somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রিমান্ডে অজ্ঞাত লোকদের হাতে নির্যাতনের রোমহর্ষক বর্ণনা দিলেন মাহমুদুর রহমান : চোখ বেঁধে বিবস্ত্র করে পিটিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে

১৩ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


তিন দিনের রিমান্ডে অমানুষিক ও বর্বর কায়দায় নির্যাতনের লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান আদালতে বলেছেন, ক্যান্টনমেন্ট থানায় অমার ওপর যে নির্যাতন করা হয়েছে তাতে আমার বাঁচার কথা নয়। আমার সৌভাগ্য যে আপনাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে। দেখা হওয়ার কথা ছিল না। গত ৯ তারিখে আমাকে রিমান্ডে নেয়া হয়। প্রথম দিন গভীর রাতে ৫/৬ জন লোক এসে চোখ বেঁধে আমাকে বিবস্ত্র করে মেঝেতে ফেলে দেয়। নিষ্ঠুর ও পৈশাচিক কায়দায় তারা আমার ওপর শারীরিক নির্যাতন চালায়। এতে একপর্যায়ে আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। জ্ঞান ফিরে দেখি থানার সেকেন্ড অফিসারের কক্ষে। শতাধিক আইনজীবীর উপস্থিতিতে বিচারকের উদ্দেশে তিনি আবেগাপ্লুত কণ্ঠে বলেন, মাননীয় আদালত আমাকে বাঁচান। পুলিশের কাজে বাধা দেয়া সংক্রান্ত কোতোয়ালি ও তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার পৃথক দুটি মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কামরুন নাহার রুমির আদালতে হাজির করলে মাহমুদুর রহমান নিষ্ঠুর নির্যাতনের মর্মস্পর্শী বর্ণনা দেন। এ সময় এজলাসে উপস্থিত আইনজীবীদের চোখ অশ্রুসজল হয়ে ওঠে। এদিকে হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়াই গতকাল উত্তরা থানার অপর একটি মামলায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তাকে ৪ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে। গতকাল বিকালেই তাকে মিন্টু রোডের ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। ম্যাজিস্ট্রেট রাশেদ কবিরের আদালত থেকে অনুমতি নিয়ে তাকে রিমান্ডে নেয়া হয়।
নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে মাহমুদুর রহমান ম্যাজিস্ট্রেটের উদ্দেশে বলেন, আপনি একজন নারী। তবুও বলতে হচ্ছে আই ওয়াজ আনড্রেসড (আমাকে বিবস্ত্র করা হয়েছে)। আমার চোখ বাঁধা হয়েছে, কনুই দিয়ে পিঠের ওপর আঘাত করে বসিয়ে আমার প্যান্ট খুলে ফেলা হয়েছে। আমাকে বিবস্ত্র অবস্থায় হ্যাচকা টান দিয়ে ও পিটিয়ে মারতে থাকে। একপর্যায়ে আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। আমার আর কিছুই স্মরণে নেই। সম্ভবত এর প্রায় দুই ঘণ্টা পর যখন জ্ঞান ফেরে তখন আমি দেখি থানার সেকেন্ড অফিসারের কক্ষে আমাকে শুইয়ে রাখা হয়েছে। যখন আমার জ্ঞান ফিরলো তখন আমি দেখলাম নড়তে পারছি না। টর্চারড হওয়ার কারণে সম্ভবত আমি নড়তে পারছি না। আমার কোমরের পেছনে ব্যথা হচ্ছে।
মাহমুদুর রহমান বলেন, তারা আমাকে কোনো প্রশ্নই করেনি। শুধু টর্চার করল। পরের দিন আল্লাহর রহমতে আমি কিছুটা স্বাভাবিক হই। পৌনে একটার দিকে আবার আমার চোখ বাঁধা হলো। আমি জিজ্ঞাসা করলাম আমি একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক। চোখ বাঁধলেন কেন? তারা বলল রিমান্ডের নাকি এটাই নিয়ম। আমি জানি না আপনাদের আইন আদালতে এরকম নিয়ম আছে কিনা? গতকাল আবার জিজ্ঞাসাবাদ হয়েছে।
আমার দেশ সম্পাদক আদালতের উদ্দেশে প্রশ্ন রেখে বলেন, আমরা মানবাধিকারকে কোনো মূল্য দেই কিনা। ম্যাজিস্ট্রেটের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনার প্রতি সম্মান রেখে বলছি পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। কোনো সাক্ষী নেই। তবু মামলা করামাত্রই আপনারা রিমান্ড দেন। কিন্তু রিমান্ডের নামে আমাদের ওপর যে কী টর্চার হয় সেটা দেখার কেউ নেই। রিমান্ডের চারদিন গেছে। আল্লাহ আছেন, তিনি সবই দেখছেন।
গতকাল আদালতে হাজির করা হলে মাহমুদুর রহমান দাঁড়াতে পারছিলেন না। তাকে অত্যন্ত বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল। তৃষ্ণার্ত মাহমুদুর রহমান আইনজীবীর মাধ্যমে পানি সংগ্রহ করে পান করেন এবং বলেন, গতকাল এটিই তার প্রথম পানি পান। ব্যারিস্টার মুন্সী আহসান কবির পানি পানের এ ব্যবস্থা করেন। হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার মিথ্যা অভিযোগে উত্তরা থানার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে নেয়ার আগে আদালতের অনুমতি নিয়ে মাহমুদুর রহমান কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তার ওপর চলা নির্যাতনের কথা তুলে ধরেন। বেলা ৩টায় মাহমুদুর রহমানকে প্রিজনভ্যান থেকে নামিয়ে কোর্ট হাজতে রাখা হয়। বেলা সাড়ে তিনটায় তাকে আদালতের কাঠগড়ায় আনা হলে তিনি দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলেন না। এ সময় অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমদ তালুকদার আদালতে কাছে তাকে বসতে দেয়ার অনুমতি প্রার্থনা করেন। আদালত অনুমতি দিলে কাঠগড়ায় তাকে একটি চেয়ার দেয়া হয়। মাহমুদুর রহমান আদালতের কাছে কিছু কথা বলার জন্য অনুমতি প্রার্থনা করেন। আদালত অনুমতি দিলে তিনি বলেন, মাননীয় আদালত, আমার ওপর যে অমানবিক নির্যাতন করা হয়, তাতে আজ আমার এখানে থাকার কথা নয়। তিনি জানান, রিমান্ডে আমার ওপর অমানবিক নির্যাতন করা হয়। আদালতের কাছে তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, দেশে সংবিধান, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত থাকলে একজন নাগরিকের ওপর এ ধরনের জুলুম নির্যাতন হতে পারে কিনা? আদালতেরই দায়িত্ব একজন নির্যাতিত বিচারপ্রার্থীকে বাঁচানোর। আমি আদালতের কাছে সুবিচার প্রার্থনা করছি।
মাহমুদুর রহমানের বক্তব্য শেষ হলে অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমদ তালুকদার আরও বলেন, আদালতে প্রিজনভ্যানে তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিলেন মাহমুদুর রহমান। ওই সময় আইনজীবীদের সঙ্গে পুলিশের বাকবিতণ্ডা হয়। ওই ঘটনায়ও মাহমুদুর রহমানকে প্রধান আসামি করে মামলা হয়। ওই মামলায়ও তাকে রিমান্ডে নেয়া হয়। এটা যদি হয় একজন প্রথম শ্রেণীর নাগরিকের অবস্থা, তাহলে দেশের অন্য নাগরিকদের যে কি দুরবস্থা তা সহজেই বোঝা যায়। সানাউল্লাহ মিয়া আদালতে তার জামিন আবেদন করে বলেন, সার্বিক বিবেচনায় এ মামলায় মাহমুদুর রহমানকে জামিন দেয়া আদালতের দায়িত্ব। তিনি বুয়েট থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রথম শ্রেণীর দৈনিক পত্রিকা আমার দেশের তিনি ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক। তিনি সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা। পুলিশ তাকে যে মামলায় গ্রেফতার করে তিন দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে, এটি সম্পূর্ণ একটি মিথ্যা মামলা। ঘটনার দিন রাত ১১টায় শত শত পুলিশ আমার দেশ কার্যালয় ঘেরাও করে রাখে। দেশের সব সংবাদ মাধ্যমের সাংবাদিকরা আমার দেশ কার্যালয়ে ছুটে যান। তাদের উপস্থিতিতে মাহমুদুর রহমানকে রাতে গ্রেফতার না করে ভোরে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এটা ছিল পুলিশের পূর্ব পরিকল্পিত একটি কাজ। ওই সময় মাহমুদুর রহমান তার কক্ষে অবস্থান করছিলেন। মামলায় বলা হয়েছে, পুলিশকে মারধর করা হয়েছে; কিন্তু কাকে মারা হয়েছে ওই বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। কাজেই ন্যায়বিচারের স্বার্থেই এ মামলায় তাকে আদালত জামিন দেবেন বলে আমরা আশা করছি। তার জামিনের পক্ষে যুক্তি দিয়ে অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, এ মামলায় উল্লিখিত দণ্ডবিধির ধারাগুলো উল্লেখ করা হয়েছে তার একটি ছাড়া সবগুলোই জামিনযোগ্য। আদালত সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে তাকে জামিন দিয়ে ন্যায়বিচারের পক্ষে অবস্থান নেবেন, এটাই আমরা আশা করি। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করেন এবং চিকিত্সার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের নির্দেশনা নথিভুক্ত : শুনানির একপর্যায়ে মাহমুদুর রহমানের রিমান্ডের বিষয়ে ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম হাইকোর্টের একটি নির্দেশনা আদালতে পেশ করে বলেন, মাহমুদুর রহমানকে তেজগাঁও থানার মামলায় রিমান্ডে নিয়ে ওই থানায় না রেখে ক্যান্টনমেন্ট থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। একই সঙ্গে তার রিমান্ডের বিষয়ে হাইকোর্টের নির্দেশনাও লঙ্ঘন করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ না করে অজ্ঞাত লোকদের দিয়ে নির্যাতন করা হয়। এর দায়দায়িত্ব সব তদন্ত কর্মকর্তাকেই নিতে হবে। আমরা তদন্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইনের আশ্রয় নেব। তিনি বলেন, মাহমুদুর রহমানের রিমান্ডের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আমরা উচ্চ আদালতে রিট দায়ের করলে আদালত একটি নির্দেশনা দেন। গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিমকোর্ট যে নির্দেশনা দিয়েছেন তাতে রিমান্ড সংক্রান্ত হাইকোর্টের নির্দেশনা সম্পূর্ণভাবে পালন করতে বলেছেন। আমরা বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টায় তেজগাঁও থানায় যাই। সেখানে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশনার কপি দিই। তিনি আদালতের ওই নির্দেশনা নেবেন না বলে প্রত্যাখ্যান করেন। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সেটা গ্রহণ করেন। ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম বলেন, রিমান্ড সংক্রান্ত হাইকোর্টের নির্দেশনায় পরিষ্কার বলা আছে, রিমান্ডে নেয়া ব্যক্তিকে শুধু মামলা তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবেন; অন্য কেউ নয়। রিমান্ডে নেয়ার আগে ওই ব্যক্তির ডাক্তারি পরীক্ষা করাতে হবে। রিমান্ড থেকে আনার পরও ডাক্তারি পরীক্ষা করাতে হবে; কিন্তু মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নেয়ার আগে ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়নি।
ফের চারদিনের রিমান্ডে : পুলিশের কাজে বাধাদান সংক্রান্ত মামলায় তিনদিনের রিমান্ড শেষে গতকাল আদালতে হাজির করে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে উত্তরা থানায় দায়ের করা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারদিনের রিমান্ডে নেয়া হয়। গত ৮ জুন অপর এক আদালত এ মামলায় চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। লাগাতার রিমান্ডের বিরোধিতা করে আইনজীবীরা আদালতে বলেন, তিনদিনের রিমান্ডে থেকে মাহমুদুর রহমান গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তাকে কোনো অবস্থায় লাগাতারভাবে পরবর্তী রিমান্ডে নেয়ার সুযোগ নেই।
গতকাল আদালতে শুনানিকালে আইনজীবীদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন—ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, অ্যাডভোকেট সালাহউদ্দিন আহমদ, ব্যারিস্টার মুন্সী আহসান কবির, ব্যারিস্টার সৈয়দ এজাজ, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন মেজবাহ, অ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ, অ্যাডভোকেট মনির হোসেন, অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন জসিমসহ শতাধিক আইনজীবী।
এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. হাফিজুর রহমান তোতা, কবির আহমেদ রুমি, বিনয় কুমার ঘোষ, আমির হোসেন সরকার ও সিনিয়র পুলিশ কমিশনার মকবুল হোসেন জামিন ও মাহমুদুর রহমানের বক্তব্যের বিরোধিতা করে আদালতকে বলেন, রিমান্ডে নিয়ে কেবল জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, নির্যাতন নয়। এ মামলা ছাড়াও উত্তরা থানা ও বিমানবন্দর থানার মামলায় আটদিনের রিমান্ডের আদেশ আছে। যদি জামিন দেয়া হয় তবে তদন্তে ও জিজ্ঞাসাবাদে ব্যাঘাত ঘটবে। একপর্যায়ে তাকে জামিন না দেয়ার জন্য তারা আদালতের কাছে নিবেদন করেন
(দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার অনলাইন সংস্করনের সৌজন্যে)
৪০টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×