ব্লগার জুলিয়ান সিদ্দিকীর ব্লগে একটি ছাগুরামের মন্তব্য দেখলাম... জাতীয় পতাকা থেকে নাম সরা...
ভাষার কী ছিরি! যেন মুখে যেন ঢুকিয়েছে ডায়রিয়া রুগির বিষ্ঠা।
মামু নামের ওই ছাগু কী বুঝলো জাতীয় পতাকার বুঝলাম না। যদিও ছাগুর কমেন্টটি হয়তো জুলিয়ান ডিলিট করে দিয়েছেন। তবু মামু নামের ওই রামছাগুকে বলি আমার গিয়ে ক্লাস থ্রিতে ভর্তি হওয়ার জন্য। কারণ সেই ক্লাসের বইয়েই দেওয়া আছে আমাদের জাতীয় পতাকার রঙ পওকার ও মাপ। লাল-সবুজ দেখলেই কেন যে ছাগুরা ভাবে ওটাই আমাদের জাতীয় পতাকা। অথচ ওরাই ৩১ নাইট পালন করতে গিয়ে বাংলা গিলে ড্রেনের পাশে চিৎ হয়ে পড়ে থাকে। পহেলা বৈশাখে যায় নিষিদ্ধপল্লীতে। কাজের মেয়ের বারোটা বাজিয়ে সুবোধ বালক সেজে বসে থাকে।
তো জাতীয় পতাকা প্রসঙ্গে একটি গল্প বলি। লোককথা বা প্রবাদ। আর সেটি হচ্ছে কুমিল্লা এলাকার- লাল পাগড়ী দেখলেই ইলাবজের ভাইসাব।
অর্থাৎ সেই শালাদের ভগ্নীপতি লাল পাগড়ী পরিধান করতেন। তখন বৃটিশ পুলিশরাও মাথায় লাল পাগড়ী বাঁধতো। শালারা পথম সেই লাল পাগড়ীঅলা পুলিশ দেখেই ভেবেছিলো তাদের দুলাভাই।
তাই মামু টাইপের ছাগুদের বলি লাল সবুজ রঙ আর সবুজের উপর লালের গোল থালা থাকলেই তা আমাদের জাতীয় পতাকা হয়ে যায় না। মানুষের যেমন দাড়ি দেখলেই আমরা মনে করি লোকটি সৎ বা ধর্মপ্রাণ তেমনি কোনো কোনো ছাগলের থুতনিতে দাড়ি দেখেও ভাবা উচিত নয় যে সে অন্যের ক্ষেতে বা ফসলে মুখ দেবে না।
অবশ্য জুলিয়ানের ব্লগে এখন লাল-সবুজের কোনো চিহ্নই নেই। এটা প্রতিবাদ? কিন্তু ছাগুরা কি এসব অনুধাবন করতে পারবে? যদিও ছাগুদের অনবরত ব্যা ব্যা শুনে ব্লগে ঢোকা কমিয়ে দিয়েছি। তবুও আসতে বাধ্য হলাম ছাগুদের পাছায় উষ্টা মারতে।