই।তার কিভাবে সাহস হয় টুইটার এ আমাদের সম্পরকে এত বড় কথা বলার???
তালেবান!!যাদের নিয়ে সুপার পাওয়ার আমেরিকাই চিন্তিত,তারা যখন মালালা-র উপর হামলা চালায় তখন সেখান থেকে মালালার বেচে যাওয়াটা অস্বাভাবিক-ই বতে।প্রশিক্ষন প্রাপ্ত জঙ্গিরা কয়েকফুট দূর থেকে হেড শট দাওয়ার পর ও কয়েক সপ্তাহ চিকিৎসা নাওয়ার পর তার পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠা টা আসলেই অস্বাভাবিক।এখানে ২ টা কারন হতে পারে হয়ত সেটা পাকিস্তান সরকার এর ই কারসাজি নয়ত তালেবান রা প্লাস্টিক এর বুলেট মেরেছিল।
যেখানে এই বান্দির নিজের দেশ এ নিরাপত্তা রক্ষীরা প্রতিনিয়ত হামলার শিকার হয়,সিরিজ বোমা সাধারন ঘটনা সেখানে আমাদের প্লেয়ার দের খেলতে যেতে বলা টাই তো তাদের পাপ।
আর আমাদের দেশ এর শীর্ষস্থানীয় দালাল তথা দুইটি শীর্ষ পত্রিকা এই ডিজিটাল প্রস্তিতিউত(এর থেকে ভাল বিশেষণ এই অশ্লিল যাত্রাপালার অভিনেত্রীর জন্য পেলাম না) এর খবর ছাপাতে ছাপাতে কালি শেষ করে ফেলল।
ধন্যবাদ বিসিবি কে,পিসিবি মুখে কঠিন ভাবে জুতা মারার জন্য
"পাকিস্তানিরা আসুক আর নাই আসুক বিপিএল হবেই"
সব শেষে কঠিন একটা ফেসবুক পোস্ট পড়ে দেখবেন সবাই
ফাকিস্তানের দালাল মালাল ইউসুফজাই কে নিয়ে আমাদের দেশের চুশিল সমাজ আর প্রথম আলুর হ্যান্ডেলিং মারা দেখে অবাক হই নাই।এরা ফাকিস্তানের কথা আসলেই মানবতা চোদায়।অথচ ১৯৭১ সালে এরা আমাদের সাথে যা করছে তার পরেও এদের জন্য মানবতার কথা বললে মুখ থেকে গাল...ি ছাড়া আর কিছু বাইর হয় না।
এই মালাল ইউসুফজাই ফাকিস্তানের একটা পরিকল্পনার অংশ।ফাকিস্তান নিজের মানি ইজ্জত বাড়াইতে এই মালালা কান্ড তৈরি করছে।ফাকিস্তান প্রতি বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিলিয়ন ডলারের সাহায্য পায়,যার সব টাকাই যায় এদের দুর্নীতিবাজ আমলা আর সেনাবাহিনীর কাছে।এখন যখন মার্কিনিরা নিজেরা আর্থিক সংকটে পরছে আর ফাকিস্তানকে এতদিন দেওয়া টাকার হিসাব চাইছে,তখনই নিজেদের পিঠ বাঁচাইতে এরা মালালা নামের একটা মেয়ের ঘটনা সাজাইছে।
এই মালালা যে ব্লগ লেখে,সেই ব্লগ আসলে চালায় ফাকি আর্মির লোকেরা।যে মেয়ে নাকি পার্বত্য এলাকায় শিক্ষাই পায় না,বিদ্যুৎ পায় না,সেই মেয়ে এতো চোস্ত ইংরেজি লিখে ক্যামনে?কম্পিউটারে ব্লগ চালায় কিভাবে?তালেবানেরা এতো পাবলিক থাকতে ওরেই আক্রমন করে কেন?যেখানে তালেবানেরা বোমা মারে,তারেই খাতির কইরা গুলি করে?আবার সেই গুলি এক হাত দূর থেইকা মারা,সেইটা মিসও হয়?ভণ্ডামির একটা সীমাও তো থাকা দরকার?
এই মালালার মাধ্যমে ফাকিস্তানি আমলারা এটাই বুঝাইতে চাইতেছে যে তাদের লোকেরা অনেক ভালো,এরা তালেবান চায় না,এদের জন্য তালেবানরা এখনও একটা হুমকি আর এই হুমকি মোকাবেলার জন্য তাদেরকে এখনও কোটি কোটি টাকা দিতে হবে।আর তাদের লোকেরা তালেবানদের বিপক্ষে।
এই মালালা আজকে টুইটারে একটা পোস্ট দিয়েছে।ওখানে লেখা ছিলোঃ-
‘বাংলাদেশ পাকিস্তানে খেলতে আসবে না শুনে অনেক হতাশ।এটা মোটেই বাঘের মতো কাজ না,পুরাই বিড়ালের মতো কাজ।‘
আমাদের দেশের ক্রিকেটারদেরকে এভাবে অপমান করার সাহস বা অধিকার এই মা*কে কে দিছে!এই মা* একটা নিজেও তো তালেবানের গুলি খাইয়া ইংল্যান্ডে আশ্রয় নিছে,নিজের দেশকেই যে পাবলিক নিরাপদ মনে করে না,সে কিভাবে আমাদেরকে বলে ফাকিস্তানে যেতে!
এই মালালাকে নিয়ে এখন চুশিলরা ব্যবসা শুরু করছে,তাকে ইজ্জত না দিলে মানুষ এখন চুশিল হয় না।তার ছবি প্রোফাইলে না দিলে তুমি আধুনিক হইবা না,তাকে নিয়া ডেইলি একটা স্ট্যাটাস না লিখলে তোমার স্ট্যাটাস লেখা বৃথা-এসব আবালীয় ধারনা আমাদের মধ্যে ঢুকাইতেছে মালালার প্রেমিকেরা।
আজকে এই মালালা আমাদের দেশ আর দেশের সন্তানদের অপমান করছে,এইভাবে ফাকিস্তানের সব পাবলিকই আমাদের অপমানে লেগে আছে।এই ফাকিস্তানিদের কোন ঈমান নাই।এরা ১৯৭১ সালেও গাদ্দারি করছে,এখনও করতেছে।আমারই তাদের দেশে খেলার কথা প্রথম বললাম আর তারাই এখন আমাদেরকে গালি দেয়!
সবশেষে হুমায়ুন আজাদের একটা কথাই বলতে হয়ঃ-‘ফাকিস্তানিরা ফুল নিয়ে আসলেও তাদেরকে বিশ্বাস করা যায় না।‘
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




