somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রক্তিম বিজয়
আমার সম্পর্কে আমি একজন অতি সাধারন ও নরম মনের এমনকি একজন স্বার্থপর মানুষ, নিজের পরিচয় দেওয়ার মত তেমন কিছু নেই তবুও যেটুকু না বললেই নয় তাই বলি শুনুনআমার প্রকৃত নাম বিজয়, নিকট লোকেরাও ডাকে বিজয় নামে এই নামেই স্বাছন্দ্য বোধ করি।

(সত্য) লেখাঃ রক্তিম্মা

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(সত্য)

লেখাঃ রক্তিম্মা

সত্য অনেক কঠিন। মানুষ দুদিন আগে হোক কিংবা পরে হোক ঠিকই বুঝতে পারে কোনটা ভুল আর কোনটা ঠিক। শুধুমাত্র দুর্বল প্রকৃতির মানুষরা এই সত্যটাকে গ্রহন করতে পারেনা। আর অপর পাশের মানুষটি তার ভুলটাকে সত্য ভেবে দিব্যি সুখে দিন কাটাতে থাকে। একবারও ভাবেনা যে দোষ না করেও শাস্তিটা ভোগ করছে সেই মানুষটি কত কষ্ট পাচ্ছে। একবার ও ভাবেনা মানুষটি মরে যাচ্ছে নাকি বেচে আছে। অবশ্য ভাবার সময়টুকু নেই সে মানুষটির শুধু শুধু মানুষটির কথা ভাবার দরকার এই বা কি?
পরীক্ষার আগে যেমনটা আমাদের সাদা কাগজ দেওয়া হয় ঠিক তেমনি এই পুরো পৃথিবীতে একটা পরীক্ষা চলছে বিচারক উপর থেকে বসে সব দেখে যাচ্ছে আর বাহবা দিয়ে বলে যাচ্ছে তুই যা করার কর যেভাবে পারিস পাশ করে যা পরীক্ষার খাতাটা বেলা শেষে আমিই দেখবো। কেউ ক্ষমা করে দিতে চাইলে পারেন তবে উপরে বসে থাকা সৃষ্টিকর্তা কখনো কারো প্রতি ভুল বিচার করেনা। আমরা কথায় কথায় বলি সৃষ্টিকর্তা যা করে ভালোর জন্যই করে হ্যা ঠিক একদম এটাই সত্য সৃষ্টিকর্তা যা করে তা ভালোর জন্যই করে থাকে সেটা আপনি আজকে বুঝতে না পারলেও পরে ঠিকই বুঝতে পারবেন। সত্যের জয় সত্যি সত্যিই হয় সত্য যতটা কঠিন ঠিক ততটা মিষ্টি।

(রক্তিম্মা)

আবু এন এম ওয়াহিদ অর্থনীতির অধ্যাপক - টেনেশি স্টেইট ইউনিভার্সিটি;
এডিটর, জার্নাল অব ডেভেলপিং এরিয়াজ তার ‘সত্য যে কঠিন.. নামক লেখাতে খুব সুন্দরভাবে সত্যকে তুলে ধরেছেন

লেখাঃ আবু এন এম ওয়াহিদ
প্রকাশ ২২ নভেম্বর ২০১৫,রবিবার

আরবীয় সংস্কৃতিতে একটি কথা বেশ মশহুর। ‘আল্ হাক্কু মুররুন’। অর্থাৎ ‘সত্য কথা শুনতে কর্কশ’। এটা হতে পারে নবী করিম সা:-এর হাদিস, হতে পারে হজরত আলী রা:-এর অমর বাণী। হতে পারে তারও আগে থেকে প্রচলিত আরবীয় বচন। এ ব্যাপারে আমি ষোলোআনা নিশ্চিত নই। রবিঠাকুর এটা জানতেন কি না আমি জানি না, তবে তিনি হাজার বছর পরে তার একটা বিখ্যাত কবিতায় বিষয়টির আরেকটু বিস্তারিত অবতারণা করে গেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সত্য যে কঠিন/কঠিনেরে ভালোবাসিলাম/সে কখনো করে না বঞ্চনা...’। কবির কবিতাখানার এ চরণটার অর্থ নিশ্চয়ই অনেক ব্যাপক ও গভীর। অনেকে এর অনেক ধরনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণও করেছেন। আমি সাদামাটাভাবে যা বুঝি, তাতে শব্দগতভাবে এখানে দুটো বিষয় ধরা পড়ে। প্রথমত, ‘সত্য কঠিন’। দ্বিতীয়ত, ‘কঠিন কাউকে বঞ্চনা করে না’। এ দুটোর যোগসূত্র থেকে যৌক্তিকভাবে একটি উপসংহারও টানা যায় এই বলে, সত্য যেহেতু কঠিন, তাই সত্যও কাউকে ঠকায় না। ব্যাস, কথাটা ঠিক। যাহা সত্য, তাহা খাঁটি। যাহা সত্য, তাহা নির্মল। সত্যের মধ্যে কোনো ভেজাল নেই, ছলচাতুরী নেই, ভণ্ডামি নেই। সে সব জায়গায় সবসময়ই সত্য। তার মাঝে কোনো লুকোচুরি নেই, নেই প্রতারণার লেশমাত্র। সত্য সবসময় সত্য হিসেবেই আমাদের মাঝে এসে ধরা দেয়। কিন্তু অনেক সময় আমরা আমাদের অপারগতা ও কুপ্রবৃত্তির কারণে সত্যকে সত্য হিসেবে বুঝতে চাই না, বুঝি না, গ্রহণ করতে চাই না এবং করি না।

নামটা যদিও মনে নেই, তবু আরো এক কবির কবিতায় পড়েছিলাম, ‘সত্য! সে তো দুর্বল, তাকে আদালতে প্রমাণ করতে হয়!’ ওই কবি অত্যন্ত হতাশার সুরে বলতে চেয়েছেন। ‘সত্য, সে তো চিরকালীন সত্য, সর্বদা দিনের আলোর মতো উদ্ভাসিত হয়ে থাকবে। তাকে সাক্ষী সাবুদ দিয়ে আদালতের সামনে প্রমাণ করতে হবে কেন? তিনি আরো বলেছিলেন, উপযুক্ত তথ্য উপাত্ত, যুক্তির জোর এবং সাক্ষী প্রমাণ না থাকলে সত্য চাপা পড়ে থাকে আড়ালে আবডালে, হারিয়ে যায় মিথ্যার মরীচিকায়। আপন শক্তিতে বলীয়ান হয়ে সত্য কেন নিজ পায়ে দাঁড়াতে পারে না? সে এত দুর্বল কেন? কবির এতসব আফসোসের উত্তরে আমি শুধু একটি কথাই বলতে চাই, ‘সত্য সর্বদাই আলোয় উদ্ভাসিত। আমাদের চোখের কৃত্রিম আবরণের জন্য আমরা তাকে দেখতে পাই না, মগজের কমজোরির জন্য বুঝতে পারি না এবং কল্বের কালিমার জন্য মেনে নিতে পারি না। সত্যকে অনেক সময় দেখেও দেখি না, বুঝেও না বোঝার ভান করি। আর এসব ঘটে আমাদের তথ্য-উপাত্তের ভেজালের কারণে, যুক্তির দুর্বলতায় এবং ইবলিসের কুমন্ত্রণায়।’

ফিরে আসি রবীন্দ্রনাথের কোটেশনে। এ ব্যাপারে আমি আজ আপনাদের নজরে আনতে চাই তৃতীয় আরেকটি বিষয়। সেটা হলো মানুষের ভালোবাসার ধরন, চরিত্র ও তার বৈশিষ্ট্য। কবি বলছেন, মানুষ কঠিনকে ভালোবাসে, কারণ কঠিন বঞ্চনা করে না। তার মানে কি এরকম, যে কঠিন নয়, সে কি বঞ্চনা করতে পারে? উচিত কী উচিত নয়, সেটা অন্য কথা, তবে বঞ্চনা করতে পারে বৈকি। কথাটা অন্যভাবে বলতে গেলে বলা যায়, জীবন জীবিকার প্রয়োজনে প্রতিদিন কত মানুষের সাথেই তো আমরা মোয়ামেলাত করে থাকি। তার মধ্যে কেউ-না-কেউ আমাদের ঠকাতে পারে, আমাদের সাথে প্রতারণা করতেই পারে। অভিজ্ঞতা ও বাস্তবতার খাতিরে এটাকে আমরা অনেকটা স্বাভাবিকভাবে মেনেও নেই; কিন্তু যাকে আমরা ভালোবাসি, যে আমাদের নিখাদ ভালোবাসার পাত্র, যে আমাদের নিজের, একান্তই আপন, তার কাছ থেকে আমরা কোনো ধরনের প্রতারণা ও প্রবঞ্চনা আশা করি না। অন্যেরটা পারলেও, প্রিয়জনের প্রবঞ্চনা আমরা মেনে নিতে পারি না, হজম করি না, সহ্য করি না। এরও অনেক গভীর দার্শনিক এবং মনস্তাত্ত্বিক তাৎপর্য থাকতে পারে, কিন্তু এটাও আমার আজকের লেখার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় নয়।
আজ আমি যা নিয়ে লিখতে চাই তার সাথে ‘কঠিন সত্যের’ একটি ঘনিষ্ঠ যোগসূত্র রয়েছে বটে, কিন্তু সেটা একটু অন্য রকমের। তাই আমি বলতে চাই, আমাদের জীবনে চলার পথে সত্য প্রতিদিনই কোনো-না-কোনোভাবে আমাদের দরজায় এসে কড়া নাড়ে। কখনো সজোরে কখনো নীরবে। কোনো সময় আমরা সত্যের উপস্থিতি অনুভব করি, কোনো সময় করি না। স্বাভাবিক জীবনের স্বাভাবিক ব্যস্ততার মধ্যে সত্য আমাদের সামনে প্রতিদিনই হাজির হয়ে তার অস্তিত্বের জানান দেয়। সত্য দুয়ারে এসে বলতে থাকে, ‘আমি কঠিন, আমি সুখ, আমি দুঃখ, আমি বাস্তব, আমি সত্য, আমি হাজির, আমি আছি তোমাদেরই আশপাশে ছায়ার মতো, আমার দিকে তাকাও, আমাকে দেখো, আমাকে বোঝার চেষ্টা করো, আমাকে বোঝো, আমাকে স্মরণে রাখো, আমাকে ভুলে যেয়ো না।’ আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে এ জানান দেয়ার একটাই মানে হতে পারে। আর তা হলো, আমাদের জীবনকে সহজ, সরল, সঠিক পথের ওপর নিরন্তর ধরে রাখা। সিরাতুল মুস্তাকিমের ওপর শক্তভাবে কায়েম রাখা।

আমার পারিবারিক জীবনের একটি বাস্তব উদাহরণ দিলেই বিষয়টি আপনাদের সামনে খোলাসা হয়ে যাবে। সম্প্রতি আমার স্ত্রীকে নিয়ে আমি তার ডাক্তারের অফিসে গিয়েছি ডাউন টাউন ন্যাশভিলে। ফ্রন্টডেস্কে রিপোর্ট করার কিছুক্ষণের মধ্যেই তার ডাক পড়েছে, তিনি ভেতরে গেছেন। আমি ওয়েটিং এরিয়াতে বসে আছি, একা। আমার ছোট মেয়ে নায়লা তার অফিসে কাজ করছে ৭০০ মাইল দূরে ওয়াশিংটন ডিসিতে। হঠাৎ কী মনে করে আমি নায়লাকে একটা এসএমএস পাঠালাম। মাঝে মধ্যেই আমি তা করে থাকি। কোনো কোনো সময় আবার উল্টাপাল্টা তালগোলও পাকিয়ে ফেলি। সেদিন নায়লাকে টেক্সট করতে গিয়ে ভুলবশত করেছি আমার বড় মেয়ে নাজলাকে। নাজলা বলছে, ‘আব্বু ইউ সেন্ট টেক্সট টু ইউর রঙ ডটার’। আমি উত্তরে বললাম, ‘নান অফ মাই ডটারস ইজ রঙ। বৌথ অফ দেম আর রাইট’। বাবার এমন জবাবে মেয়ের কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে ভেবে নিন। আমার মেয়েদের সাথে এ জাতীয় টেক্সট আদান প্রদান হরহামেশাই হয়ে থাকে। যা হোক, এবার কিন্তু ভুল হলো না। নায়লার টেক্সট নায়লার কাছেই গেল। বললাম, ‘মামনি হাও বিজি আর ইউ টু ডে? ডিড ইউর মাম টেল ইউ দ্যাট শি ওয়াজ গোয়িং টু ঢাকা।’ ঘণ্টা দেড়েক পরে নায়লা আমার এসএমএসের জবাব দিলো। ততক্ষণে আমরা চলে এসেছি ড্রাইভারস টেস্টিং সেন্টারে। আমার স্ত্রী তার ড্রাইভারস লাইসেন্স রিনিউ করছেন। তিনি ফরম ফিলাপ করছেন, ছবি তুলছেন। আমি আবার ওয়েটিং এরিয়াতে। এখানে মানুষের ভিড়ে বসার জায়গা নেই। অগত্যা দাঁড়িয়ে সময় পার করা ছাড়া উপায় কী! নায়লার এসএমএস খুলে দেখলাম দারুণ এক করুণ সুর। সে বলছে, “আই আস্কড আম্মু, ‘আর ইউ এক্সাইটেড’, শি সেইড, ‘নো। দিস ইজ দি ফার্স্ট টাইম, নান অব মাই পেরেন্টস উড ওয়েট ফর মি’।”

পাঠকগণ বুঝতেই পারছেন, আমার শ্বশুর শাশুড়ি দু’জনই মারা যাওয়ার পর এটাই হতে যাচ্ছে আমার স্ত্রীর প্রথম বাংলাদেশ সফর। এই ছোট্ট বাক্যের মধ্যে আমার স্ত্রী তার মা-বাবা হারানোর করুণ সুর এত তীব্রভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, যা কিনা আমার মেয়েকে বেশ গভীরভাবে স্পর্শ করেছে। নায়লাকে উত্তরের জন্য এ রকম একটা টেক্সট তৈরি করলাম, ‘ইয়েস মামনি, দিস ইজ ভেরি স্যাড, বাট ইজ অ্যা রিয়েলিটি অব লাইফ, সামটাইম ইন দি ফিউচার, ইউ উড নট লাইক টু কাম হোম বিকজ নান অব ইউর পেরেন্টস উড বি এলাইভ।’ তারপর ভাবলাম, সপ্তাহের প্রথম দিন মেয়েটি অফিসের কাজে ব্যস্ত। এমন করুণ এসএমএস পাঠিয়ে তার তরুণ মনটাকে খারাপ করে দিয়ে লাভ কী। তাই টেক্সট রিভাইজ করলাম এভাবে, ‘ইয়েস মামনি, দিস ইজ ভেরি স্যাড, বাট ইজ অ্যা রিয়েলিটি অফ লাইফ, নাথিং অ্যারাউন্ড আস ইজ পারমানেন্ট, একসেপ্ট দি প্রেজেন্স অব আল্লাহ্ দি অলমাইটি।’

(আবু এন এম ওয়াহিদ)

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×