আমরা সবাই প্রয়োজনে কিংবা অপ্রয়োজনে কম বেশি মিথ্যা কথা বলে থাকি। তবে প্রতিটি মিথ্যা কথা বলার পেছনে কারণ থাকে। ঠিক তেমনি পুরুষদের মিথ্যা কথা বলার পেছনেরও কিছু কারণ থাকে পছন্দের মানুষটিকে পটানোর জন্য কোনো মানুষই পরিপূর্ণ নন। কিন্তু পছন্দের মানুষটির সামনে নিজেকে পরিপূর্ণ হিসেবে তুলে ধরতে পুরুষেরা হরহামেশাই মিথ্যা কথা বলে থাকেন। চাকরি, সামাজিক অবস্থান, কতজন মেয়ের সঙ্গে প্রেম করেছেন, মারামারি করে কত বার জয়ী হয়েছেন, কতগুলো দেশ ভ্রমন করেছেন, এছাড়া অন্যান্য বিষয় নিয়ে বাড়িয়ে বাড়িয়ে বলেন। উদ্দেশ্য একটাই পছন্দের মানুষটির মন জয় করার জন্য। ভালোবাসার মানুষকে কষ্ট না দেয়ার জন্য অনেক সময় দেখা যায় সত্য কথা বললে প্রিয় মানুষটি কষ্ট পেতে পারেন এবং তার প্রতি খারাপ ধারণা পোষণ করতে পারেন। সেসব কথা ভেবে পুরুষ মানুষেরা মিথ্যা কথা বলেন। অহংকার বোধ অহংকার বজায় রাখতে অনেক পুরুষেরা মিথ্যা কথা বলে থাকেন। যেমনঃ অনেক মানুষের সামনে যদি কোনো নারী বলে থাকেন যে ‘আপনিতো আমাকে ফেসবুকে ফেন্ড রিকুয়েস্ট পাটিয়েছিলেন?’ তখন হয়তো পুরুষ মানুষটি নিজের অহমিকা বজায় রাখতে বলেন ‘কই নাতো আমিতো কাউকে ফেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠাই না।’ বিরোধিতা এড়াতে সত্য কথা বললে হয়তো পরিবারে, সমাজে কিংবা অফিসে বড় ধরণের কোনো সমস্যা হতে পারে কিংবা একজনের সঙ্গে আরেকজনের বড় ধরণের ভুল বোঝাবোঝির সৃষ্টি হতে পারে সেরকম ধারণা থেকে পুরুষেরা মিথ্যা কথা বলেন। বিপদ থেকে মুক্তি পেতে সত্যি কথা বললে যেকোন ধরণের বড় ধরণের বিপদ হতে পারে। বিপদ এড়ানোর জন্য মিথ্যা বলেন। সম্পর্ক ঠিক রাখতে কিছু কিছু পুরুষ আছেন যারা নারীকে অবমূল্যায়ন করে মিথ্যা কথা বলেন। পুরুষেরা মনে করেন সত্যি কথা বললে নারী হয়তো মেনে নিতে পারবে না। কিংবা পরবর্তীতে খোটা দিতেও ছাড়বে না। তাই নারীকে সুখে রাখতেই পুরুষেরা মিথ্যা বলেন। নারীকে অবিশ্বাস করার কারণে অধিকাংশ পুরুষ মনে করেন নারীরা বলে এক, কাজের ক্ষেত্রে আরেক। নারীকে সত্য কথা বললে তার শত্রু পক্ষ পরিকল্পনা জেনে যেতে পারে সেই ভয়ে মিথ্যা বলেন। - See more at: Click This Link
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।