somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বেকারত্বের দিনগুলি - সপ্তম অংশ

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




জুলাই মাস, করোনার ভয়াবহতাকে আমরা সবাই ধীরে ধীরে গুরুত্ব দেয়া কমিয়ে দিলাম। আল্লাহর রহমতে সুস্থ ছিলাম ওই সময়টায় এটা অনেক বড় পাওয়া। যাদের আপনজন করোনার কারণে পরলোকগমন করেছেন কেবল তারাই জানেন করোনা কি জিনিস ছিল। কিন্তু যেটা সামাল দেয়া গেল না সেটা হল লোভ। কারণ করোনার সময়টায় অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলা বাসের ভাড়া যেমন বৃদ্ধি হয়েছিল, ঠিক সেটাকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে তেলের দাম বৃদ্ধি করা হয় কিন্তু যুক্তি দেয়া হয় রাশিয়া আর ইউক্রেনের যুদ্ধের ফলে এমনটা হয়েছে! প্রতিদিনই বাসে ঝগড়াঝাটি লেগেই থাকতো ভাড়া নিয়ে। এদিকে আমার বেতন তো বাড়ে নি উল্টো খরচ বেড়েছে দ্বিগুন। সেসময় আমাদের সকলের দুই তিন মাসের বেতন আটকে ছিল কোনো এক অজানা কারণে।

এর কয়েকদিন পূর্বে আমি আবারও এমডি স্যারকে জানালাম, "স্যার, আমি নিজেকে ডেভেলপ করতে পারছি না। আর বেতন যা পাচ্ছি তাতে খরচ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছি। আমি রিজাইন দিতে চাই।"
এমনটা আমি আরও একবার জানিয়েছিলাম। এবার তিনি আমাকে বললেন, "তুমি যদি কোথায় চাকরি পাও তবে আমি তোমাকে ছাড়তে রাজি। এছাড়া চাকরি ছেড় না। চাকরি পাওয়া অনেক টাফ! আর তোমার বেতন পাঁচ হাজার বাড়াবো সামনের মাসে। চিন্তা কর না।"
ভীতু আমি মনে মনে বলি কবে যে গত দুইমাসের বেতন পাবো, তারপর আবার দুইমাসের অপেক্ষা তারপর ইনক্রিমেন্ট! তিনি ঠিকই বলেছেন, চাকরি ছেড়ে দিলে চাকরি পাওয়া কঠিন!
যাই হোক, এরপর দিনই আমরা সবাই এক মাসের বেতন পেয়ে যাই। বেতন পেতেই বেতন এক প্রকার হাওয়ায় মিশে গেল! যত ধার দেনা ছিল সব চুকানোর পর আবারও সেই নিঃস্ব হয়ে গেলাম! এদিকে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে হুট করে তেলের দাম আরও বেড়ে গেল! সেদিন রাস্তাঘাট একেবারেই ফাকা ছিল। শুধুমাত্র মাটির ট্রাক আর পুরানো আমলের গ্যাসের গাড়িই চলছিল। সেসবেই মশা আঁটবেনা এমন ভীড় ভিতরে মানুষের! এভাবে দুইঘন্টা দাঁড়ানোর পরও বাস পেলাম না। অফিসে কল করে জানালাম যদি এমন কোনো কাজ বা সাপোর্ট লাগে যা আমি বাসায় বসে করতে পারবো তাহলে দিতে।

সেদিন বাসা থেকে অফিসের কাজ করলাম। বসে বসে ভাবছি এই ডাটা এন্ট্রি টাইপ কাজ আর কয়দিন করবো। আমি কি ভেবে এসেছিলাম আর কি করছি এখন। নিত্য নতুন চাকরির বিজ্ঞাপনে যতই এপ্লাই করি না কেন, কোথাও ডাক পাচ্ছিলাম না! আমি খাতা কলম নিয়ে হিসেবে বসলাম, শুরু করলাম যতটুকু মনে পরে তা নিয়েই কাজের হিসেব করতে। তখনই মনে পরল আমি কোর্স কিনেছিলাম। সময়ের সদ্ব্যবহার করতে সেদিনের পুরোটা সময় কোর্সেই দিয়ে দিলাম। আমার লক্ষ্য ছিল এখান থেকে বের হতে হবে যেকোনো উপায়েই!

একইদিন সন্ধ্যায়, বন্ধুদের সাথে দেখা করতে যাবো ঠিক তখনই আবদেল ভাইয়ের কল! রিসিভ করতেই উনি ঝাঁঝালো কণ্ঠে বললেন, "আজ যে ফাইল রেডি করার কথা ছিল সেটা কোথায়? এখনও দেন নি কেন?"
আমি জিজ্ঞেস করলাম, "আজ এমন কোনো কাজ আমাকে এসাইন করা ছিল না, যদি থাকতো তাহলে ঠিকই করে দিতাম, তারপরও আমি টাস্ক লিস্ট চেক করে আপনাকে জানাচ্ছি।"
উনি লাইনেই থাকলেন আর আমি চেক করতে থাকলাম টাস্ক লিস্ট, পরপর দুইবার চেক দিলাম কিন্তু আমাকে কোনো কিছু এসাইন করা ছিল না। তো আমি বললাম, "ভাইয়া আমি বারবার চেক করেছি, no task has been assigned. But to satisfy yourself, you can check." সালাম দিয়ে কল কেটে দিলাম।

সন্ধ্যা ৭:৩২ মিনিট,
আবারও আবদেল ভাইয়ের কল এল আমার ফোনে,
"কোথায় আপনি? বাসায় না?"
"জ্বি তবে বাইরে যাচ্ছি কিছু কাজে।" উনি বললেন, "পরে যান, একটা কাজ এসাইন করছি আগে সেটা করে দিন। এবং ক্লায়েন্ট বসে আছেন ডেমো দেখার জন্য।"
আমি সাফ জানিয়ে দিলাম, "সরি এখন পারবো না, আমি অলরেডি বের হয়েছি।" তিনি বললেন, "চাকরি তুমি একাই কর নাকি? আমি কিন্তু স্যারের কাছে নালিশ জানাবো?" আমি বললাম, "অফিস ছুটি হয়েছে দেড় ঘন্টা আগে আর আপনি এখন টাস্ক এসাইন করছেন? তার উপর থ্রেট? আপনার খাই না পড়ি? আর কি বললেন স্যারকে জানাবেন? প্লিজ, গো এহেড! কিন্তু এর আগে বিয়ে করেন।"
আবারও সালাম দিয়ে কল কেটে দিলাম। মগেরমুলুক পেয়েছে সবাই। সবকিছুরই একটা সহ্য সীমানা আছে।

পরেরদিন সকালে,
গতকালের তর্ক আমি রাস্তায় দারিয়ে দারিয়ে ভাবছি। আমি নিশ্চিত আজ আমার কপালে কালবৈশাখী ঝড় আছে! ভাবনা থেকে ফিরেই খেয়াল করলাম আমি দুইটা বাস মিস করেছি! দেখছি তাদের চলে যাওয়া। পরবর্তী বাস খুব দ্রুতই চলে এল। বাসে উঠতেই দেখি চিরচেনা ভাড়া নিয়ে দ্বন্দ্ব! যেই সামাল দিতে বা মিটমাট করাতে আসে তার সাথে অন্য কারও দ্বন্দ্ব শুরু হয়ে যায়! আমার ভাড়া দেয়ার সময় আমি ভাড়ার কথা জিজ্ঞেস করলাম। বেচারা তর্কের মুডে শুধু এটাই বলল, "ভাইজান, যত কিলো রাস্তা যাবেন তার সাথে আড়াই টাকা হিসাব করে ভাড়া দেন।"
যাই হোক, অফিসে ফিরেই স্যারের রুমে গিয়ে সালাম দিলাম। উনি সালামের উত্তর নিয়ে জিজ্ঞেস করলেন
-ভাড়া কয়টাকা দিতে হল আজ? খবরে দেখছি সবখানেই ভাড়া নিয়ে যুদ্ধ চলছে?
-জ্বি স্যার, তেমনি হচ্ছে!
-খরচ তো অনেক বেড়ে গেল তাহলে?
আমি একটু হেসে বললাম, "স্যার কমই বা ছিল কবে? দিন কে দিন বেড়েই যাচ্ছে!"
তিনি জিজ্ঞেস করলেন, "তো কি আর চাকরি করবা তুমি?"
আমি তার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলাম। কেন আজ তিনি এমন প্রশ্ন করলেন? খেয়াল করলাম উনার রুমে দুইজন জুনিয়র বসা। পাশে উনার পিএ এবং একাউন্টস অফিসার। আমি আরেকটু শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে বললাম, "না স্যার।" "ঠিক আছে, এইযে ফ্রেশ ব্রেইন, তাসনিম। ওকে আজ ব্রিফ দিয়ে দাও।"
আমার মাথা ঘুরপাক খাচ্ছিল। আমি তাসনিমকে বললাম, "আপনি দশ পনেরো মিনিট পর নিচে আসবেন৷" আমি সালাম দিয়ে বের হয়ে গেলাম। এটা কি গতকালের কারণেই হল? কয়েকদিন আগেই তো তিনি বললেন বেতন বাড়াবেন আর আজ চাকরি করবো কি না জিজ্ঞেস করলেন!

চেয়ার টেনে বসলাম। নিজের ল্যাপটপে নিজের রিজাইন লেটার টাইপ করে নিলাম। কয়েকবার পড়লাম কোথায় কোনো ভুল আছে কিনা। এটা নিয়ে স্যারের টেবিলে দিলাম। স্যার তার পিএকে দিয়ে একটা চারিত্রিক সনদপত্রের মত একটি কাগজ ও নো অবজেকশন সার্টিফিকেট সাইন করিয়ে আমার কাছে পাঠালেন। একটুপর তাসনিম এল। জিজ্ঞেস করলেন, "ভাইয়া, আপনি কি ফ্রি হয়েছেন? স্যার পাঠিয়েছে আমাকে ব্রিফের বিষয়ে।"
"জ্বি, বসেন এই চেয়ারে।" আমি উনাকে আমার কাজ বুঝিয়ে দিলাম। উনার কথাবার্তায় কেন যেন মনে হল আমারই ফিমেল ভার্সন আমার সামনে বসা! ভাল মন্দ কিছু কি বুঝিয়ে দিব উনাকে নাকি যেমন যাচ্ছে তেমনই যেতে দিবো! নাকি সে নিজে নিজে শিখে নিক! আমি শুধু উনাকে বললাম, "অফিস থেকে বের হওয়ার আগে আপনাকে কোন কোন টাস্ক এসাইন করা হয়েছে সেটা ডাবল চেক করে বের হবেন। কাজে ভুল হবে স্বাভাবিক কিন্তু অভ্যাস করা যাবে না। অফিসের কাজ অফিসেই করবেন আর বাকি টাইম শুধুই আপনার। এবং আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা, অফিসে মাঝে মাঝে কিছু শেয়াল আসবে, কিন্তু দেখতে যাবেন না, পলিটিক্সের শিকার হয়ে যাবেন।"

ফ্রেশ গ্রাজুয়েট মেয়েটা কিছু বুঝে নি সেটা আমি জানি। তারপর তাসনিম জিজ্ঞেস করল, "যদি কিছু মনে না করেন ভাইয়া তাহলে কি জানতে পারি স্যার আপনাকে কেন জিজ্ঞেস করলেন চাকরি করবেন কিনা?"
আমি মনে মনে বললাম, "এর উত্তর আমার কাছে থেকেও নেই!" তাই বললাম, "সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিতে কষ্ট হচ্ছে তাই!"
একেবারেই ডাহা মিথ্যা কথা বলে ফেললাম! তাসনিম আমাকে শুভ কামনা জানালো। এভাবেই শেষ হয়ে এল সেদিনের শিফট! স্টোর থেকে আমার কি-বোর্ডের প্যাকেট বের করে কি-বোর্ডটা ব্যাগে ঢুকিয়ে নিলাম। ওহ হো, বলা হয় নি আপনাদের, আমাকে অফিস থেকে শুধু চেয়ার আর টেবিলটাই দেয়া হয়েছে। বাকি সমস্ত গ্যাজেট, আমার নিজের। এসব দিয়েই এতদিন ডিউটি করেছি। যাই হোক, কি-বোর্ড, মাউস আর ল্যাপটপ ব্যাগে ঢুকিয়ে গেলাম স্যারের রুমে। গিয়েই দেখি আবদেল সেখানে বসা! আমি তাকে কিছু বললাম না। স্যারকে বললাম, "স্যার আমার কাজ শেষ।"
তিনি বললেন, "দোয়া করি তোমার জন্য, আরও এগিয়ে যাও।" আমি বললাম, "ইনশাআল্লাহ স্যার, আপনি আমাকে অনেক রাস্তা দেখিয়েছেন যার জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ! দোয়া করি আপনার জন্য এবং আমার জন্যেও দোয়া করবেন৷ আসি স্যার।"
সালাম দিয়ে দরজা লাগিয়ে অফিস থেকে বের হলাম। সম্মান কতটুকু গেল আর পেলাম বুঝলাম না। মেনেই নিলাম আমারই দোষ! সেদিন কোনো কলিগের সাথে শেষ দেখা করলাম না।
গেট দিয়ে বেরিয়ে শার্টের ইন ছেড়ে দিলাম৷ ব্যাগটা বেশ ভারী ছিল সেদিন! মনে মনে নিজকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছি নতুন শুরুর জন্য! তবে এখনের অনুপ্রেরণা হেটে হেটে মিরপুর দুই এর দিকে যাওয়া। আমার কাজিন নয়ন সেখানে আসবে। সেই বাস্তববাদী ভাই!

এখান থেকে শুরু আমার বেকারত্বের দিনগুলি! আমি নিশ্চিত যে এ থেকে নিজেকে নতুন করে তৈরি করতে ব্যাপক কষ্ট হবে। তাই একবার শেষ চেষ্টা। লোকের কথা শুনে অনেক পচেছি, আর না। এবার নিজের বুদ্ধিতে ফকির হবো।

চলবে....
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:৫৮
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×