somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডাইনী

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি চাই তুমি আমার স্বামীকে তোমার প্রতি আকর্ষিত করার চেষ্টা করবে ।
জীবনটা অদ্ভুত ! ঠাণ্ডায় রুক্ষ ঠোঁট দিয়ে হাসতে চাইল বছর উনিশের মেয়েটি .. হাসির বদলে বিষণ্ণতাই ফুটল শুধু, আর আমার জীবনে অদ্ভুত মানুষেরাই আসে ।
অদ্ভুত ? জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম ।
হুম, যেমন আপনি একজন । ওর চেহারায় সুস্পষ্ট বিদ্রুপ ।
তোমার নাম কি মেয়ে ?
কলি, তবে আরো অনেক নাম আছে, আপনি কি জানতে চান ?
শোনো .. তুমি ব্যাপারটাকে যতটা সহজ ভাবছ তা নয় ।
আমার বেশিরভাগ কাস্টমারই বিবাহিত । মেয়েটির বলার ভঙ্গিতে এমন কিছু ছিল আমি ওর দিকে নজর দিতে বাধ্য হলাম । ও কি আমাকে খোঁচা দিতে চাইছে । আবার তাকিয়েও আছে চোখে চোখ রেখে ।
দেখো আমি আমার স্বামীকে ভালবাসি এবং সে কখনো আমার বিশ্বাসভঙ্গ হয় এরকম কিছু করেনি । যতটা সম্ভব কর্তৃত্ব ফুটিয়ে তুলতে চাইলাম কণ্ঠে ।
তাহলে ?
ধরে নাও আমি তার চোখে সেই আগুন দেখতে চাই যা নিভে গেছে অনেকদিন ।
বুঝলাম না মিসেস ...
আমি জিনাত । অতকিছু তোমার বোঝার দরকার নেই, যদি কাজ টা কর .. যত টাকা চাও পাবে ।
আপনার বুঝি অনেক টাকা .. কি করেন আপনি ?
আমি একজন হার্ট স্পেশালিষ্ট ।
হৃদয়ের বিশেষজ্ঞ ! আচ্ছা আপনি কি বলতে পারবেন আমার হৃদয়টা বেঁচে আছে না মরে গেছে ?
মুহূর্তের তরে মনে হল মেয়েটি তার মাঝে আমার আত্মাকে প্রতিস্থাপিত করছে । সর্বনাশা সুন্দর দুটি চোখে অসহনীয় আতঙ্কজনক একাকীত্ব । আমি প্রায় কেঁপে উঠলাম । অবশ্য দ্রুতই সামলে নিলাম নিজেকে । ভ্যানিটি ব্যাগ খুলে লম্বা সাদা খামটি ঠেলে দিলাম ওর হাতের দিকে .. এখানে দুহাজার অগ্রিম আছে, তার সাথে কাটানো সময়ের প্রত্যেকটি বর্ণনা চাই আমি । রিপোর্ট দেওয়ামাত্র আরও এক হাজার করে পাবে, ভেবে দ্যাখো ।
মেয়েটি চুপচাপ বসে রইল । সামনে রাখা কফির কাপে নির্নিমেষ আনত দৃষ্টি । আমি কি ভুল করছি, এই বিষাদগ্রস্ত মেয়ে কি পারবে । ধৈর্যের সীমা পেরিয়ে গেলে কিছুটা রুক্ষতা এসে গেল গলায়, ' কিছু বলো মেয়ে ।'
আমার কণ্ঠের রুঢ়তায় মেয়েটি যেন ঘুম থেকে জেগে উঠল । শিশুদের মত নিস্পাপ চাহনি । আমাকে অবাক করে হাসলও .. স্বচ্ছ জলের নিঃশব্দ হাসি ।
কাজটি নেবার আগে আমি জানতে চাই, আপনি কি আমাকে ঘৃণা করেন ?
তোমাকে ঘৃণা করার কোন কারন নেই আমার । সত্যি কথাটাই জানালাম ।
ঠিক আছে বলুন আপনার স্বামীকে কোথায় পাওয়া যাবে ।
আমি ওকে একটি জীবনবৃত্তান্ত হাতে ধরিয়ে দিয়ে কিছু দিক নির্দেশনা দিলাম । মেয়েটি যখন চলে যেতে উদ্যত হল বাইরে তখনো শীতের ঘোলাটে সকাল । টিপটিপ করে ঝরছে বিষাদ শিশির । কেন জানি ওকে পিছু ডাকলাম, ' শোন কলি ' , গলা থেকে হলুদ স্কার্ফটি খুলে ওর দিকে বাড়িয়ে ধরলাম, ' এটা মাথায় দিয়ে যাও, ঠাণ্ডা বাতাস লাগবে না ।'

১ম দিন

'উনি সামনে ধোঁয়াওঠা কফি নিয়ে খবরের কাগজ পড়ছিলেন । আমি সামনে গিয়ে তার সাথে কফি খাবার অনুমতি চাইলাম । আমাকে তার কোন ছাত্রী ভেবে তিনি মাথা নাড়লেন । তারপর আমরা কথা বলতে শুরু করলাম .. আপনি যেভাবে বলেছিলেন .. তার প্রিয় কবিতাগুলি নিয়ে । উফফ আপনি আমাকে দিয়ে অনেক পড়িয়ে নিয়েছেন । আমার মাথায় এখন শুধু কবিতা কথা বলে ।'
ফোনের অপরপ্রান্তে উচ্ছল হাসি । মেয়েটাকে খুব খুশি মনে হচ্ছে । বুকের ভিতর খচ করে বিঁধল ঈর্ষা । আবেগশুন্য গলায় বলে উঠলাম, 'তারপর?'
'আমি হাসলাম অকারনে .. চোখে চোখে লুকোচুরি খেললাম .. হৃদস্পন্দনকে ওঠানামা করতে দিলাম ইচ্ছেমত .. হাতের চুড়িতে ওড়ালাম কোমলতার ঝংকার । নিকটবর্তী দূরত্বে জলময় যে বাগানটি রয়েছে সেখানে বেড়ানোর জন্য তাকে রাজি করিয়েছি আমি ।'
এরপর মেয়েটি তাদের কথোপকথনের বর্ণনা দিতে শুরু করল । আমি হারিয়ে গেলাম অতীতের প্রেমময় উচ্ছল দিনগুলিতে ।

আরেকটি দিন

'বাগানটির পিছনদিকে একটি পরিত্যক্ত দালান আছে । জায়গাটা বেশ নির্জন । হাত ধরে আমি তাকে সেখানে নিয়ে গেলাম । উজ্জ্বল রোদ আর ফুলের সুবাসের সাথে মেশালাম প্রলোভনের বিষ । তাকে আসতে দিলাম আমার নিঃশ্বাসের দূরত্বে ।'
অস্থিরভাবে জানতে চাইলাম, 'সে কি তোমাকে চুমো খেয়েছে ?'
'আধাঘণ্টা ধরে .. শুধু সে নয় আমিও খেয়েছি ।' মেয়েটি নিষ্ঠুরের মত জবাব দিল ।
তুমি কি পরিস্কার ? তোমার কোন সমস্যা নেই তো ? আশংকায় বুক পুড়লেও স্বাভাবিক গলাতেই জিজ্ঞেশ করলাম ।
চিন্তা করবেন না । আমি পরিস্কার ।
তারপরেও আমি আজকের মধ্যে তোমার শরীরের সব তথ্য চাই .. ব্লাড, এসটিডি, এইচআইভি সব .. আমি ব্যবস্থা করে দিচ্ছি । আর তোমাকে আমি দৈহিক কোন সম্পর্কে জড়াতে বলিনি কিন্তু ।
নিষেধও করেননি । করলেও সেটা কি মানা সম্ভব হত !
'তুমি এখনি আমার চেম্বারে আসো, এখনি ।' ফোন কেটে দিলাম ।

এবং একটি রাত

শেষ দরজাটাও খুলে দিয়েছি । কল মি । .. ব্যক্তিগত ব্যস্ততায় কলির এসএমএস টা চোখে পড়ল লাঞ্চ করতে গিয়ে । বিকাল তিনটা বাজে ।
উদ্বেগ, ঈর্ষা এবং উত্তেজনার মিশ্র অনুভূতি নিয়ে ফোন দিলাম, ' শেষ দরজা মানে কি ?'
'আজকের তথ্যগুলির দাম আমি নিজে নির্ধারণ করতে চাই ।' ওপাশে উদ্ধত গলা ।
তুমি কি আমাকে ব্ল্যাকমেইল করতে চাইছ ? প্রচণ্ড রাগে ফুঁসে উঠতে চাইলাম ।
মোটেও না, আমি শুধু আমার মত করে পারিশ্রমিক চাই ।
কি চাও তুমি ?
আজকের রাতটি আপনি আমার সঙ্গে থাকবেন । আপনার পাশে শুয়ে, চোখে চোখ রেখে আমি সব বলতে চাই । মেসেজে আমার ঠিকানা দেয়া আছে । কাজ সেরে চলে আসুন । আমি অপেক্ষা করব ।
উত্তর দেবার কোন সুযোগ পেলাম না ।

বাড়িটা একসময় হয়ত সুন্দর ছিল । এখন জরাজীর্ণ । মুল ফটকের দুপাশে পত্রঝরা বৃক্ষদের ঝরে পরা বিষাদে ছোট উঠোনটি ঢেকে আছে । ভিতরে ঢুকে বেল বাজানোর আগেই দরজা খুলে কলি বেরিয়ে এল । স্বভাববিরুদ্ধ উচ্ছল হাসিতে ভরা মুখ, প্রায় দৌড়ে এসে সে আমার হাত ধরল, ' আপনি আসাতে আমি খুব খুশি হয়েছি ।'
আমি ভেবে পেলাম না এত খুশি হওয়ার কি আছে । আমার মাথায় তখন নানান দুশ্চিন্তা । মেয়েটা কি তার সাথে বিছানায় গেছে আর এইযে আমি কুলমানহীন এক মেয়ের সাথে রাত কাটাতে এসেছি এর কি কৈফিয়ত দেব আমার পরিবারকে ।
ভিতরে ঢুকে সে তার বৃদ্ধা দাদির সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিল, ' বাবা মা দুটো জিনিস আমার জন্যে রেখে গেছেন .. আমার দাদি আর এই বাড়িটাকে ।' রাতের খাবার খেতে বসে আমাকে অবাক হতে হল । প্রত্যেকটা আইটেম আমার পছন্দের । আমি কলির কানে কানে জিজ্ঞাসা না করে পারলাম না সে কিভাবে জানল ।
'আমি প্রতিটি প্রয়োজনীয় তথ্য, অনুভুতি খেয়াল করি । এটা আমার ব্যবসা এবং জীবনের অঙ্গ ।' সে আমার দিকে চেয়ে ঠোঁট টিপে হাসল ।
কলি সারাটা সময় তার আনন্দময়তা দিয়ে আমাকে ঘিরে রাখল । আমি ভুলেই গেলাম এখানে কেন এসেছি । রাতে শোবার সময় কলি বলল, ' আমরা কিন্তু এক কম্বলের নিচে শোব । ভয় নেই এটা পরিস্কার । '
আমি মেনে নিলাম । নিশ্চিত জানি আজ আমাকে ওর সব আবদার মেনে নিতে হবে ।
মুখোমুখি শুয়ে ও আমার বুকে হাত রাখল, ঠিক এইখানে আমার হাতের স্পর্শে ঘটনার শুরু । তার বুক প্রশস্ত, পৌরুষময় .. তবে তোমার মত উষ্ণ আর কোমল নয় ...
সারারাত আমি কাঁদলাম আর কলি আমাকে জড়িয়ে রাখল অতিপ্রাকৃত ভালোবাসায় ।

প্রত্যাবর্তন

আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি । আমার আত্মা মরে যাবার আগেই সবকিছু থামাতে হবে । কলি এবং আমার স্বামী দুজনকেই আমি কফিশপে ডেকে পাঠালাম । আমার উনি সময়ের অনেক আগেই চলে এলেন । অনেকদিন পর আমরা একসাথে কফি খেলাম । তারপর সে যেন স্বগতোক্তি করল, ' এতদিন পর কি মনে করে !'
আমাদের মধ্যে গোপন কিছু থাকলে সেটা জানার একটা সুযোগ চাই আমি । সরাসরি বললাম ।
তার মানে ?
আমার স্বামীর আকাশ থেকে পড়ার ভাবটুকু মোটেও ভালো লাগলো না । রেগেমেগে কিছু বলতে গিয়ে দরজায় কলিকে দেখতে পেলাম । হাতে সাদা রঙের হরেক ফুলের তোড়া । আমাদের দুজনকে একসাথে দেখে ওখানেই থমকে দাঁড়াল সে । ওর দিকে তাকিয়ে আছি । আমার দৃষ্টি অনুসরন করে ওর দিকে তাকাল আমার স্বামীও । তার চাহনি দেখেই আমি বুঝলাম সে কলিকে আদৌ চেনে না । হাতের তোড়াটা ফেলে কলি পালিয়ে গেল । আমার স্বামী চোখ ঘুরিয়ে জানতে চাইল, ' মেয়েটা কে ?'
আমি ওকে তোমার পিছনে লাগিয়েছিলাম । কেন তুমি আমাকে দেখে আগের মত পাগল হওনা । মেয়েটা আমার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে । বলেছে তুমি তাকে ভালোবাসো । আমার যে কি কষ্ট হয়েছে শুনে । আমি ফুঁপিয়ে উঠলাম । অনুভব করলাম সে আমাকে আলিঙ্গনে বাঁধছে সেই রঙিন দিনগুলোর মত .. কানের কাছে ফিসফিস করে সেই পুরোনো সুর, ' আই স্টিল লাভ ইউ হানি '
অনেকদিন পর তার ঠোঁটে আমি সেই উষ্ণতা খুঁজে পেলাম যেটার অভাব আমাকে শীতল করে দিয়েছিল । গাড়ির পিছনে বসে আমরা বুভুক্ষের মত চুমু খেলাম । পারলে ওখানেই বাকি কাজটাও সেরে ফেলি । আমার উন্মাদ হাতদুটোকে দুহাতে শক্ত করে ধরে সে বলল, ' আমার একটা ক্লাস আছে জিনাত, শেষ করেই তোমার কাছে ফিরে আসব ।'
আমি সোজা বাসায় যাচ্ছি । এক মিনিটও দেরি করলে স্রেফ খুন করে ফেলব । দুহাতে ওর চুল টেনে গালে কামড় বসিয়ে দিলাম ।
ঘুনাক্ষরেও ভাবিনি যখন আমি আমার ভালোবাসা ফিরে পাচ্ছি ঠিক তখনই আরেকটি ভালোবাসাকে হত্যা করেছি ।

আমার ছেলেটি সবে বয়ঃসন্ধি পেরিয়েছে । অসময়ে বাড়ি ফিরে ভাবলাম একবার ওর ঘরে উকি দিয়ে যাই । শুন্য ঘর । গেল কোথায় ছেলেটা । এই সময় তো কলেজেও থাকার কথা না । আনমনে সিঁড়ি বেয়ে দোতলায় নিজের ঘরের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম । দরজাটা খোলা । ভিতরে পাখির পালক ঝাপটানোর শব্দ । এক ধাক্কায় দরজা খুলে যা দেখলাম তা স্বপ্নেও ভাবিনি । আমার বিছানায় ওরা দুজন, আমার ছেলে আর কলি .. প্রায় বিব্রস্ত । ছেলেটা কোনমতে শরীরে চাদর জড়িয়ে ছুটে পালাল । কলি হাঁটুমুড়ে উঠে বসতে চাইছে .. সজোরে ওর গালে চড় কষিয়ে চেঁচিয়ে বললাম, ' কি করেছিস তুই ডাইনী !' তুলোর বালিশের মত মেয়েটা বিছানায় গড়িয়ে পড়ল । তখনি আমি রক্তলাল একজোড়া চোখ আর নীলচে ঠোঁট দেখতে পেলাম । হায় ঈশ্বর ! এই মেয়ে নির্ঘাত একগাদা পিল খেয়েছে । বিছানায় উঠে বসে ওর মাথাটা কোলের ওপর নিয়ে পালস দেখলাম । ভয়ে ঘেমে উঠলো শরীর । এই সময় দুর্বল হাতে আমার বাহুকে পেঁচিয়ে ধরল কলি তারপর প্রলাপ বকতে শুরু করল ... চিন্তা করোনা, আমার বুকের ভিতর সুইসাইড নোট আছে । বিশ্বাস কর আমি তোমার কোন ক্ষতি করতে চাইনি । আমি শুধু তোমার বিছানায় শুয়ে তোমার গন্ধ অনুভব করতে চেয়েছি । তারপর একজোড়া চোখ দেখলাম তোমার মত .. সেই চোখকে ধরতে গেলাম । তারপর তোমার ঠোঁট আমাকে ছুঁতে এল । আমি কেমন করে বাধা দেব বলো । আমি তো বাঁধের জলের মত .. প্রয়োজন হলে দুহাত ভরে তুলে নেবে .. কাজ শেষে ফেলে দেবে শুকনো ফুলের মত .. তোমার কি মনে পড়ে সেরাতে তুমি আমাকে সুন্দর বলেছিলে .. আমার মাথার এই কাঁটাটা তুমি নিও কেমন .. এটা আমার মায়ের .. মা খুব খুশি হবে ..
চোখের জলে হিতাহিত জ্ঞান লুপ্ত হয়ে যাচ্ছে । মেয়েটাকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে । কপালে চুমো দিয়ে ওকে অথবা নিজেকেই শোনালাম, 'আমি বুঝতে পারিনি লক্ষ্মী মেয়ে আমার । আর একটুক্ষন জেগে থাকো .. শুধু আমার জন্য ।'


জুলিয়ান মুর এবং আমান্দা সেইফার্ড অভিনীত ' Chloe ' সিনেমার ছায়া অবলম্বনে ।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৭
৪৫টি মন্তব্য ৪৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×