
স্বপ্নের সৈকতে একে যাই পদচিহ্ন, ''জলবায়ু বিপর্যয় রোধে উপকুলে গাছ লাগান"--------জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই শ্লোগান নিয়ে ভ্রমন বাংলাদেশের ব্যানারে টেকনাফ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত সাগর সৈকত ধরে ১২০ কিলোমোটার পথ হাটি আমরা তিন দিনে । তারই কিছু ফটো নিয়েই আমার ধারাবাহিক,,,,,,, "স্বপ্নের সৈকতে একে যাই পদচিহ্ন"

তৃতীয় এবং শেষ দিন সকালে এভাবেই পতাকা নিয়ে শুরু হয় আমাদের পথচলা.....

রথ দেখা আর কলা বেচা না হলে ও পথ চলা আর কলা খাওয়া ঠিক চলছে

লাল কাকড়ার পিছনে অনেক দৌড়ে ও খুক কাছ থেকে ওদের ছবি তুলতে পারছিলাম না, আমার কষ্টের কথা ভেবেই হয়তো তিনি এমন রাজকীয় পোজ দিলেন

চিংড়ি পোনা ধরার জাল, এই সব জালের খুঁটি হিসাবে ব্যব হার করার জন্য জেলেরা কাটছে অকাতরে ঝাউ গাছ


চিংড়ির পোনা আহরণ চলছে...........

এক একটি চিংড়ির পোনা আহরণ করতে এমন শত শত অন্য প্রজাতির পোনা বালির উপর ফেলে জেলেরা মেরে ফেলছে, যা সত্যিই দুঃখজনক

টেকনাফ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বীচ ধরে হেটে যেতে ৪/৫ টা সংযোগ খাল আছে তা ঘুর পথে পাড়ি দিতে কয়েক কিলোমিটার হাটতে হয়, ভাগ্যক্রমে এই খাল পাড়ি দেওয়ার জন্য পেয়ে যাই একটা জেলে নৌকা, অবশ্য এই নৌকায় উঠতে গিয়ে আমার এক সহযাত্রীর ক্যামেরা পানিতে পড়ে যাওয়ার দুঃখজনক ঘটনাও ঘটে ।

সেদিন ছিল ২১শে ফেব্রুয়ারী, আর পলাশেরা ও ফুটেছিল এমন রঙিম বর্ণ নিয়ে

সাগরের অন্য রকম ঢেউ

জায়গাটার নাম পেঁচার দ্বীপ

পেঁচার দ্বীপের রাণী

পেঁচার দ্বীপের প্রাপ্ত বয়স্ক সবগুলো ছাগলের গলায় এমন ত্রিভুজ কেন জানা হলো না ।



ফুল, নিঃপ্রাণ সৈকতের প্রাণ

দুল দুল দুলুনি, ছেড়া জাল নারকেল গাছে বেধে দোল খাচ্ছে আমাদের ভবিষ্যত

আগামী পর্বে সমাপ্ত
আগের পর্ব

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




