somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কৌতুকের গোডাউন (২য় খন্ড)

১৬ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গতকাল এই পোস্ট টা দেয়ার পর অনেকেই অভিযোগ করছেন তাঁদের কম্পূতে পোষ্ত দেখা যাচ্ছে না । হতে পারে আইটেম বেশি হয়ে যাওয়ায় এই সমস্যা হচ্ছে , তাই আবার প্রকাশ করলাম দুই খন্ডে, আলাদাভাবে ।
অনেকে জানতে চেয়েছেন, এত আইটেম কোথায় পেলাম- মূল উৎস ফেসবুক, ৭৫% 'কৌতুক প্রতিদিন' গ্রুপ থেকে নেয়া হয়েছে ।

কর্মচারী : আমার স্ত্রী বলছিল, আমার মাইনেটা একটু বাড়লে ভালো হত।
মালিক : ঠিক আছে, আমিও এ বিষয়ে আমার স্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে নেব।
B-)
: ডাক্তার সাহেব, রাতে কিছুতেই ঘুম আসে না।
: পাঁঠা গুনুন …
: সেটা সম্ভব না।
: কেন?
: আমার স্ত্রী আবার পাঁঠার গন্ধ সইতে পারেন না।
:-*
নতুন এক গয়নার দোকানের মালিক সিদ্ধান্ত নিলেন তাদের দোকানের বিজ্ঞাপন শহরের প্রতিটি বিবাহিত মহিলার হাতে পৌছে দিতে হবে। তিনি বিজ্ঞাপনগুলো খামে ভরে তাদের স্বামীদের নামে পাঠিয়ে দিলেন, আর খামের ওপরে লিখে দিলেন- ব্যক্তিগত ও অতি গোপনীয়।
:P
গান শুনতে এসে মঞ্চে বসা আরেক ব্যক্তির সাথে কথা বলছেন এক শ্রোতা।
: ওফ ! অবস্থাটা দেখেছেন? যেমন গায়িকার চেহারা তেমনই গলা। যেন করাত দিয়ে কাঠ কাটছে।
: সে আমার স্ত্রী-ভদ্রলোক প্রত্যুত্তরে জানালেন।
: ও…ইয়ে…আসলে গলার তেমন দোষ নেই তবে গানের জঘন্য কথাগুলোর জন্য তা গাইতে সমস্যা হচ্ছে। এসব গর্দভ গীতিকারদের গান আপনার স্ত্রীকে গাইতে দেন কেন?
: এই গানের গীতিকার আমিই।-ভদ্রলোক আবার বললেন।
X(
প্রশ্নঃ আইন কেন একজন পুরুষকে একাধিক বিয়ে করতে দিতে চায় না?
উত্তরঃ কারণ একজনকে একটি অপরাধের শাস্তি মাত্র একবারই দেওয়া যায়।
:|
স্বামী: এখনো রাঁধ নি। আমি চললাম হোটেলে।
স্ত্রী: একটু দাড়াও, কাপড়টা পরে আসি। তারপর একসংগে যাব।
:-/
একটা ঝাঁটা হাতে নিয়ে মুমূর্ষু বাবা ডাকলেন তাঁর ছেলেদের।
একটি ঝাঁটার কাঠি নিয়ে তা ভেঙে ফেললেন। এটা দেখিয়ে তিনি ছেলেদের বললেন, ‘দেখলি তো, একটা কাঠি সহজেই ভেঙে যায়।’
এরপর দশটি কাঠি হাতে নিয়ে ছেলেদের সেদিকে তাকাতে বললেন।
একটু চেষ্টা করতেই ১০টি কাঠিই ভেঙে গেল।
দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাবা বললেন, ‘দুর! ভেবেছিলাম, খুব ভালো একটা উপদেশ দেব তোদের! হলো না!’
X((
ফারজানা ও নীলা দুই বান্ধবী গল্প করছে সঙ্গে নীলার ছেলে। ফারজানাঃ বাহ! ছেলেটা তোর একদম বাপের মতোই হয়েছে দেখছি। নীলার ছেলেঃ মোটেই না! আমি কি আম্মুর মার খেয়ে বারান্দায় বসে কাঁদি?
:P
‘ফুটবলের রেফারির কি উচিত ঘুষ হিসেবে উপার্জিত টাকার ট্যাক্স পে করা?’
‘উচিত, যদি রেফারি হয় সৎ ও নীতিবান।’
B-)
প্রথম বন্ধু: একটা সময় ছিল যখন আমাকে ছাড়া আমার পাড়ার ফুটবল টিম কোনো ম্যাচ খেলতেই পারত না। আমি ছিলাম দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য খেলোয়াড়।
দ্বিতীয় বন্ধু: তারপর?
প্রথম বন্ধু: তারপর আরকি, আমাদের পাড়ার আরও একটা ছেলে ফুটবল কিনে ফেলল…
:((
সংসদের গেটের সামনে ভাঙাচোরা একটা সাইকেলে তালা মেরে রেখে যাচ্ছিল এক লোক। তা দেখে হা হা করে ছুটে আসে দারোয়ান। চিৎকার করে বলে, ‘ওই ব্যাটা, এখানে সাইকেল রাখছিস কী বুঝে? জানিস না, এ পথ দিয়ে মন্ত্রী-মিনিস্টাররা যান।’
লোকটা একগাল হেসে জবাব দেয়, ‘কোনো সমস্যা নাই ভাইজান, সাইকেলে তালা মাইরা দিছি।’
:P
ম্যানেজার: স্যার, সব সময় আপনি শুধু বিবাহিত লোকদের নিয়োগ দেন কেন?
বস: কারণ, একমাত্র বিবাহিতরাই গালাগাল শুনেও কাজ ছেড়ে যায় না।
:-/
: জানিস, ম্যানেজার সাহেব আমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন।
: কেন?
: তিন দিন অফিসে যাই নি তাই।
: ম্যানেজার সাহেবকে বলে দিলেই পারতি যে তোর বাব মারা গেছেন।
: এ কথা উনি বিশ্বাস করতেন না।
: কেন, কারো কি বাবা মারা যায় না?
: মারা তো অবশ্যই যায়, কিন্তু ম্যানেজার সাহেবই যে আমার বাবা।
:|
মফস্বল শহরে বেড়াতে এসে একজন ট্যুরিষ্ট একটা রেস্তোরাঁয় ঢুকল। ঢুকে সে দুটো সিদ্ধ ডিম আর চায়ের অর্ডার দিল। খাওয়া শেষে তাকে বলা হল বিল পঁচিশ টাকা।
ট্যুরিষ্ট বলল, এত দাম ডিমের? তোমাদের এখানে কি ডিম পাওয়া যায় না?
ওয়েটার বলল, ডিম পাওয়া যায়, কিন্তু ট্যুরিষ্ট পাওয়া যায় না।
B-)
পরিচিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া শেষে খদ্দের ওয়েটারকে ডেকে বলল, ‘তোমাদের আগের বাবুর্চিটা মারা গেছে, তাই না?’
ওয়েটার অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘আপনি কি করে জানলেন, স্যার? খাবার কি খারাপ হয়েছে?’
খদ্দের জবাব দেয়, ‘না…খাবার ঠিকই আছে…তবে আগে সাদা চুল পেতাম, ইদানীং কালো চুল পাচ্ছি।
:D
ওয়েটারকে প্রশ্ন করা হলো, আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন কী?
—সেদিন আসবে কবে, যেদিন থেকে লোকজন রেস্টুরেন্টে খাওয়া বন্ধ করে দেবে, তবে টিপস পাঠাবে মানি-অর্ডার করে?
:|
অভিযোগের সুরে স্ত্রী স্বামীকে বলল, বিয়ের আগে তুমি বলতে, আমি নাকি তোমার ‘সূর্য’। তাহলে এখন প্রতিদিন বারে গিয়ে বিয়ার খাও কেন?
—কী আশ্চর্য! সূর্যের গরমে তেষ্টা পাবে, সেটাই স্বাভাবিক না?
:D
স্ত্রী: এ্যাই, খেলার চ্যানেল পাল্টাও, আমি এখন রেসিপির অনুষ্ঠান দেখব।
স্বামী: রেসিপির অনুষ্ঠান দেখে কি লাভ, তুমি কোনো দিন ওসব রান্না করবে নাকি?
স্ত্রী: এই বুড়ো বয়সে তুমিই বা ক্রিকেট খেলা দেখ কোন আক্কেলে?
:)
বিয়ের পরদিন সকালের নাশতায় রুটিতে কামড় দিয়ে স্বামী বলল, ‘একি! রুটিতে এটা কী লাগিয়েছ?’
নতুন বউ জবাব দেয়, ‘রুটি পুড়ে গেছিল তো, তাই মাখনের বদলে স্যাভলন ক্রিম মাখিয়ে দিলাম। ভালো হয়নি খেতে?’
X((
ডাক্তার: এই থার্মোমিটারটা আপনার স্ত্রীর মুখের নিচে দিয়ে আধমিনিট মুখ বন্ধ করে রাখতে বলবেন। তাহলেই জ্বর কত সেটা টের পাওয়া যাবে।
স্বামী: ডাক্তার সাহেব, সারা দিন রাখতে হয় এমন কোনো থার্মোমিটার নেই?
:)
স্ত্রী: কী ব্যাপার, আয়নার সামনে অতক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে কী দেখছ?
ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা ঠেকছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি কিছুতেই মনে করতে পারছি না।
:)
১ম বন্ধু :পুলিশের হাতে মার খেতে খেতে জীবনটা অতিষ্ঠ হয়ে গেল ।
২য় বন্ধু :কেন রে ? তুই চোর নাকি রে ?
১ম বন্ধু :আমার বাবা পুলিশ অফিসার ।

)
রাতের বেলা কেনাকাটা সেরে রিকশায় বাড়ি ফিরছে নতুন দম্পতি। হঠাৎ স্ত্রী বলল, দেখো দেখো, চাঁদটা কী সুন্দর!
স্বামী গোমড়া মুখে বলল, রিকশা ভাড়া বাদে আমার কাছে আর একটা টাকাও নেই।
:)
মকবুল: দয়া করে তাড়াতাড়ি ৫০৬ নম্বর কক্ষে চলে আসুন।
হোটেল ম্যানেজার: কেন, সমস্যা কী?
মকবুল: আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে।
হো ম্যা: আপনি স্বামী হয়ে কিছু করছেন না। আর আমি কী করতে পারি?
মকবুল: আরে ভাই, এখন কথা বলার সময় নয়। আমার স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছে না। জানালাটা খুলে দিয়ে যান
:D
মনিব : কুকুর মারা গেল আমার আর হাউমাউ করে কাঁদছিস তুই। এত কান্নাকাটির কী হল ?
চাকর : আমর কাম অনেক বাইড়া গেল সাহেব কইতে গেলে ও-ই তো সব পরিস্কার কইরা রাখত। চায়ের কাপ, থালা – বাসন সব তো ও-ই চাইটা-পুইটা সাফ করত। আমি শুধু ওকে তালিম দিতাম।
:((
স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে।
স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!
:)
দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: আমি আর আমার স্ত্রী জীবনের ২০টি বছর সুখী জীবনযাপন করেছি।
দ্বিতীয় বন্ধু: তারপর?
প্রথম বন্ধু: তারপর একদিন….আমাদের দুজনের দেখা হলো!
:-/
স্বামী দেরি করে বাসায় ফিরলে জেরা শুরু করল স্ত্রী:
—কোথায় ছিলে এতক্ষণ?
—বন্ধুর বাসায়।
—কী করছিলে?
—দাবা খেলছিলাম।
—তাহলে তোমার শরীরে ভোদকার গন্ধ কেন?
—তবে কিসের গন্ধ থাকবে, দাবার?
;)
দুই বান্ধবীর কথোপকথন।
—স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করেছ কেন?
—ও একগাদা অশ্লীল গান জানে!
—তোমাকে গেয়ে শুনিয়েছে?
—না, শিস বাজায় সারাক্ষণ।
:-*
—আপনাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা কেমন এখন?
—আমি মাসে পাই ১৫ হাজার রুবল, তারপর স্ত্রীও পায় ১৫ হাজার রুবল।
—সাকুল্যে ৩০ হাজার মাসে? বেশ তো!
—না, আপনি বোঝেননি। সাকুল্যে ১৫ হাজার। প্রথমে আমি বেতন পাই ১৫ হাজার রুবল, পরে আমার স্ত্রী আমার কাছ থেকে পায় ১৫ হাজার রুবল।
:P
আমার স্ত্রী আমার খুবই যত্ন নেয়। আমার যা কিছু প্রয়োজন, সব করে। এই যেমন, সেদিন ডাক্তার বললেন, আমার দৃষ্টিশক্তি অটুট রাখতে সবুজ রং খুব উপকারী। অমনি আমার স্ত্রী দোকানে গিয়ে নিজের জন্য একগাদা সবুজ রঙের পোশাক কিনে এনেছে।

আরো দেখুন
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:২২
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×