
আমার রেল লাইন ধরে হাটার গল্পটা অনেকেই জানেন, তেমনি একদিন হাটতে হাটতে এক ষ্টেশনে পৌছে পেয়ে গেলাম এই জ্যোতিষী ব্যাটাকে, তার সামনে গিয়ে প্রথমেই কয়েটা ছবি উঠানোর পর সে কিছুটা বিব্রত, ভাবছে কোন সাংবাদিক, তার এই জালিয়াতি ব্যবসা লাটে উঠানোর জন্যই বুঝি এসেছে । এই সময়ে হাত দেখানোর সুযোগটাও তাই হাত ছাড়া করলাম না । ঐ জ্যোতিষী ব্যাটার সাথে সাক্ষাতের ফটোব্লগ..............

বিশ টাকায় হাত দেখবে, তাই বিশ টাকার মায়ায় জ্যোতিষীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনার বিকল্প নাই , সুতরাং..................

ওকে একটু দূর্বল পেয়ে বললাম ওদের দুজনার হাত ফ্রী দেখে দিতে হবে, রাজী না হয়ে যায় কোথায়, শত হইলেও সাংবাদিক তো

এমনিভাবে আমাদের তিনজনেরই হাতের রেখা দেখে বলতে থাকলো শনি গ্রহের কু প্রভাবের কারণে কাকে কোন রত্ন-পাথর পড়তে হবে । অথচ দেখেন ব্যাটার হাতে এতোগুলো পাথর থাকার পরও তার ভাগ্য কেন যে ফেরে না !!

জ্যোতিষীর ষ্টকে এতো রত্ন-পাথর থাকার পরও আমাদের দুষ্টগ্রহ দুর করার পাথগুলো তার কাছে নেই বলেই সে জানাল, ( ভাবছে পাথর যদি ফ্রী নিয়ে যাই

তিনজনের হাত দেখে টাকাতো নিলই না উপরন্তু আমাদের চা পান না করিয়ে ছাড়ল না, অগত্যা বাধ্য হয়ে.................

আপনাদের কারো যদি ফ্রী হাত দেখিয়ে মাগনা চা খাওয়ার ইচ্ছে থাকে এই ঠিকানায় চলে যেতে পারেন, তবে হ্যাঁ হাতে ক্যামেরা এবং সাংবাদিকদের মতো একটা ভাব কিন্তু থাকা চাই

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


