somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আইনজীবীদের সংবাদ সম্মেলন : হাইকোর্টের নির্দেশ লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে : রিমান্ডে মাহমুদুর রহমানের ওপর নির্যাতন, নামাজও পড়তে দেয়া হয়নি

১২ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


হাইকোর্টের নির্দেশনা না মেনে অন্যায়ভাবে আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে দেয়া হয়েছে। রিমান্ডে তার ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে। টানা রিমান্ডে রেখে মাহমুদুর রহমানকে না খাইয়ে মেরে ফেলার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। তেজগাঁও থানার মামলায় রিমান্ডে নেয়া হলেও বেআইনিভাবে ক্যান্টনমেন্ট থানায় তাকে রাখা হয়েছে বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা স্বীকার করেছেন। আসলে মাহমুদুর রহমানকে কোথায় রাখা হয়েছে, কী ধরনের আচরণ করা হচ্ছে তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। উচ্চ আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও তার সঙ্গে আইনজীবীদের সাক্ষাতের সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। ক্যান্টনমেন্ট থানা থেকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে তার ওপর ওয়ান-ইলেভেন-পরবর্তী কায়দায় অমানবিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। তিনদিনের রিমান্ড শেষে শনিবার (আজ) তাকে আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে। হাজির করার পর তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়া পুনরায় রিমান্ডে দেয়া হলে তা হবে বেআইনি। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা না মেনে তাকে অন্যায়ভাবে রিমান্ডে দেয়ায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। দৈনিক আমার দেশ ও সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে বিশিষ্ট আইনজীবীরা গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, হাইকোর্টের আদেশ সত্ত্বেও আমার দেশ প্রকাশে বাধা দেয়া হচ্ছে।
গতকাল কারওয়ান বাজারে আমার দেশ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমদ তালুকদার ও ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ, আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আনোয়ার-উন-নবী মজুমদার, ডেপুটি এডিটর সৈয়দ আবদাল আহমদ, সিটি এডিটর জাহেদ চৌধুরী, বিশেষ প্রতিনিধি এম আবদুল্লাহ, অলিউল্লাহ নোমান প্রমুখ।
অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, আমার দেশ বন্ধ করে দিয়ে পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো সম্পাদককে গ্রেফতার করে ৪টি মামলায় একনাগাড়ে ১২ দিনের রিমান্ডে নেয়া হলো। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এ ধরনের ফ্যাসিবাদী ঘটনার কোনো নজির নেই। এমনকি পাকিস্তান আমলেও ছিল না। পাকিস্তান আমলে সাংবাদিক নির্যাতন হয়েছে কিন্তু কোনো সম্পাদককে গ্রেফতার করে এভাবে রিমান্ডে নেয়া হয়নি।
তিনি বলেন, গত বুধবার বেলা ৩টায় মাহমুদুর রহমানকে কোর্টে নেয়া হয়। আমরা তার জামিনের আবেদন করেছিলাম। আদালত তা নামঞ্জুর করেন। আমরা কোর্টের কাছে দুটি পিটিশন দিয়েছিলাম। একটি হলো তিনি গ্রেফতারের পর থেকে এক কাপড়ে আছেন, তাকে কিছু জামাকাপড় দিতে চাই। আরেকটি হলো তার সঙ্গে কথা বলতে চাই। আদালত আমাদের পিটিশনগুলো মঞ্জুর করেন। কিন্তু এসি সালাউদ্দিন ও ওসি (হাজত) প্রায় এক ঘণ্টা আমাদের কথা বলার সুযোগ দিচ্ছিল না। পরে আমরা তাদের বলি, আমরা বিষয়টি আদালতকে জানাব। এর মধ্যে তেজগাঁও থানার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই রেজাউল করিম রেজা টেনে-হিঁচড়ে মাহমুদুর রহমানকে প্রিজন ভ্যানে তুলছিলেন। আমরা আদালতে যেতে চাইলে পরে তাকে আবার প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ করে দেন।
সানাউল্লাহ মিয়া মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাতের বিবরণ দিয়ে বলেন, আমরা জানি এবং আইনে আছে একজন ডিভিশনপ্রাপ্ত নাগরিক কোর্ট, থানা বা কারাগার যেখানেই থাকবেন সেখানেই ডিভিশনের মর্যাদা ভোগ করবেন। কিন্তু মাহমুদুর রহমানের ক্ষেত্রে সেটা মানা হচ্ছে না। আমরা যখন থানা হাজতে যাই তখন দেখি তিনি একটি কামরায় মাটিতে শুয়ে আছেন। ওই কক্ষে খোলা টয়লেট আর একটি পানির ট্যাপ ছাড়া অন্যকিছু নেই। সেখানে কোনো চেয়ার-টেবিল কিছুই নেই। পরে আমরা থানার ওসিকে বলি, আমি বারের সভাপতি আমি এভাবে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারব না। আপনি সেখানে চেয়ার দিন, আমরা বসে কথা বলি। কিন্তু ওসি আমাদের কথা শোনেননি। আমরা কথা না বলে চলে আসছিলাম। ওই অবস্থায় মাহমুদুর রহমানের অনুরোধে আমরা দাঁড়িয়েই তার সঙ্গে কথা বলি। তিনি হাজতের ভেতরে থেকে তালাবদ্ধ অবস্থায় আমাদের সঙ্গে কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমানের উদ্ধৃতি দিয়ে অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রথম দিনের রিমান্ডে মাহমুদুর রহমানকে কোতোয়ালি থানায় রাখা হয়েছিল ৮/৯ জন হেরোইনসেবী ও একজন খুনের আসামির সঙ্গে। ওই হাজত কক্ষের ভেতর তারা গাঁজা খাচ্ছিল। ওইসব আসামি লুঙ্গির মধ্যে পায়খানা করে। হাজতে বসে গাঁজা-ফেনসিডিল সেবন করে। এই অবস্থায় মাহমুদুর রহমান সারারাত দাঁড়িয়ে কাটিয়েছেন। তিনি আমাদের জানিয়েছেন, তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন। কিন্তু তাকে নামাজও পড়তে দেয়া হয়নি। মাহমুদুর রহমান আমাদের জানান, সরকার হয়তো আমাকে শারীরিক টর্চার করবে না। কিন্তু সরকার আমাকে না খাইয়ে মেরে ফেলবে। সরকারের উদ্দেশ্য মাহমুদুর রহমানকে খাবার ও পানি না দিয়ে মেরে ফেলা। আমরা সঙ্গে এক বোতল পানি নিয়ে যাই। সেটা তাকে দেই। তিনি আমাদের জানান, সেটাই ওইদিন তার প্রথম পানি পান করা। আমরা তার সঙ্গে কথা বলে চলে আসি।
সানাউল্লাহ মিয়া জানান, প্রথমদিনের রিমান্ড শেষে পুলিশ তাকে তেজগাঁও থানার কথা বলে নিয়ে যায়। সংসদ সদস্য আবুল খায়ের মিয়া, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমদ তালুকদার ও অ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদসহ কয়েকজন মিলে তেজগাঁও থানায় রাত পৌনে ১১টায় গিয়ে মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাত্ করতে চেয়ে ব্যর্থ হন বলে জানান সানাউল্লাহ মিয়া। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে কিছু খাবারও ছিল। এসআই রেজাউল ও ওসির সঙ্গে কথা বলি। তারা আমাদের জানান, মাহমুদুর রহমান তাদের হেফাজতে আছেন। আমাদের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দিতে পারবেন না। আমাদের জেরার মুখে পরে তারা জানান, মাহমুদুর রহমানকে ক্যান্টনমেন্ট থানায় নিয়ে গেছে। সানাউল্লাহ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা জানেন ক্যান্টনমেন্ট থানা হিটলারের নির্যাতন কেন্দ্রের মতো। সেখান থেকে লোকজনকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। জাতিকে জানতে না দেয়ার জন্যই আসামিদের সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশ আছে ৩ দিনের বেশি রিমান্ডে নেয়া যাবে না। অথচ মাহমুদুর রহমানের ক্ষেত্রে সেটা মানা হয়নি।
ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম বলেন, পুলিশের অসহযোগিতায় আমরা ওকালতনামায় স্বাক্ষর নিতে পারছিলাম না। এ বিষয়টি সংবাদ সম্মেলন করে জানানোর পর আমরা তার ওকালতনামা সংগ্রহ করতে সক্ষম হই। আমি মনে করি, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট সম্পূর্ণ অবৈধভাবে মাহমুদুর রহমানকে ১২ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন। যারা মাহমুদুর রহমানকে ১২ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন তারা হয়তো আইন জানেন না; অথবা বইপুস্তক পড়েও বেআইনি কাজ করছেন। একজন পত্রিকার সম্পাদকের যখন এই অবস্থা সেখানে সাধারণ নাগরিকদের কি হাল হবে তা সহজেই বোঝা যায়। যে ঘটনার সময় তিনি পুলিশের প্রিজন ভ্যানে ছিলেন, তার কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না, সেই মামলায় কীভাবে তাকে একদিনের রিমান্ড দেয়া হয় আমাদের বোধগম্য নয়। যারা ওই মামলায় মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ড দিয়েছে তাদেরও বিচার হওয়া উচিত।
ব্যারিস্টার অসীম বলেন, গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিমকোর্ট যে নির্দেশনা দিয়েছেন তাতে রিমান্ড সংক্রান্ত হাইকোর্টের নির্দেশনা সম্পূর্ণভাবে পালন করতে বলেছেন। আমরা বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৩০ মিনিটে তেজগাঁও থানায় যাই। সেখানে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশনার কপি দেই। তিনি আদালতের ওই নির্দেশনা নেবেন না বলে প্রত্যাখ্যান করেন। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সেটা গ্রহণ করেন। তদন্ত কর্মকর্তা আমাদের বলেন, হাইকোর্টের ওই নির্দেশনার তার কাছে কোনো মূল্য নেই। তদন্ত কর্মকর্তা তার এই বক্তব্যে আদালত অবমাননা করছেন বলে উল্লেখ করেন ব্যারিস্টার অসীম।
তিনি বলেন, মাহমুদুর রহমানের ৪ দিন ৪ দিন করে ৮ দিনের রিমান্ড এখনও রয়ে গেছে। তেজগাঁও থানায় রিমান্ড শেষ। তাকে যদি আদালতে হাজির না করে রিমান্ডে নেয়া হয় তাহলে আমরা আদালত অবমাননার মামলা করব। আর আদালতে হাজির করা হলে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়া আবার রিমান্ডে দিলে সেই ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধেও আমরা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এক্ষেত্রে সাংবাদিক মহল ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে।
ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম বলেন, রিমান্ড সংক্রান্ত হাইকোর্টের নির্দেশনায় পরিষ্কার বলা আছে, রিমান্ডে নেয়া ব্যক্তিকে শুধু মামলা তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবেন; অন্য কেউ নয়। রিমান্ডে নেয়ার আগে ওই ব্যক্তির ডাক্তারি পরীক্ষা করাতে হবে। রিমান্ড থেকে আনার পরও ডাক্তারি পরীক্ষা করাতে হবে। কিন্তু মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নেয়ার আগে ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়নি।
ব্যারিস্টার অসীম বলেন, মাহমুদুর রহমান সম্পর্কে পুলিশ একেক সময় একেক রকম কথা বলছে। তার বিষয়ে আমরা অন্ধকারে আছি। তার সঙ্গে পরিবারের সদস্য, আইনজীবী কাউকে কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না। এর প্রকৃত কারণ হলো রিমান্ডে নির্যাতনের ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে গেছেন। এ কারণে তার প্রকৃত অবস্থা বলা হচ্ছে না। প্রথমদিনের রিমান্ড শেষেও তাকে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির না করেই রিমান্ডে নেয়া হয়েছে ।
আমার দেশ-এর প্রেস বন্ধ ও প্রকাশনায় বাধা দেয়া সংক্রান্ত বিষয়ে অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, হাইকোর্টের রায়ের পর আমার দেশ প্রকাশে কোনো ধরনের আইনগত বাধা নেই। এরপরও পুলিশ পত্রিকা প্রকাশনায় বাধা দিয়ে আদালতের নির্দেশকে অমান্য করছে।
তিনি বলেন, মাহমুদুর রহমানের বিষয়ে আমাদের অন্ধকারে রাখা হয়েছে। আমরা যে তথ্য পাচ্ছি তা শুধু পুলিশের কাছ থেকে। পুলিশের কথা বিশ্বাস করলে আমাদের বলতে হয় তিনি এখন ক্যান্টনমেন্ট থানায় আছেন। আমার বিশ্বাস রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করার কারণে তার সঙ্গে আত্মীয়স্বজন ও আইনজীবীদের দেখা করতে দেয়া হচ্ছে না।
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×