হনুমান হুমায়ন আহমেদ অরফে হুমায়ন পাগলা নতুন চলচিত্র তৈরী করছেন যার নাম "ঘেটুপুত্র কমলা"।
বিষয়বস্তু এবং কাহিনী সংক্ষেপঃ "প্রায় দেড়শ বছর আগে হবিগঞ্জ জেলার জলসুখা গ্রামের এক বৈষ্ণব আখড়ায় ঘেটুগান নামে নতুন সঙ্গীত ধারা সৃষ্টি হয়েছিল। মেয়ের পোশাক পরে কিছু রূপবান কিশোর নাচগান করত। এদের নামই ঘেটু। গান হতো প্রচলিত সুরে, কিন্তু সেখানে উচ্চাঙ্গসঙ্গীতের প্রভাব ছিল স্পষ্ট। অতি জনপ্রিয় এই সঙ্গীতধারায় নারী বেশধারী কিশোরদের উপস্থিতির কারণেই এর মধ্যে অশ্লীলতা ঢুকে পড়ে। বিত্তবানরা এইসব কিশোরকে যৌনসঙ্গী হিসেবে পাবার জন্যে লালায়িত হতে শুরু করেন। একসময় সামাজিকভাবে বিষয়টা স্বীকৃতি পেয়ে যায়। হাওর অঞ্চলের শৌখিন মানুষ জলবন্দি সময়টায় কিছুদিনের জন্যে হলেও ঘেটুপুত্র নিজের কাছে রাখবেন এই বিষয়টা স্বাভাবিকভাবে বিবেচিত হতে থাকে। শৌখিনদার মানুষের স্ত্রীরা ঘেটুপুত্রকে দেখতেন সতীন হিসেবে।"
ছবিটির বিষয়বস্তু দেখেই বোঝা যায় হনুমান হুমায়ন আহমেদের হাত ধরে বাংলাদেশী চলচিত্র শিল্পে সমকামীতা প্রবেশ করছে। হয়ত বিদেশ থেকে কিছু এওয়ার্ড তিনি পেতে পারেন সে জন্যই তিনি এ রকম চলচিত্র নির্মান করছেন।
![X((](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/emot-slices_23.gif)
হনুমান হুমায়ন আহমেদকে অনেকে স্যার, গুরু বলে সম্বোধন করে থাকেন কিন্তু আসলে তিনি খুবই নিম্ন চরিত্রের একজন মানুষ; যিনি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়ে তার মেয়ের এক বান্ধবীকে বিয়ে করেছেন। তার মত নিম্ন চরিত্রের একজন মানুষকে দিয়েই সমকামীতার মত বিষয় নিয়ে চলচিত্র নির্মান সম্ভব।
![X((](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/emot-slices_23.gif)
বাংলাদেশের মত মুসলিমপ্রধান একটি দেশে সমকামীতা এবং কিশোরকে জমিদারদের যৌনসঙ্গী হিসাবে উপস্থাপন করে হুমায়ন আহমেদ কি প্রমান করতে চান?
![X((](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/emot-slices_23.gif)
![X((](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/emot-slices_23.gif)
![X((](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/emot-slices_23.gif)
প্রভার বিবাহ পরবর্তী জীবন - কুরবানী ঈদ নিউজ আপডেট
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬