আবেগঘন কণ্ঠে কায়েদে নোবেল বলেন, ক্ষুদ্র ঋনের টেকা দিয়া ভাগ্য উন্নয়ন করিয়া কুটিপতি হইছে এমন লোকের সংখ্যা কম নহে। আমাকেই দেখ। ক্ষুদ্র ঋনের বেবসা খুলিবার পর গ্রামীন বেংকের নাম দিয়া নরওয়ের সংগে পাটনারশিপে গ্রামীন ফুন কম্পানী চালু করিয়া উহার মালিক হইলুম। টেকা কামালুম তিরিশ হাজার কুটি। সংগে ফাউ হিসাবে নরওয়ে হইতে শান্তিতে নোবেলও পাইলুম। তারপরও কি তুমি বলিবে যে ক্ষুদ্র ঋন খারাপ?
হাসতে হাসতে ইউনূস বলেন, ক্ষুদ্র ঋনের কারনে আমাদের ভুখা নাংগা গরিব বৃন্দের গরিব পরিচয় ঘুচিয়াছে। তারা ক্ষুদ্র ঋনের এক ঠাপে গরিব হইতে উদ্যক্তায় পরিনত হইছে। কেহ যদি নিজের অংগ প্রত্যংগ নিয়া বেবসা করে দুটু লাভের মুখ দেখে, তুমি আমি বাধা দিব কেন?
শরীরে অংগ প্রত্যংগের আধিক্যের বাড়াবাড়ির প্রতি ইংগিত করে বাবুনগরী বলেন, একটি দিয়াই যেখানে কাজ চলে, সেখানে দুটি দিয়া গরিব কি করবে? দুটি চুখ, দুটি কান, দুটি কিডনী, দুটি যকৃত। আরে সালা ঘোচু একে তুই গরিব, তার উপর সব কিছু ডাবুল ডাবুল। এত ভাত ত দুধ দিয়া খাওয়া যায় না। ক্ষুদ্র ঋন লইছ, পরিশুধ করতে পার না যখন, একটি কিডনী, একটি যকৃত বিক্রয় করিয়া দেও। কুন অভাগা উহা সস্তায় খরিদ করিয়া দুটি খেয়ে পরে বাচুক।
সুত্র: bdnews24.com এ প্রকাশিত ‘ক্ষুদ্রঋণের কিস্তি শোধে অঙ্গ বিক্রি’ শীর্ষক সংবাদ এ “Aarpit “এর দুটি মন্তব্য, ভালো লাগলো তাই শেয়ার করলাম ।