মহামতী রাজীব হায়দার (থাবা বাবা) ছিলেন দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ। আজ তার অনুসারিদের কথা বলায় বাধা দেয়া হচ্ছে, বলা হচ্ছে ইসলামের বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথাবার্তা লিখলে জেল জরিমানা করা হবে। এই জন্যই কি রাজীব হায়দার (থাবা বাবা) বংগবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষন শুনে শাহবাগে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন? দেশকে ইসলাম মুক্ত করার জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছিলেন?
সময় এসেছে আবার কলম হাতে নেয়ার। হাসিনাকে মনে করিয়ে দেয়া দরকার তার সরকারে টিকে থাকার কারন, না হলে দাদাদের আমরা সব বলে দেব, তখন দাদারা নতুন মিশন দিয়ে খালাম্মাকে ক্ষমতায় নিয়ে আসবে, আর হাসিনাকে তার বাপের কাছে পাঠিয়ে দেবে, যেমনটি দিয়েছিল তার বাবাকে (থাবা বাবা না, জাতির বাবা)।
================================================================================
আমি রাজনৈতিক কর্মী নই, আমি ফায়দার রাজনীতি ঘৃনা করি। আমি সাধারন মানুষের পক্ষে কথা বলি, সে যে দল, বর্ন, ধর্মেরই হক না কেন, মানুষকে তার ন্যায্য বুঝিয়ে দিতে হবে। আমি সব খুনের বিচার চাই, আর বিচার চাই ধর্ম অবমাননার। খুন করে যেমন কেউ পার পাওয়া উচিত নয়, তেমনি উচিত নয় কারও অনূভুতিতে আঘাত দিয়ে। আপনার শরীরে আঘাত দেওয়া যেমন অপরাধ, তেমনি অপরাধ মনে আঘাত দেওয়া।
একটা গোষ্ঠি টাকা ও মদদ দিয়ে এই ব্লগারদের দিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখিয়ে যাচ্ছে আবার তারাই দরকার মত তাদের হত্যা করছে দেশকে জংগি প্রমান করার জন্য।
আমি এই খুনের রাজনীতির অবসান চাই। ইমরান সরকারকে যেমন এখন লাথির ওপরে থাকতে হচ্ছে, তেমন অবস্হা হবে সবার যারা সামান্য টাকার লোভে মানুষের অনূভুতিতে আঘাত হেনে যাচ্ছে। ব্লগারদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা দয়া করে কারও ক্ষমতায় যাওয়ার বা থাকার সিড়ি হবেন না। আমিও একজন ব্লগার, আমি জানি একটি মননশীল ব্লগ লিখতে কতটুকু শ্রম ব্যায় করতে হয়।
আপনাদের ইসলামের বিভিন্ন দিক বুঝতে কষ্ট হয়? সমস্যা নেই, সমালোচনা করুন গঠনমূলক, গালাগালি আর অশ্লীল শব্দ পরিহার করুন। কোন ধর্মকে না জেনে তা সম্বন্ধে মন্তব্য করবেন না।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হক শুনা, বোঝা ও মানার তৌফিক দিন। আমীন।