somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাকিব শাহরিয়ার
বিবর্ন স্বপ্নাবলী নিয়ে অর্ধ জীবন্ত এক অস্তিত্ব আমি। খুব সতর্ক পায়ে হেটে চলি এই ভূমন্ডলে ও স্থির দৃষ্টিতে চেয়ে থাকি শূন্য পানে নিজের অস্তিত্বের ব্যাখ্যা খুঁজতে।

অস্তিত্বের অন্তরালে

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মাঝে মাঝে জীবনটা প্রচন্ড ভারী হয়ে উঠে। সময় দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে পারিপার্শ্বিক পরিবেশ এর চাপে। মানুষ ক্রমশ পালাতে চায় জীবন ছেড়ে। পালাতে পালাতে একটা সময় পিঠ ঠেকে যায় পৃথিবীর দেয়ালে। পরিধি কমতে থাকে জীবনের। ঠিক তখনই তার “অস্তিত্বের অন্তরালে” জন্মায় এক নতুন সত্তা- যা তাকে ঘুরে দাঁড়াতে শেখায়। তেমনি এক সত্তার ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প নিয়ে- এবারের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় জয়তী প্রকাশনার ৫১১ ও ৫১২ নাম্বার স্টলে থাকছে, আমার লেখা দ্বিতীয় উপন্যাস “অস্তিত্বের অন্তরালে”। জীবন নিয়ে যারা প্রচন্ড মাত্রায় হতাশায় ভুগছেন “অস্তিত্বের অন্তরালে” তাদের জন্যে এক কাপ গরম কফির মতই কাজ করবে বলে আমার বিশ্বাস।

উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয়- বিচিত্র মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবনবোধ। জীবনবোধে পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই আকাশের এক একটা নক্ষত্র। যারা কিনা হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম এর রাসায়নিক বিক্রিয়ায় পুড়ছে অহর্নিশ। শত সহস্র বছর ধরে পুড়তে থাকা নক্ষত্ররাজিরা অনির্বাণ জোনাকির মত যেমন নিজের অস্তিত্বের জানান দিয়ে যায় আকাশময়; তেমনি পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ, তাদের প্রতিটি নিঃশ্বাসে- নিজের অস্তিত্বের স্মারক বহন করে। পুড়তে পুড়তে কিছু নক্ষত্র যেমন আলোক শূন্য ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বরে পরিণত হয়; তেমনি কিছু মানুষ বিলীন হয়ে যায় বিস্মৃতির অতল গহ্বরে। আবার কিছু কিছু নক্ষত্রের আলো শত সহস্র আলোকবর্ষ অতিক্রম করেও পৃথিবী পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না বরং এর আগেই উল্কা পিণ্ড হয়ে ঝরে পড়ে। সেসব ঝরে পড়া নক্ষত্রের মতই কিছু মানুষ ঝরে পড়ে তাদের কক্ষ-পথ থেকে। এত কিছুর মাঝেও কিছু কিছু মানুষ টিকে থাকে, ঠিক ধ্রুব তারার মতই। শত সহস্র বছর ধরে যারা জ্বলে পুড়ে পথহারা মানুষদের পথের পাথেয় হয়ে বেঁচে থাকে। বিচিত্র মানুষের জীবনবোধের এই বৈচিত্র্যই মিলবে “অস্তিত্বের অন্তরালে” উপন্যাসের প্রতিটি পরতে পরতে।

উপন্যাসের বিশেষ কিছু অংশ পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরছিঃ

১.
না ফাতেমা, তোকে আমি কখনো স্পর্শ করতে পারবো না।
কেনো?
তুই তো আমার দেবী,যাকে আমি অহর্নিশ পূজো করি, স্পর্শ করে তার পবিত্রতা নষ্ট করতে পারব না।
সরি সরি। আমি এইসব দেবী টেবী হতে পারবো না।
কেন?
এইসব ইমোশনাল কথাবার্তা হচ্ছে পুরুষদের ধান্দাবাজি। হঠাৎ ইচ্ছে হয় তো কাউকে দেবী বানিয়ে দিনরাত পূজা আর ভক্তি শ্রদ্ধা শুরু করে, সাতদিন পর আবার সে দেবীকেই জলে ফেলে আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে মাতন করে। তাই নিজেকে দেবী ভাবতে আমার খুব যন্ত্রণা হয়।
ভুল বললি ফাতেমা।
কিভাবে?
মানুষ দেবী বিসর্জন দেয় না দেয় দেবীর প্রতিমা। দেবী তো থাকে মনের মন্দিরে আর মনের মন্দিরে যার বাস তাকে কি বিসর্জন দেয়া যায়?

২.
যে যাই বলুক, বেলাশেষে পুরুষেরা নারীদের থেকে চায় সৌন্দর্য আর নারীরা চায় নিরাপত্তা। আর মানব সম্পর্কের এ দুটি মৌলিক চাহিদা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মোড়কে ফিরে আসে। প্রেম-ভালোবাসা তার একটি মোড়ক মাত্র।

৩.
এই অভ্যাসটা মেয়েরা মায়ের পেট থেকেই রপ্ত করে আসে, কিভাবে চোখের কাজলের আড়ালে জলটুকু লুকিয়ে রাখতে হয়। তাই পুরুষেরা শুধু তাদের কাজলটুকুই দেখতে পায়; কাজলের আড়ালে লুকানো জলটুকু নয়।

৪.
ভালোবাসা লাল গোলাপের মতই, যার সকাল বেলার় শুভ্রতাটুকু সন্ধ্যে বেলায় হারিয়ে যায়।

৫.
তুই তো আমার দেবী আর পুরোহিতের দেবীর পূজা করতে দেবীকে জানতে হয় না, তার অস্তিত্ব উপলব্ধি করতে পারলেই হয়।

৬.
জীবন টা তো এমনি, একটা হাওয়াই মিঠাই। শুধু হাতে নিতেই দেখা যায় কিন্তু কখন যে শেষ হয়ে যায় তা ঘুনাক্ষরেও টের পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে মানুষের উপযোগিতাও হাওয়াই মিঠাইয়ের মতই, ফুরুৎ করেই তা ফুরিয়ে যায়। শৈশবে অর্পনের সবচেয়ে প্রিয় খেলনাটি যেমন এখন তার কাছে মূল্যহীন তেমনি সেও হয়ত ফাতেমার জীবনে এখন সেই মূল্যহীন খেলনা।

৭.
আচ্ছা, এ প্রাসাদের সবচেয়ে মূল্যবান ইট কোনগুলো? নিচের ইটেরা জানতে চায়।
কেনো তোমরা, মানে নিচের ইট।
তাইলে তুমি তো আমাদের কখনো রং কর না, কেন শুধু উপরের ইটগুলোকে রং কর?
আরে বোকা রাম, মাটির নিচের ইট রং করব কিভাবে?
তুমি আমাদের কেন মাটির নিচে দিলে?
তাইলে কাদের দেব?
উপরের গুলো কে দিতে পারতে?
তো কি হত?
তাইলে আমাদের এই ধূলো ময়লায় পড়ে থাকতে হত না।
কাউকে না কাউকে তো নিচের ইট হতে হত, তাই না?
সেটা জেনে আমাদের কি লাভ? প্রাসাদ তো আমাদের দরকার নাই। প্রাসাদ দরকার তোমার। আমাদের দরকার ভিজে মাটি আর কাদা মুক্ত, রং করা চকচকে জীবন।

৮.
ভাগ্যবানদের প্রেমিকা কালের বিবর্তনে বউ হয়় আর অর্পনদের মত দুর্ভাগাদের প্রেমিকারা কালের বিবর্তনে হয়, ঘুমের বড়ি।

৯.
হাত ভর্তি ঘুমের ঔষধগুলোর কথা কিছুক্ষণ ভাবতে থাকে অর্পন। অর্পনের মন তাকে জিজ্ঞেস করে, ওগুলো কি ছিল?
ঘুমের ঔষধ। অর্পন উত্তর দেয়।
ঔষধ তো তাই যা মানুষের জীবন বাঁচায়। কিন্তু যা মানুষকে মেরে ফেলে তা আবার ঔষধ কিভাবে হয়?
তাইতো, যা মরতে সহায়তা করে তা ঔষধ কিভাবে হয়? অর্পন এবার মনের প্রশ্নে ধাক্কা খায়। তাইলে ওগুলো কি ছিল? অর্পন অস্থির হয়ে তার মনের কাছে জানতে চায়।
ঔষধ। তার মন অট্টহাসিতে জবাব দেয়।
তোমার নিজের কথা তুমি নিজেই ঘুরাচ্ছ, কি ব্যাপার? আমার প্রশ্নের সরাসরি জবাব দাও, যা মরতে সহায়তা করে তা ঔষধ কিভাবে হয়?
অবশ্যই ঔষধ কিন্তু তোমাকে তা ঔষধের মত করে ব্যাবহার করতে হবে। তোমার ব্যাবহার বিধির ভুলের কারনে কি ঔষধ বিষ হয়ে যাবে? কোনদিন না অর্পন। জীবনটাও ঔষধের মতই, যার ব্যাবহার বিধি জানতে হয়। নয়ত ভুল ব্যাবহারে তা ধীরে ধীরে তা ভারি হতে থাকে। আর এক সময় তা এত ভারি মনে হয় যে জীবনের ভার বহন প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তখন সবাই জীবন থেকে পালাতে চায়। যেমন তুমি পালিয়েছো।

১০.
আচ্ছা অর্পন, আমাদের সম্পর্কটা কি এখনো আছে?
কেন ফাতেমা?
না, এমনি জিজ্ঞেস করলাম।
সম্পর্ক কখনো ভাঙ্গে না ফাতেমা, ভেঙে যায় সম্পর্কের আনন্দ গুলো।

১১.
প্রখর রোদে, আস্তে আস্তে গলে যাওয়া বরফের চাঁপা কান্না মনে মনে অনুভব করতে থাকে আর্পন। বরফ গলা নদীর মতই আস্তে আস্তে গলে পড়তে থাকে, তার বহুদিনের জমাট বাঁধা আত্মসম্মানবোধ। পর্বতশৃঙ্গের চকচকে বরফ খন্ড গুলো যেমন জীবনের প্রয়োজনে নদীর জল হয়ে গড়াতে গড়াতে একদিন চলে আসে মানুষের পায়ের কাছে তেমনি জীবনের প্রয়োজনে উচ্চ শিক্ষিত অর্পন, আস্তে আস্তে হয়ে উঠে ফুটপাতের ফেরিওয়ালা।

১২.
ভালোবাসার তীব্রতম বিন্দুটির নাম নাকি ঘৃণা কারন এ বিন্দুতে ভালোবাসা ক্লান্ত হয়ে হুট করে ফুরিয়ে যায়।

১৩.
আচ্ছা বাবা, আল্লাহ কি পুরুষ না মহিলা?
তার বাবা হেসে উত্তর দিতেন, তিনি এই সব কিছুর উর্ধ্বে, তিনি মহামহিম, মা।
আল্লাহ কে আমার কাছে পুরুষ মনে হয়।
কেন, মা?
জানি না, বলে মুচকি হাসত ফাতেমা।
ইলিয়াস মোল্লা তখন পরম আনন্দে দাড়িতে হাত বোলাতে বোলাতে বলতেন, ব্যাপার এটা না মা, ব্যাপার হচ্ছে ইসলাম নিয়ে নারীরা খুব বেশি জানে না আবার জানতে চায়ও না। ফলে যুগ যুগ ধরে ইসলাম পুরুষেরাই ব্যাখ্যা করে এসেছে। তাই ইসলামকে একটু বেশি পুরুষতান্ত্রিক ধর্ম বলে মনে হয় কিন্তু মূলত ইসলাম তা না।

১৪.
আজ তার আর অর্পনের মাঝে রয়েছে একটা কাঁচের দেয়াল। যেখান থেকে একে অপরকে দেখতে পায় কিন্তু শুনতে পায় না। মূলত পরিত্যাক্ত ভালোবাসা পরিত্যাক্ত পেনড্রাইভ এর মতই, যা ইউএসবি পোর্ট এর ছোঁয়া পেলে মুহূর্তে সজিব হয়ে উঠে। তাই তা থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।

১৫
পুরুষেরা রোদ চশমা পরে চোখে কিন্তু নারীরা পরে মনে আর সে চশমায়, অহর্নিশ কান্না চেপে রাখে।

১৬.
ভার্সিটির এফেয়ার গুলো দেখলে আমার একটা জিনিস খুব খটকা লাগে। কি জান?
কি?
দেখবে একজন আর একজনের জন্য প্রাণ পর্যন্ত দিতে প্রস্তুত কিন্তু বিয়ে করতে প্রস্তুত না। যাকে ভালোবাসি, তাকে যদি চোখ বন্ধ করে সারা জীবনের জন্যে বিশ্বাস করতে না পারি তো তা আবার কিসের ভালোবাসা? যে জীবনের চরম অনিশ্চয়তায় তার সঙ্গীটির হাত শক্ত করে ধরতে জানে না, সে তো স্বার্থপর আর স্বার্থপরের সাথে ব্যবসা চলে, ভালোবাসা না।

১৭.
প্রেম এক প্রকারের On Test বাইক কারন এ দুটোই মানুষকে বাতাসে ভাসায় কিন্তু একটারো কোন কাগজ নাই।

১৮.
ফাতেমার ফোনটা বেজে উঠেছে। আদিত্যের ফোন। নামটা দেখেই চোখ দুটো চকচক করে উঠে ফাতেমার। এখন তার চোখে কেবলই সুপার স্টার হওয়ার স্বপ্ন। তূর্য্য বুঝতে পারে যে, সে এখন ফাতেমার স্বপ্নের চেয়ে অনেক ছোট। তার অবস্থা অনেকটা ছোট হয়ে যাওয়া শৈশবের প্রিয় জামা-জুতোর মতই, যা এক সময় অনায়াসে পড়া যেত কিন্তু এখন স্মৃতির ড্রয়ারে সযত্নে ভাঁজ করে রাখা ছাড়া আর কোন উপযোগিতা নেই।

১৯.
স্যালিব্রিটিরা হচ্ছে সার্কাসের বাঘ আর সার্কাসের বাঘের নখ থাকতে নেই। আমি শুধু তোর নখগুলো কেটে দিয়েছি আজীবনের জন্যে, যাতে আর কোনদিন আঁচড় দিতে না পারিস। এই আর কি। এটা নিয়ে এত বাড়াবাড়ির কিছু নেই। মনে রাখিস, তুই এখন সেলিব্রিটি আর সেলিব্রিটিদের সম্মান কসকো সাবানের মতই, যা সহজে গলে না।

২০.
ভালোবাসা মূলত একটা রোদ চশমা- যা প্রখর রোদে যেমন করে চক্ষু শিতল করে দেয় তেমনি কালো গ্লাসের আড়ালে লুকিয়ে রাখে, কোন গোপন অশ্রু ধারা।

২১.
লীভ টুগেদার আর ভালোবাসার মধ্যে পার্থক্য এখানেই- ভালোবাসায় থাকে মায়া আর লিভ টুগেদারে মোহ। মোহ নেশার মত অবাধ্য আর ক্ষণস্থায়ী কিন্তু মায়া শ্বাশ্বত।

২২
ভালোবাসার সবচেয়ে বড় সম্পদ কি জানিস ফাতেমা? জানি তুই জানিস না আর জানিস না বলেই ভুল বুঝেছিলি আমার নির্লিপ্ততা কে। ভালোবাসার সবচেয়ে বড় সম্পদ হচ্ছে অভিমান। যতক্ষণ তুই একজন মানুষের উপর অভিমান করতে পারবি, ঠিক ততক্ষণই তুই তাকে ভালোবাসতে পারবি আর যখন তার উপর ফুরোবে সকল মান অভিমান, ঠিক তখনই বুঝবি সে ফুরিয়ে গেছে, তোর জীবন থেকে।

২৩
ভালোবাসায় সবচেয়ে ভারী জিনিসটা কি জানিস? সেটা হচ্ছে দায়বদ্ধতা। আর এর ভার সবাই বইতে পারে না। তাই আজকাল ভালোবাসা এতটা ভঙ্গুর। দায়বদ্ধতা হীন ভালোবাসা কে আমার কাছে, নাটাই ছেঁড়া ঘুড়ির মতোই মনে হয়। কারন অসীম আকাশে ভাসতে ভাসতে তা কখন কার ঘরে ঠাঁই পাবে, বিধাতাই ভালো জানেন।

২৪
আমি সব সময় তোর চোখে পুরুষদের প্রতি একটা জমাট বাঁধা ঘৃণা দেখেছি। আর তার কারনটাও আমার জানা আছে। তবে ঘৃণার যে একটা অদৃশ্য ফাঁদ আছে, সেটা তোর জানা নেই। ঘৃণার অদৃশ্য ফাঁদ হচ্ছে ঘৃণা সংক্রামক। কোন একজন মানুষকে, মন থেকে তীব্র ভাবে ঘৃণা করতে করতে, কোন একসময় তুই মনের অজান্তেই নিজেকে তার চেয়ে বেশি ঘৃণিত রূপে আবিষ্কার করবি। একজন ঘৃণিত মানুষ কে জীবন থেকে সরিয়ে অনায়াসে সুখে থাকা যায় যেমন তুই আছিস তোর বাবাকে সরিয়ে কিন্তু সে ঘৃণাটা যখন জমাট বাঁধে নিজের উপর, তখন কিভাবে বাঁচে মানুষ? তুই কি পারবি, তোর মধ্যে বেড়ে উঠা ফারিন খানকে সরিয়ে দিতে? না পারবি শ্রদ্ধা ভরে তাকে বুকে টেনে নিতে?

যদি ভালোলাগে তো আজই যোগাযোগ করুন, “অমর একুশে গ্রন্থমেলা”, জয়তী প্রকাশনা স্টলে। স্টল নং ৫১১ ও ৫১২। লেখক আমি নিজে, নাম- সাকিব শাহরিয়ার।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৭
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×