somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রেলও খাচ্ছে আর দেশটা গিলছে ! কি মহান রাজনিতিবিদ আমাদের!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ট্রেনের চলা–থামা যেন রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে
নতুন ট্রেন কোথায় চলবে আর কোন স্টেশনে কোন ট্রেন থামবে—এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে নির্ধারণ হয়ে থাকে। মন্ত্রী-সাংসদদের চাহিদা মেনে ট্রেন নামানো ও থামানোর সিদ্ধান্তের কারণে লোকসানের পাল্লা আরও ভারী হচ্ছে।
সম্প্রতি ঢাকা-সিরাজগঞ্জ পথে চলাচলকারী সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনটির পুরোনো বগি ফেলে ভারত থেকে আমদানি করা দুটি এসি বগিসহ একে নতুন করে সাজানো হয়েছে। আগে ট্রেনটি চলত সাতটি বগি নিয়ে, এখন ১২টি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ও প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম উপস্থিত ছিলেন।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনটি এত দিন একটি শোভন চেয়ার ও ছয়টি শোভন শ্রেণির বগি নিয়ে চলত। আসন ছিল ৪৭৪টি। গত বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত রেলের হিসাবে দেখা যায়, শোভন চেয়ারের ১০০ আসনের ৩০ শতাংশই খালি চলেছে। আর শোভন শ্রেণির বগিগুলোতে যাত্রী চলেছে ৯৭ শতাংশ। এখন ৪৮টি ঘুমানোর বার্থ ও ৭৪টি এসি আসন যুক্ত হচ্ছে। শোভন শ্রেণি বাদ দিয়ে পুরোটাই শোভন চেয়ার করা হয়েছে। আসন দাঁড়িয়েছে ৯৬৬টি। টিকিটের দামও বেড়েছে। নতুন এই ট্রেন ওই পথে চালানো দরকার ছিল কি না, তা নিয়ে বিতর্ক আছে রেলের কর্মকর্তাদের মধ্যেই।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, ট্রেনটি চালু করার ক্ষেত্রে সিরাজগঞ্জের প্রভাবশালী রাজনীতিকদের ভূমিকা ছিল। রেলওয়ের বর্তমান মহাপরিচালকের বাড়িও সিরাজগঞ্জে।
রেলের কর্মকর্তারা জানান, ট্রেনটি অলাভজনক হওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, সিরাজগঞ্জ বাজার পর্যন্ত অনেক আগে থেকেই রেললাইন ছিল। কিন্তু ঢাকা থেকে সরাসরি ট্রেন যেতে পারে না। ঢাকা থেকে বগুড়ার কাছাকাছি জামতৈলে গিয়ে ইঞ্জিন পরিবর্তন করে সিরাজগঞ্জ বাজারে যেতে হয়। সেখানে যাত্রী নামিয়ে পুনরায় ইঞ্জিন ঘুরিয়ে জামতৈল হয়ে ঢাকায় ফিরে আসে। এতে জ্বালানি ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচের পাশাপাশি চলাচলের সময়ও বেড়ে যায়।
রেলের পশ্চিমাঞ্চলের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, সম্প্রতি সিরাজগঞ্জ বাজারে কিছু অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। রাতে ট্রেনটি সেখানেই রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এরপরও দুবার ইঞ্জিন ঘোরানোর ধকল থাকছে। এতে ঘোরাঘুরির ঝামেলা কিছুটা মিটলেও ঈশ্বরদীর যাত্রীরা বঞ্চিত হচ্ছে। এই ট্রেনে গত অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ঈশ্বরদী থেকে গড়ে দুই হাজার যাত্রী যাতায়াত করেছে।
রংপুর থেকে ঢাকাগামী আন্তনগর ট্রেন চালু ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের আধুনিকায়নের দাবিতে গতকাল রংপুর রেলস্টেশনে অবরোধ কর্মসূচি পালিত হয় l ছবি: মঈনুল ইসলামসিরাজগঞ্জের ক্যাপ্টেন মনসুর আলী রেলস্টেশনে উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা প্রায় সব আন্তনগর ট্রেন থামে। এই স্টেশনে প্রায় সব ট্রেনই থামে। এখানে বেশি টিকিট বরাদ্দেরও পরামর্শ ছিল রেল কর্মকর্তাদের। কিন্তু রাজনৈতিক চাপে নতুন ট্রেন চালু করতে হয়েছে।
ট্রেন পরিচালনা-সংক্রান্ত প্রতিবেদন অনুসারে, ঢাকা-জামালপুর পথে ট্রেনের যাত্রী এমনিতেই একটু বেশি। এই পথের আন্তনগর তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে সারা বছরই আসনের অতিরিক্ত যাত্রী যাতায়াত করে। অপেক্ষাকৃত কম আয়ের মানুষের যাতায়াত বেশি বলে ট্রেনটিতে এসি কামরা দেওয়া হয়নি। এরই মধ্যে গত নভেম্বরে ট্রেনটির পুরোনো বগি বাদ দিয়ে নতুন বগি সংযোজন করা হয়েছে। আগে এসি কামরা না থাকলেও নতুন করে এসি কামরা দেওয়া হয়েছে। এতে ভাড়াও বেড়েছে। এখন আগের তুলনায় যাত্রী কম।
রেলওয়ের দৈনন্দিন ট্রেন পরিচালনা-সংক্রান্ত তথ্য বলছে, গত বছরই এই ট্রেন ১৩০ শতাংশের বেশি যাত্রী পরিবহন করেছে। অর্থাৎ, আসন পরিপূর্ণ হওয়ার পর ৩০ শতাংশ যাত্রী আসনবিহীন টিকিটে ভ্রমণ করেছে। কিন্তু এখন এসি আসনের অনেকগুলো ফাঁকা যাচ্ছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, সম্প্রতি ভারত ও ইন্দোনেশিয়া থেকে ২২০টি বগি আমদানি করা হয়। ঢাকা-চট্টগ্রাম পথে নতুন একটি ট্রেন চালু করা হয়েছে। বাকি বগিগুলো পুরোনো ট্রেনে সংযোজন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ তাঁর নিজ এলাকা জামালপুরের এই ট্রেনে এসি কামরা সংযোজনের অনুরোধ করেন। তাঁর অনুরোধ রক্ষা করতে গিয়ে রেল কর্তৃপক্ষ জনপ্রিয় ট্রেনটির যাত্রী কমিয়ে দিয়েছে। এই পথে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় মেইল ও কমিউটার ট্রেন চলে। এখন এই দুটি ট্রেনে উপচে পড়া ভিড় শুরু হয়েছে।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত রেলমন্ত্রী হওয়ার পর সিলেটের পথে কালনী এক্সপ্রেস নামে একটি আন্তনগর ট্রেন চালু করেন। এই পথে পারাবত, জয়ন্তিকা ও উপবন—এই তিনটি ট্রেনের একাধিক যাত্রা রয়েছে প্রতিদিন। এর মধ্যেই কালনী চালু করেন সুরঞ্জিত। শুরুতে ট্রেনটিকে এতই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যে, খুব কম স্টেশনে এটি থামত এবং অধিকাংশ বগি ছিল শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মন্ত্রিত্ব যাওয়ার পর ট্রেনটি গুরুত্ব হারাতে শুরু করে। এখন এই ট্রেনে কোনো এসি আসন নেই।
ঢাকা-নেত্রকোনা পথে হাওর এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করা হয় ২০১৩ সালে। এই ট্রেনে বেশ যাত্রী হয়। সম্প্রতি ওই পথে আরেকটি আন্তনগর ট্রেন চালু করা হয়েছে। এতে যাত্রী কম হচ্ছে বলে রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে।
ট্রেন থামে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে
মহানগর প্রভাতি, তূর্ণা নিশিতাসহ বেশ কয়েকটি আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি আছে ভৈরববাজারে। কিন্তু প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের ইচ্ছায় সেখানে ঢাকা-সিলেট পথের পারাবত ট্রেনেরও যাত্রাবিরতি দেওয়া হয় ২০১১ সালে। একইভাবে রেলমন্ত্রী থাকা অবস্থায় ওবায়দুল কাদের আগ্রহ দেখান উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি যেন নোয়াখালীর বজরা স্টেশনে থামে। তাঁর ইচ্ছা মেনে ওই স্টেশনে বিরতি দেওয়া হয়।
বিশেষ অনুরোধে যেসব স্টেশনে ট্রেন থামানো হচ্ছে, এর একটা তালিকা রয়েছে রেলওয়ের পরিচালন বিভাগে। এই তালিকা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, প্রচুর মেইল ট্রেনের যাত্রাবিরতি দেওয়া হয়েছে সাংসদদের ইচ্ছায়। অনেক মন্ত্রী ও সাংসদ নিজ নিজ এলাকায় আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির জন্য চিঠি দিয়ে রেখেছেন।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, মহানগর প্রভাতি ট্রেনটি লাকসামে থামানো শুরু হয় সাংসদ আ হ ম মুস্তফা কামাল ও তাজুল ইসলাম চৌধুরীর সুপারিশে।
ঢাকা-দিনাজপুর পথের একতা ও দ্রুতযান ট্রেন দুটি চিরিরবন্দরে যাত্রাবিরতি দেওয়া হয় রাজনৈতিক সুপারিশে। কুষ্টিয়ার মিরপুরে চিত্রা ট্রেনের যাত্রাবিরতি দেওয়া হয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফের ইচ্ছায়। শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ানের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে খুলনার দৌলতপুরে যাত্রাবিরতি দেওয়া হয় সুন্দরবন ট্রেনের।
রেলের কর্মকর্তারা জানান, স্টেশন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ওই স্টেশনের জন্য আসন বরাদ্দও করতে হয়। একপর্যায়ে আন্তনগর ট্রেনগুলো লোকাল ট্রেনে পরিণত হয় এবং যাত্রীসেবা বিঘ্নিত হয়।
এ বিষয়ে রেলের মহাপরিচালক আমজাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, আগে কিছু স্থানে অনুরোধের ভিত্তিতে ট্রেন থামানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু এখন আর অনুরোধ রাখা হয় না। কারণ, এভাবে ট্রেন থামালে গতি কমে যায় এবং ট্রেনের যাত্রার সময় বেড়ে যায়।
ইঞ্জিন-বগির সংকটে রেল চলছে যেনতেনভাবে
এমনিতেই রেলে ইঞ্জিন-বগির সংকট প্রকট। এর সঙ্গে রাজনৈতিক বিবেচনায় ট্রেন চালানোর কারণে চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সারা দেশে অন্তত ৩০টি মেইল ও লোকাল ট্রেন চলছে চার-পাঁচটি বগি দিয়ে। আর আন্তনগর ট্রেনও চলছে আগে থেকে ঠিক করা সংখ্যার চেয়ে কম বগি নিয়ে।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, মিটারগেজের ইঞ্জিন ও বগির সংকট সবচেয়ে বেশি। এ জন্য আন্তনগর ট্রেনের বগি শেষ মুহূর্তে অকেজো হয়ে পড়লে বিকল্প বগি যোগ করা যায় না। এই সংকট নিত্যদিনের।
দেশে রেলপথ আছে ২ হাজার ৮৭৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৪৩ শতাংশই মিটারগেজ। ব্রডগেজ মাত্র ২৩ শতাংশ। বাকি পথে মিটারগেজ ও ব্রডগেজ দুই ধরনের ট্রেনই চলতে পারে।
রেলওয়ের দৈনন্দিন পরিচালনা-সংক্রান্ত তথ্য বলছে, সারা দেশে যাত্রীবাহী ও মালবাহী মিলে ট্রেন চলে ৩৪৭টি। আর মোট ইঞ্জিন রয়েছে ২৭৮টি। এর মধ্যে সব সময় ব্যবহারের জন্য পাওয়া যায় ২০০-এরও কম ইঞ্জিন। বাকি ইঞ্জিনগুলো খুবই পুরোনো, অনেকগুলো প্রায় অচল। কিছু কিছু ইঞ্জিন ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে মেরামতের জন্য রাখতে হয়। ফলে এক ইঞ্জিন একবার ব্যবহারের পরই পুনরায় যাত্রা শুরু করে। গত নভেম্বরে ২৬টি ইঞ্জিন বিকল হয়। ডিসেম্বরের প্রথম তিন সপ্তাহে বিকল হয় ১৫টি।
সূত্র জানায়, সারা দেশে প্রায় ৩০০ যাত্রীবাহী ট্রেন চলে। বগি আছে ১ হাজার ৬০০টি। কিন্তু সব সময় ব্যবহারের উপযোগী বগি পাওয়া যায় ১ হাজার ৫০টি। ব্রডগেজে বড় সমস্যা না হলেও মিটারগেজে ৫০০ বাড়তি বগি দরকার।
জানতে চাইলে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক প্রথম আলোকে বলেন, প্রায় ৭০০ কোচ ও ৭০টি ইঞ্জিন কেনার প্রক্রিয়া চলমান আছে। এসব ইঞ্জিন-বগি আমদানি করা হলে আর সংকট থাকবে না।
তবে রেলওয়ে সূত্র জানায়, মন্ত্রী যেসব ইঞ্জিন-কোচ আমদানির কথা বলছেন, এর বেশির ভাগই পণ্য কেনার শর্তে, ঋণ নেওয়ার শর্তে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের নানা পর্যায়ে ঝামেলা হয়। ফলে সহজেই ইঞ্চিন-বগি পাওয়া কঠিন।
রেলের হিসাবে দেখা গেছে, পূর্বাঞ্চলে চলাচলকারী আন্তনগর ট্রেনে যাত্রী চলাচলের হার ১৮৭ শতাংশ। আর পশ্চিমাঞ্চলে ব্রডগেজ ট্রেনে যাত্রী চলাচলের হার ৮৬ শতাংশ। পশ্চিমাঞ্চলে মিটারগেজে যাত্রী চলে ৭৪ শতাংশ। প্রথম শ্রেণি ও শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কামরাগুলোতে পূর্বাঞ্চলে আসন পাওয়া যায় না। পশ্চিমাঞ্চলে আবার আসন ফাঁকা থাকে।
কম বগিতে ট্রেন চালানো অপচয়
রেলওয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, চার-পাঁচটা বগি নিয়ে ট্রেন চালানো পুরোপুরি অপচয়। যাত্রীর চাহিদা, ইঞ্জিন-লাইন ও পুরো ব্যবস্থার সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে ৮ থেকে ১০টি বগির কমে ট্রেন চালানো উচিত নয়। এ জন্য একটি ট্রেন কতগুলো বগি নিয়ে চলবে, তা বছরের শুরুতেই ঠিক করে দেওয়া হয়। এটাকে রেলওয়ের ভাষায় বলা হয় ‘স্ট্যান্ডার্ড কম্পোজিশন’।
রেল সূত্র জানায়, আন্তনগর, মেইল ও লোকাল—কোনো ট্রেনই এই স্ট্যান্ডার্ড কম্পোজিশন মেনে চলে না। বিশেষ করে, মিটারগেজ ট্রেনে এই সমস্যা প্রকট।
আন্তনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয় ১০ দিন আগ থেকে। ফলে যাত্রীদের আসন সংরক্ষিত থাকে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বগি অকেজো হয়ে গেলে যাত্রীদের বেকায়দায় পড়তে হয়।
রেল সূত্র জানায়, ঢাকা-সিলেট পথের সুরমা মেইল চলে দুবার। প্রতিবারই ট্রেনটিতে নয়টি করে বগি থাকার কথা। কিন্তু এখন ট্রেনটি চারটি করে বগি নিয়ে চলে। এর বাইরে রেলের পূর্বাঞ্চলে ভাওয়াল এক্সপ্রেস, নোয়াখালী এক্সপ্রেস, মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস, দেওয়ানগঞ্জ এক্সপ্রেস, ধলেশ্বরী এক্সপ্রেস, কুশিয়ারা, ভৈরববাজার লোকাল ট্রেনগুলোরও একই অবস্থা। পশ্চিমাঞ্চলে কম বগি নিয়ে চলা ট্রেনগুলোর মধ্যে রাজশাহী এক্সপ্রেস, রকেট মেইল, উত্তরা এক্সপ্রেস, পোড়াদহ-গোয়ালন্দ লোকাল উল্লেখযোগ্য। এসব দিনে জোড়ায় জোড়ায় দুই দিক থেকেই ট্রেন চলাচল করে।
সুত্র : প্রথম আলো
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩০
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×