প্রতিদিন এক বুক আশা নিয়ে টিভির সামনে বাংলাদেশের খেলা দেখতে বসি, সে যে দলের বিপক্ষেই দল খেলুক না কেন! এটা দেখছি তখন থেকে যখন আমাদের দেশ ওয়ানডে স্টাটাস পায়নি। তখন কোন দলের কিরুদ্ধে দেশ ভালো খেলখে যারপরনাই খুশি হতাম। তারপর দল জিততে শুরু করলো একটা দুটা ম্যাচে। ক্রিকেটের প্রতি আমরা আমাদের ভালোবাসাকে উজাড় করে দিতে লাগলাম। শেষ পর্যন্ত আসলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। বাংলাদেশ খেললো বিশ্বকাপে। তাও আবার পাকিস্তানের মত দলের বিরুদ্ধে একটা ঐতিহাসিক জয়সহ। আস্তে আস্তে আমরা পেলাম ওয়ানডে স্টাটাস, আরো পরে টেস্ট স্টাটাস। আমরা বিশ্বের সকল বড় দলের বিপক্ষে জয় করায়ত্ব করলাম। সেস্টেও বড় দলের বিপক্ষে জিততে না পারলেও খেলে কয়েকটি ম্যাচ ড্র করলাম। যা আমাদের কাছে জয়ের থেকেও অনেক বড় কিছু। আমরা ক্রিকেটকে মাথায় তুলে নিলাম। এরই মধ্যে আমাদের ফুটবল, হকি-সবকিছু গোল্লায় গেল, সিদেকে ফিরেও তাকালাম না। অথচ, গত প্রায় এক বছর আমাদের ক্রিকেটাররা যে খেলা উপহার দিচ্ছে তাতে আমাদের লজ্জায় মুখ ঢাকা ছাড়া আর কোন উপায় থাকছে না। এমনিতেই 'বন্ধু রাষ্ট্র (!)' ভারত আমাদের ক্রিকেট নিয়ে তাচ্ছিল্ল করা শুরু করেছে। তার সাথে যুক্ত হয়েছে আরো দুই মহারথি ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। আমাদের ক্রিকেটকে মাঠে মারার জন্য তাদের নানা ধরণের ষড়যন্ত্র আমাদেরকে এক প্রকার আতংক ও অসস্তির মধ্যে রেখেছে। যা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় মাঠে পারফর্ম করে নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ করা। যেটা করবে ক্রিকেটাররা। কিন্তু, তাদের সে বিষয়ে কোন চেষ্টা আছে বলে আমাদের কাছে প্রমাণ হচ্ছে না। বাংলাদেশ হারুক বা জিতুক তাতে কিচ্ছু যায় আসে না, আমরা চাই ক্রিকেটাররা মাঠে ভালো খেলা উপহার দিক। সমানে সমান লড়াই করুক। কিন্তু হায় আমাদের সেই চাওয়া তারা বুঝতে পারছে বলে আমাদের মনে হচ্ছে না। হংকং-এর সাথে হারের পর আমরা ধরে নিয়েছিলাম এটা নিছক একটা দুর্ঘটনা, এক সময় আমরা কোন বড় দলকে হারালে যেটা অন্যরা ভাবতো। কিন্তু, সেটা যে দুর্ঘটনা নয় তা আমাদেরকে বিশ্বাস করাচ্ছে আমাদের প্রিয় ক্রিকেটাররা। তারা চলতি টিটোয়েন্টি সিরিজে যা খেললো তাতে তাদের দায়িত্ব, একাগ্রতা এবং এই খেলার প্রতি কমিটমেন্ট নিয়ে বড় ধরণের একটা প্রশ্ন তুলে ধরেছে। আসলেই আমরা আন্তর্জাতিক মানের কোন টুর্ণামেন্ট খেলার যোগ্যতা রাখি কিনা তা নিয়ে আমাদেরকে ভাবিয়ে তুলেছে। এ বিষয়টি আমাদের 'সুযোগ্য' কর্তাব্যক্তিরা যদি একটু ভেবে দেখেন তাহলেই ক্রিকেটাররা ভাবতে বাধ্য হবে।
আসলেই কী বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার কোন যোগ্যতা আছে?
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মসজিদ না কী মার্কেট!
চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷
আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
আকুতি
দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন
ক- এর নুডুলস
অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।
ক
একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু
২-১ : আলিফ-লাম-মীম
আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন