somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল্লাহ কাফের দ্বারা আবৃতঃ

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

واللّهُ مُحِيطٌ بِالْكافِرِينَ
‘ওয়াল্লাহু মুহিতুম বিল কাফেরিন’-(সুরা বাকারাঃ১৯ এর শেষাংশ)
প্রচলিত অনুবাদঃ “আল্লাহ সত্য প্রত্যাক্ষানকারী-দিগকে পরিবেষ্টন করে রয়েছেন”(ইসলামিক ফাউন্ডেসন)
কোরানের বানীর আবেদন সর্বকালীন ও সর্বজনীন।শরিয়তের পরিভাষায় ‘কাফের’ অর্থ ‘সত্য প্র্ত্যাক্ষানকারী।পবিত্র কোরানে ‘কাফের’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে তার মূল ধাতু ‘কুফরুন’। ‘কুফরুন’ অর্থ আবৃত। এই প্রেক্ষিতে ‘কাফের’ শব্দটির অর্থ আবৃতকারী।
বাক্যটির অনুবাদে বলা হয়েছেঃ আল্লাহ সত্য প্রত্যাক্ষানকারী-দিগকে পরিবেষ্টন করে রয়েছেন-কিন্তু মূল আরবীতে এরুপ কোন কথাই বলা হয়নাই। আমি বলছি কোরানে আরবী ভুল লেখা হয়েছে, কিন্তু এর শাব্দিক অর্থ বাংলায় যা বলা হয়েছে তা সম্পুর্ন ভুল। আর এ ধরনের অসংখ্য ভুল দিয়ে কোরানে ভরপুর। মূলত সেই ১৪০০ বছর ধরে এই ভুল অর্থ ও ব্যাখ্যা দ্বারা বিভিন্ন মুসলমান সৃষ্টি হচ্ছে। আল্লাহর রসুল কোরান নাজেল এর পরে এর প্রচার ও প্রসার হয়েছে ইয়াজিদ, ওহাবী বিভিন্ন ইসলামের শত্রু দ্বারা। তাই আজ মুসলমানের এই করুন দশা।
আরবীর সরাসরি যদি আমরা অর্থ করি তাহলে দাঁড়ায়ঃ “এবং আল্লাহ কাফের দ্বারা আবৃত”। প্রচলিত ধারনা মতে তফসীরকারকগণ মনে করেন আল্লাহ সর্বশক্তিমান কিভাবে কাফের দ্বারা আবৃত থাকবে?যা একদমই jসম্ভব না।তাই আল্লাহ কি বলেছেন বা বলতে চেয়েছেন সেটা একদম না দেখে না বুঝে নিজেরাই মতামত দিয়ে বসেছেন। প্রায় প্রতিটি কোরানের বঙ্গানুবাদে এরুপ ভুল দেখাই যায়।
দুই এক আরবী জানলে বা ভাষা জ্ঞান খুব প্রখর থাকলেই করান ব্যাখ্যা করা যায় না। আর আরবী পড়তে পারলেই কোরান তফসির করা …বহুদুরের ব্যপার। যাইহোক দুঃখের বিষয় হল আজ এইসকল আরবী জাননে ওয়ালা দিয়েই কোরানের অর্থ ব্যাখ্যা প্রচার প্রসার হচ্ছে। তাই মিথ্যায় আজ সমাজ, রাষ্ট্র, ভরপুর।
মূলত যারা আল্লাহকে তার সৃষ্টির ভিতর দেখতে চাননা, আল্লাহকে দূরে কোথাও সাত আসমানের উপর বসিয়ে রেখেছেন, সহজে আর তাঁকে তার সৃষ্টির ভিতর দেখতে চাননা তাদের তারা এ ধরনের ভুল অপব্যাখ্যা হয়ে থাকে। আর মোয়াবিয়া ইয়াজিদ ছিল এই ধারনার প্রধান নেতা। তাদের দ্বারাই আজ ইসলাম পরিচালিত। মোহাম্মাদী ইসলাম কবে লুকিয়ে পড়েছে লজ্জায়, আজ শুধু আছে তার খোলস মাত্র। তাও বিভিন্ন গত্রে ছিড়ে ছিড়ে টুকরা টুকরা করে ফেলেছে স্বার্থের, ভোগের জন্য। নিজেদের মত করে তফসির, ব্যাখ্যা দ্বারা ভরে দিয়েছে। এই ব্যাখ্যা পড়ে আবার নতুন আলেম সৃষ্টি হয়েছে।
আবার আমরা যদি একটু দেখি সুরা হিজর এর ৯ নং আয়াতের দিকেঃ
إِنَّا نَحْنُ نَزَّلْنَا الذِّكْرَ وَإِنَّا لَهُ لَحَافِظُونَ
প্রচলিত অনুবাদঃ আমি সয়ং এই উপদেশ গ্রন্থ অবতরণ করেছি এবং আমি নিজেই এর সংরক্ষক।
কিন্তু আজব বিষয় হল ‘আমি এই উপদেশ গ্রন্থ (কোরান)’-এই শব্দটি এই বাক্যের কোথাও নাই। যে শব্দটিকে কোরান বলে তুলে ধরা হয়েছে তা হল ‘জিকির’। কিন্তু জিকির আর কোরান কি এক জিনিস?ইহা বোঝার জন্য আশা রাখি দাড়ি, টুপি, জুব্বা, আলখেল্লা পড়ে অথবা মাদ্রাসায় যেয়ে কামেল পাশ করতে হবেনা!! কোরান ও জিকির দুটি আলাদা শব্দ এবং আলাদা অর্থবোধক।
প্রকৃত অনুবাদঃ ‘অবশ্যই আমরা নাজেল করি জিকির এবং আমরাই তা সংরক্ষন করি’

এখানে আমি বলে কোন শব্দ নাই, না আছে কোরান বলে কোন শব্দ। সুতরাং জাতিকে অবশ্যই জানতে হবে এই আমরা কারা। কেন কোরানের বহু জায়গায় এই আমরা ব্যবহার করা হয়েছে। আল্লাহ এক তারপরও এখানে আমরা কেন বাবহৃত হল? প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক। অথচ এই প্রশ্ন করলে অনেক আলেমরা রেগে যায়, কেউ বলে বসে এ সকল প্রশ্ন করা উচিত নয়, কোরানের এইসব এক্মাত্র আল্লাহই জানেন… আরও কত কি? অথচ আল্লাহ বলছেন কোন কিছু না জেনে তার উপর বিশ্বাস আনা পাপ…তারপরও আমরা হলাম না সেই না দেখে না জেনে শুনে ঈমানদার তথা বিশ্বাসী। হাস্যকর মুসলমান। অবাক লাগে নিজেদের।

ভাই
আল্লামা ইকবাল দার্শনিক ছিলেন, কবি ছিলেন তাই বলে ইসলামের বিষয় authority বলতে আপনে কি বুঝেছেন বুঝতেছিনা।ইসলামের authority হতে কি করা লাগবে ভাই? দাড়ি, টুপি, জুব্বা আলখেল্লা পড়া লাগবে? যাইহোক ধন্যবাদ আমার রোগমুক্তির দোয়া করার জন্য। ভাইজান, এখন দেখেন আমার হাতের পাশে ৩টা কোরান খুলে আপনাকে লিখছি, এখানে লেখা আছে কোরানের মোট আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬। একটার নাম বলি “ কোরান শরীফ” বইটার উপরে লেখা আছে “ছহীহ নূরানী, বাংলা উচ্চারন, সহজ সরল বঙ্গানুবাদ ও শানে নজুল সহ” – হাকীমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশ্রাফ আলী থানবী (রঃ)। আর একটার উপরে লেখা আছে ‘কোরানুন মাজিদ’-বাংলাদেশ তাজ কম্পানী। আবার আপনে যদি চান তাহলে বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশন হতে ছাপাকৃত কোরানুল কারিম (প্রথম প্রকাশঃ ডিসেম্বর-১৯৭১) বইটি দেখতে পারেন। ভেবেছিলাম আপনে খুব চিন্তা করে, খুব যাচাই বাছাই করে সব পড়েন, গ্রহন করেন, আপনেও যে…। যাইহোক আমার ভুল। sorry. তবে তর্ক না করে বিবেক কাজে লাগান। সুরা হিজর এর ৯ নং আয়াত পড়তে বলেছি, বুঝতে বলেছি, শাব্দিক অর্থ পড়তে আবার দলিল পেশ করতে হবে সে্টা বুঝিনি। কোন আরবী থেকে বাংলা ডিকশনারী কিনে নিবেন, নয়ত যেকোন টুপি জুব্বা পরা লোকের কাছে গেলেই হবে, হুবুহু …বলবেন ভাই হুবুব বাংলা কি হবে। এইটা দেখতে দলিল লাগে কিনা জানতাম না। কিযে অবস্থা আপনাদের। হাস্যকর। ভাই আবার sorry. আপনার লেখায় মন্তব্য তো অনেক দূরের কথা বরং আপনার লেখা দেখতেও আসবনা। আপনেও খুশি আর আমিত ভুল জিনিস দেখার ইচ্ছা নাই। বানান ভুল হয়েছে বলে দুঃখিত-বুঝেনইত কম্পিউটারে আসলে লিখতে সমস্যা হয়। সবাই কি সব পারে বলেন? এই যেমন আপনার মাথায় সোজা একটা কথা ঢুকেনা, জিকির লেখা আর আপনারা পড়েন কোরান। আর ইতিহাস পড়েন …আপনাকে একটা বইর নাম দেই মাওলা আলী (আ) এর নাহজুল বালাগা বইটি পড়বেন। সব সত্য সামনে চলে আসবে। কোন দশ জন জান্নাতি বুঝতে পারবেন। আপনে জানতে চাইতে পারতেন আমার কাছে। সে্টা না করে আপনে নিজেই আগের থেকে বুঝে ফেলেছেন সব এই ভেবে একটা ঢেকুর তুলে ফেলেছেন। একবার যখন আপনে সব বুঝে ফেলেছেন সেখানে আপনাকে আর বুঝানো যাবেনা।

ভাইজান যে হাসির কথা বলেছেন আবার না লিখে পারলাম না, শয়তানের পুজারী কি আবার কোরানের হিসাব জানে নাকি? যেই কোরান পবিত্র ছাড়া স্পর্ষ করতে পারেনা সেই কোরান আবার শয়তান লিখে নাকি? মানে কাউকে খোচা দিয়ে কথা বলতে হবে বলে বলেছেন নাকি? আমি আপনাকে খোটা দিয়ে কোন কথা বলিনি, বা খারাপ কোন উদ্দেশ্য করে কিছু লিখিনি, আপনাকে বরং একটা তথ্য দিয়েছিলাম কিন্তু আপনার ভাল লাগলোনা। বলেছিলাম আয়াতের অর্থ ভুল করা হয়েছে আর আপনারা আমার রোগ মুক্তির দোয়া করলেন, শয়তানের পুজারীর থেকে কি না কি…আবার লেখার বানান…মানে কিছু না কিছুতে ধরতেই হবে? হা…হা…বরং আপনে দলিল যা দেখিয়েছেন তাতেও ভুল দেখিয়েছেন। কেউ যদি কোরান খুলে হিজরের ৯ নং আয়াত বের করবে সে হুবুহু বাংলা করে দেখবে আপনে ভুল বলেছেন। আর আমি বলি মাওলা আলী (আ) নাহজুল বালাগা পড়েন। সত্য জানেন। মাওলা আলী(আ) জান্নাতি উপাধি দিয়েছেন এখন তার বই আশা রাখি মিথ্যা বলবেন না!!!
ভালো থাকবেন।
দেখুন ভাবগত পরিবর্তন এক জিনিস, আবার ব্যকরনগত ও শব্দের অর্থগত পরিবর্তন আর এক জিনিস। অনুবাদ করতে গেলে ভাবগত পরিবর্তন হতেই পারে যেমন আপনে নিচে বলেছেন। তবে হুবুহু শাব্দিক অনুবাদের সময় আপনে উহা বলতে পারবেন না। ইহা অনুবাদের সময় আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে।বাক্যটি ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে একটু লক্ষ্য করুন। দেখুন আপনে ধরতে পারবেন,”আল্লাহ কাফের দ্বারা আবৃত” আর “কাফের আল্লাহ দ্বারা আবৃত”। মুল অনুবাদ থেকে যদি উলটা পালটা হয়ে যায় ইহাত আর সেই fans এর মত নয়। আর এখানে ঐ সুরা কাফিরুন এর মত অনুবাদ করা হয় নাই। আবার দেখুন জিকির বলা হয়েছে সেটাকে কোরান বানিয়ে কিভাবে অপার জনতার সামনে তুলে ধরেছে। বলা হয়েছে you are eating rice-আর অনুবাদ করা হল ভাত আপনাকে খাচ্ছে। তাহলে কি দাড়ালো? এখানে আপনে কি তফসির পড়বেন আর কি শানে নজুল পড়বেন?
আমি তর্ক করছিনা, আমারটা বুঝতেই হবে এমনও বলছি, ইহা সম্পুর্ন আপনার ব্যপার।তবে একটু চিন্তা করবেন কি বিষাক্ত খাদ্য সুন্দর মোড়কে করে তথা কথিত উচ্চডিগ্রী আলেম মৌলানারা আমাদের পাতে তুলে ধরছে।

কেউ কেউ আবার একটু বেশি বুঝে ফেলেছে আমার এই লেখা পড়ে দয়া করে সেটা করবেন না। না বুঝলে চুপ করে থাকবেন নয়ত জানার জন্য প্রশ্ন করবেন অযথা না বুঝেই চিতকার চেচামেচি করবেন না। আমি বলেছি কোরানের জায়গায় জিকির শব্দটি হবে, এর ভিতরেই কেউ বলে বসেছে তাহলে আমি নাকি কোরান পরিবর্তনশীল সেটা বুঝাতে চেয়েছি, আমি শিয়া…আমি খুবই সাধারন একটা কথা বলে বুঝিয়েছি। কিছু কিছু মানুষ আছে যারা না বুঝেই চিতকার করে বসে, পড়ে এক আর বুঝে আর এক। এখানে আমরা মনে হয় সবাই যার যার নিজেদের কথা, গবেষনা, জ্ঞান বিজ্ঞানের কথা বলতে আসি, ভুল একটা হতেই পারে তাই বলে চেচামেচি করা, কাফের বলা, এইসব ঠিক নয়। যে কাফের বলছে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে দেখলে দেখা যাবে সেও হয়ত কোথাও না কোথাও কুফরী করছে, সুতরাং আসুন গবেষনা করি। ১৫০০ বছরের ধ্যান ধারনা একটূ উলটে পালটে দেখি নতুন করে, গবেষনা করি। যা দেখা যাচ্ছে তাকে না বুঝেই মেনে নেয়া বোকামী, ভুলও থাকতে পারে, ভুল থাকলে মেনে নিতে দ্বিধা রাখা ঠিক না। সত্য কষ্ট, সত্য তিতা লাগলেও কি করা বলুন সত্য সত্যই। বাপদাদার দেয়া ধর্ম যদি উলং হয়েই যায় সত্যের কাছে তাহলে আর দ্বিধা কেন, আসুন তুলে ধরি, যেন সবাই বুঝে সত্য। ত্যাগের সাধনার ধর্মে ফিরে আসি। একজন আর একজনকে ঘৃনা না করি।

না ভাই উত্তেজিত হয়ই নাই।আমার স্টাইলটাই একটু এইরকম, কিছু মনে করবেননা (হা…হা…)। আর জিকির বলতে কোরান আর হাদিসকে কোথাও বোঝানো হয় নাই, কেননা জিকির সম্পুর্ন আলাদা বিষয়। জিকির অর্থ স্মরণ করা, যার দ্বারা সংযোগ হয়, সংযোগ হয় খোদার সাথে। আর কোরান হল ওহী কালাম যা সংযোগের পরবর্তি অবস্থা।
আর দলীয় লোক বলতে বোঝাতে চেয়েছি-যারা সকল কিছু চিন্তা জ্ঞান দ্বারা গ্রহন বর্জন করে, ত্যাগি মানুষ। যেমন যারা বলেছেন জিকির অর্থ করান হাদীস দুটোই বোঝানো হয়েছে তারা এই দলের নয় কেননা তারা যত বড়ই ডিগ্রীধারী আলেম হোক না কেন তারা কোরানের জ্ঞান থেকে বহু দূরে। কেননা কোরান পড়তে পারলেই আর আরবী ভাষার উপর ভাল দখল থাকলেই কোরান বোঝা যায় না বা করানের ব্যাখ্যা করা যায় না, তাহলে সৌদী আরবের প্রতিটি ঘরে কোরানের তফসির হত এবং পৃথিবীর বুকে আজ রাজত্ব করত।এই পৃথিবীতে কোরান বুঝে এবং এর সঠিক ধারনা দিতে পারে খুব হাতে গোনা অল্প কয়েক মানুষ আছে। আমরা যারা অল্প বিদ্যায় ভয়ংকরী, দাড়ি-টুপি-জুব্বা পড়ে কোরান বুঝে ফেলার যে গর্ব করি তা দেখে মাওলানা রুমি ঐ মাছির নাবিক হবার সাথে তুলনা করেছেন।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×