somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

তানজীর আহমেদ সিয়াম
সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে আমি কোন ব্লগার নই মন চায় তাই লিখি তথ্য-উপাত্ত সবার সাথে শেয়ার করি ।nজব এর পাশাপাশি এয়ার টিকেট ও ট্রাভেল ভিসার ব্যাবসা করি ।nধন্যবাদn

টুকানো-০২ ( পাক-ভারত যুদ্ধ )

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





কাশ্মীর ইসুতে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্য সবসময় একটা যুদ্ধ যুদ্ধ উত্তেজনা, লর্ড মাউন্ট ব্যাটেল দেশভাগের সময় অমীমাংসিত বিষয়টা প্রেথিত করে দিয়েছে এখনো চলছে। ১৯৬৫ সালের, ৬ সেপ্টেম্বর ৩০০ ট্যাঙ্ক নিয়ে লাহোর অভিমুখে রওনা হলো ভারতীয় সেনাবাহিনী। লাহোরে এসে সকালের চা খাবে, শিয়ালকোটের খেমকারান সেক্টার দিয়ে এ্যাটাক।
সেই সময় খবর শোনার জন্য চার ব্যান্ডের, চার ব্যটারির PIE
ট্রানজিসটার ৩২৫ টাকা দিয়ে কেনা, মূল সমস্যা কাশ্মীর সেই প্রেথিত বীজ। বুকে মাইন নিয়ে সুইসাইড স্কোয়াড রুখে দিলো, সেই আক্রমন। সারা দেশে উৎকন্ঠা, জিনিস পত্রের দাম বাড়বে, যেকোন সময় এয়ার অ্যাটাক হবে, সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছে, সিভিল ডিফেন্স বাহিনী গড়ে উঠলো পাড়ায় পাড়ায়।

মা বাবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অনেক স্মৃতি আছে। সেইসব শেয়ার করলেন, L, M, U, I টাইপের ট্রেঞ্চ কাটা হলো বাড়িতে বাড়িতে, সাইরেন বাজলেই কানে আঙ্গুল দিয়ে ডুকে পড়ো ট্রেঞ্চে, পাকিস্তানের যে কোন সীমানায় ভারতীয় শত্রু বিমানের অনুপ্রবেশ রাডারে ধরা পড়লেই সাইরেন বাজে সারা পকিস্তানে। বিপদ কাটলে আবার সাইরেন বাজে, আমরা বেরিয়ে আসি ট্রেঞ্চ থেকে। নিয়মিত যুদ্ধের খবর শুনি BBC, রেডিও পাকিস্তান, আকাশবানী কলিকাতা, খবর শোনার জন্য কেনা ট্রানজিস্টার।

সিজ ফায়ার

১৭ দিন যুদ্ধের পর সিজ ফায়ার হলো, রাশিয়ার মধ্যস্থতায়।
তাসখন্দে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আয়ুব খান ও ভারতের প্রধান মন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্রীর সাথে বৈঠক হলো, মত বিনিময় হলো, কিছু কিছু সমঝোতা হলো, সেই মোতাবেক, দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হলো নাম 'তাসখন্দ শান্তি চুক্তি'।
চুক্তি হবার পর তাসখন্দে সেই সময়, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে, ভারতের প্রধান মন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্রী ইহলোক ত্যাগ করেন।

ছোটখাটো মানুষ, ছিলেন স্কুল টিচার, কংগ্রেসের নিবেদিত কর্মী। জহওললাল নেহেরুর মৃত্যুর পর, হঠাৎ শুন্যতা, দিল্লীতে কংগ্রেসের সভায় সিন্ধান্ত লাল বাহদুর শাস্রী ভারতের পরবর্তী প্রধান মন্ত্রী। সাধারন শিক্ষক দীল্লিতে যখন ডাক এলো তখনো তিনি জানেন না, তিনিই ভারতের প্রধান মন্ত্রী।

পাকিস্তানে কথা রটলো ফিল্ড মার্শাল আয়ুব খানকে দেখে লাল বাহাদুর শাস্রীর হার্ট এ্যটাক হয়েছে, পাকিস্তান এতোই শক্তিশালী। ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট সেনা সদস্যদের, অনেক আত্বত্যাগের ঘটনা জানি। বিমান বাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার আলমের বোমারু বিমান নিয়ে শত্রু ঘাটির উপর বোম্বিং করে, তাক লাগিয়ে দিয়েছিলো সেই যুদ্ধে।
বাঙ্গালীর আত্বত্যাগ, পাকিস্তানকে বাঁচিয়ে দিলো সেই যুদ্ধে।

এ্যটাক খেমকারানে, পূর্ব পাকিস্তানে সাইরেন বাজে, আমরা L, M, N, I টাইপ ট্রেঞ্চে, রাতে থাকে ব্ল্যাক আউট। কুমিল্লা বর্ডার এরিয়া, ৬ মাইল দূরে ভারতের ত্রিপুরা তাই সবার মাঝে উৎকন্ঠা কখন এট্যাক হবে। পথে কোন অপরিচিত লোক দেখলেই বলি ভারতের গুপ্তচর। আমাদের মাঝে সেই শৈশব থেকে ভারত বিদ্বেষী মনভাব তৈরি করেছে, পাকিস্তানি সরকার।

ভারত বিদ্বেষী

পাঠ্যসূচিতে সেই রকম ভাবেই সাজিয়েছিলো। এমন কি কবিতার শব্দ পরিবর্তণ করতেও দ্বিধা করে নি। কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা এলো নূতন ভাবে।
'সজীব করিব মহাশ্বশান' বদলে লিখে দিলো 'সজীব করিব গোরস্থান'। রেডিও টেলিভিশনে রবীন্দ্র সংগীত গাওয়া নিষেধ, হিন্দুর লেখা।
কথিত আছে গভর্নর মোনায়েম খান, কোন অনুষ্ঠানে গান শুনে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান, অধ্যাপক আবদুল হাইকে বলেছিলেন।
এটা কার গান।
স্যার এটা রবীন্দ্র সংগীত।
কি লিখেন রবীন্দ্র সংগীত লিখতে পরেন না।
স্যার, আমি লিখলে এটা হাই সংগীত হবে, রবীন্দ্র সংগীত হবেনা

ছুটির দুপুর

আজ রবিবার ছুটি সবাই বাসায়, ছুটির দিনের মজাটাই আলাদা, ভাইবোন একসাথে, কখনো মেহমান থাকে, খাওয়া দাওয়ার পর, আকাশবাণী কলিকাতা অনুরোধের আসর।
মা বাবার সবার পছন্দের অনুষ্ঠান, আমারও, ভাললাগার সব গান সেখানেই শুনতে পাই।
ট্রানজিসটারে গান শুনার একটা অন্যরকম স্বাদ, ইথারে ভেসে ভেসে আসে, অনেক জীবন্ত মনে হয়, কিছু যান্ত্রিক শব্দ, ভলিউমের উঠানামা, বেশ ভালই লাগে।
এবারের গানটির জন্য অনুরোধ পাঠিয়েছন, শিলিগুড়ি থেকে, মাধবী, বিমল ও শ্যামলী।
শিলচর আসাম থেকে, অরুণ, মমতাজ, সুমন ও কাকলী।
পূর্ববাংলা কুমিল্লা থেকে, শিবানী ও শেখর।
শচীন দেব বর্মণের,
'ঝিল মিল ঝিল মিল ধানের ক্ষেতে
ঢেউ খেলিয়া যায় রে
ঝির ঝির ঝির হাওয়ায় রে
ঢেউ খলিয়া যায়'
এই গানের সাথে টাউন হলে নাচতে দেখেছি।

এবারের শিল্পী শ্যমল মিত্র, পানটি জন্য অনুরোধ পঠিয়েছেন, বরাসাত থেকে, বিমল, অরুনিমা, করিম, অনুরাধা ও স্বপণ।
ঢাকা থেকে, হ্যাপি, এ্যনি ও রোমিও।

'আহা ওই আঁকাবাকা যে পথ যায় সে দূরে।
যেথা হরিণি তটিনী----'
আজ কি ঐ গানটা হবে না, আমার প্রিয়, রাহুল দেব বর্মণের।

'মনে পরে রুবি রায়, কবিতায় তোমাকে,
একদিন কত করে ডেকেছি।
আজ হায় রুবী রায় ডেকে বলো আমাকে,
তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি'।

গানটা যে কেন ভালো লাগে বুঝিনি? বোধ হয়,
একটি কিশোর ছেলে একা কেন দাঁড়িয়ে, সে কথা কি কোনদিন ভাবতে, এই লাইনটা জন্যও হতে পারে, রুবি রায়ের একটা স্বপ্নের ছবি আমি এখনো দেখি, বাস বা রিক্সা থেকে রুবী রায় নামছে সৌরভ ছড়িয়ে, দারুণ ভালো লাগে।
এই ফাঁকে আমার একটা ছোট্ট কাজ, এবং নিতান্ত জরুরী, সিনেমার টাকা জোগাড় করা। অত্যন্ত নির্বিকার ভাবে বারার সামনেই, পকেট থেকে, এক বা দুই টাকা তুলে নিতাম।
দেখতো কিন্তু এমন ভাব করতো যেন কিছুই দেখেনি। ছুটির দিনে ম্যাটেনি শো বাবার পকেটে হাত।

ময়নামতি

শহরথেকে ৪ মাইল পশ্চিমে ময়নামতি সেনানিবাস, রবিবার ছুটির দিন সিপাহীদের একদিনই ছুটি শহরে আসার জন্য। এসে সিনেমা দেখা চাই, রবিবারে সিমেমা হলে পাঞ্জাবী, বেলুচ বিভিন্ন রেজিমেন্টের সিপাহীদের ভীড় থাকে, আমরা সঙ্কোচ বোধ করি সেদিন সিনেমা দেখতে। অন্যদিনেও আসতো পালিয়ে, মিলিটারিদেরও পুলিশ থাকে MP, শহরে নিয়মিত টহল দেয়, সিপাহীরা মিলিটাররি পুলিশেকে ভীষণ ভয় করে। নিয়মের বাইরে কোন কাজ করলে পিক করে নিয়ে যায়, আমাদের যেমন পুলিশের ভয়, তাদের হলো MP ভয়, শহরের কিছুকিছু যায়গায় লেখাছিলো 'আউট অব বন্ড ফর অল রেঙ্কস', সে সব জায়গায় সেনা সদস্য দের প্রবেশ নিষেধ।
আমরা রবিবারে পাকিস্তানি সেনাদের ভয়ে, দলবেধে সিনেমা দেখতে যাই উর্দু সিনেমা।

সূর্যস্নান

পঞ্চাশ দশকের শেষদিকে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের, রসায়ন বিভাগের প্রদর্শক সালাহউদ্দিন। সিনেমাকে ভলোবেসে, চাকুরী ছেড়ে ঢাকা চলে আসেন। স্বপ্ন সিনেমা বানাবেন। ভিক্টোরিয়া কলেজেরই ছাত্র, নাটক থিয়েটার নিয়ে, কুমিল্লার সাংকৃতিক অঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত।
সিনেমার নেশা, হিন্দি, উর্দু, ও ভারতীয় বাংলা সিনেমার সেই বলয় থেকে বেরিয়ে আসতে হবে, ভালো সিনেমা নির্মান করতে হবে। বিজ্ঞানের ছাত্র লাইট সাউন্ড নিয়ে লেখাপড়া করেছেন। স্বচ্ছল ঘরের সন্তান নিয়ে নিলেন রিস্ক, ১৯৬২ সালে নির্মাণ করলেন কালজয়ী সিনেমা 'সূর্যস্নান'।
আজ সূর্যস্নান দেখতে যাবো, সেকেন্ড রিলিজ। তাও হতো না, ৬৫ যুদ্ধের পর সব ভারতীয় ছবির প্রদর্শণ সম্পুর্ন নিষেধ। ছবির ঘাটতি তাই, '৬২ তে যখন প্রথম রিলিজ হয় খুবই, ডিমরালাইজড হয়ে যান, লগ্নির টাকা উঠেনি। এবার সিনেমা দেখে সবাই প্রশংসা করলো আর করবেনা কেন, সুন্দর কাহিনী, সাসপেন্স ক্লাইমেক্স সবই আছে, আর নির্মাণ শৈলীতে অত্যান্ত দক্ষতার ছাপ।
আনোয়ার হোসেনকে তখনই চিনি সূর্যস্নান সিনেমার নায়ক। বড় মাপের আভিনেতা, বলিষ্ঠ কন্ঠ সাবলীল অভিনয় সবার মন জয় করে নিলো, ইনাম আহম্মদ ও ছিলেন মিলের মালিকে ভুমিকায়, তার মেয়ে রওশন আরা সিনেমার নায়িকা, আনোয়ার হোসেন সাধারণ শ্রমিক।
সূর্যস্নান ঢাকার বাংলা ছবির মাইল ফলক। কলিম শরাফী কালজয়ী গান,
'দিলাম পথে পথে ছড়াইয়া রে, ও আমার চক্ষু নাই'
এখনো ভাসছে কানে।
ভালো লেগেছিলো সিনেমাটা, এতো ভালো সিনেমা কিম্তু লগ্নির টাকা উঠেনি। এতোই শক্ত বলয় ছিলো, সুচিত্রা উত্তমকে ডিঙ্গিয়ে যাওয়া সহজ নয়, তবুও লেগে রইলেন সিনেমার সাথে।
তারপর লো বাজেটে করলেন 'ধারাপাত', নামটাই বাঙময়। বোন সালেহা অভিনয় করলো, ফজজুন্নেসা স্কুলের টিচার। কুমিল্লা থাকাকালীন সময় ভাই বোন নাটক থিয়েটারে সাথে জড়িত। এটাও ফ্লপ। দারুন হতাশ, সিনেমাকে ভালোবাসার মূল্যটা একটু বেশীই দিতে হলো।
#যে_স্মৃতি_ধূসর_হয়নি
#শওকত
ছবি সংগৃহীত
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪১
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×