আবার আসছে একাত্তর, আবার আসছে ২৫শে মার্চ, জগন্নাথ হল আবার হামলা হবে, জাতি কাদবে আর একবার, এর দায় কে নেবে। একাত্তরে সংখ্যালঘুদের উপর হামলা হয়েছিল, এবারও তাই হবে। ভাই শিবির কর্মীরা যদি তোমাদের সংখ্যালঘুদের প্রতি এতো ক্ষোভ থাকে, তাহলে তাদের আল্টিমেটাম দিয়ে দাও তারা এদেশ থেকে চলে যাবে। কোন প্রবলেম থাকবে না, তোমরা তোমাদের সোনার পাকিস্তান বানিও,তবু এই নিরীহ গরিব মানুষগুলুকে আখে রাতের স্বপ্নে ভাসিয়ে মানুষ গুলুকে আত্মহননের পথে ঠেলে দেবেন না। আপনারা উপরে বসে তাকিয়ে তাকিয়ে মজা দেখেন, আর এই নিম্নবিত্ত মানুষ গুলুকে মরতে পুলিশের সামনে ঠেলে দেন। পারলে নিজে এসে বুক ছিতিএ সামনে এসে দাঁড়ান, জানি সম্ভব না কারন তেলাপোকার মেরুদণ্ড থাকে না। আর কথা দিচ্ছি আমরা হিন্দুরা তো যাবই আর সাথে করে অই নাস্তিক গুলাকেও নিয়ে যাব যদি আপনারা আল্টিমেটাম দেন, এই নিরীহ মানুষের লাশ দেখতে দেখতে ক্লান্ত, আর আমরা তো সেই ১৯৪৭ থেকে মরেই আসছি, কিছু হইলেই হিন্দুদের উপর হামলা । মনে হচ্ছে আমরা কোরবানির গরু, বলির পাঁঠা, আমরা এ থেকে মুক্তি পেতে চাই।
অনেক ক্ষোভ, যন্ত্রণা থেকে এই কথা গুলু লিখলাম কারো মনে আঘাত দিয়ে থাকলে আমি দুঃখিত,
শেষ করব আমাদের দেল্লু রাজাকার সরি উনি তো মাওলানা, উনার কথা দিয়ে, উনি বলেছেন, আমি সমাজ পরিবর্তন করতে চেয়েছি তাই আজকে আমাকে ফাসির রায় দেয়া হল
আমার প্রশ্ন হলঃ খুন, ধর্ষণ, লুণ্ঠন করে উনি কোন সমাজ গঠন করতে চেয়েছিলেন?
আশা করি জামাত পন্থিরা সদুত্তর দিলেন