মালয়েশিয়া আসার পর বাংলাদেশীরা কুয়ালালামপুরের যে সব জায়গায় বেশী ঢুঁ মারেন তার মোটামুটি একটা তালিকা আমি তৈরী করার ব্যর্থ চেষ্টা করলাম।
হোটেল সাফারী (Hotel Safari):
জনৈক বাংলাদেশীর মালিকানাধীন এ হোটেলটি কুয়ালালামপুরর আমপাং পয়েন্ট মার্কেটের পাশে অবস্থিত। যে কোন ট্যাক্সিওয়ালাকে আমপাং পয়েন্ট মার্কেটের রেফারেন্স বললেই হোটেলটিতে পৌছে দেবে। সেবার মান মন্দ নয়। হোটেলটিতে বাংলদেশী ছাড়াও আরব দেশের পর্যটকদের বেশী দেখা যায়।
কোতারায়া ( Kotaraya):
কুয়ালালামপুরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এ জায়গায় বাংলাদেশী দোকানপাট অনেক থাকায় বাংলাদেশী মানুষের আনাগোনা প্রচুর। একমাত্র এখানেই দোকানে বাংলায় সাইনবোর্ড দেখতে পাওয়া যায় ।
কে এলসিসি ((KLCC) )
কুয়ালালামপুরের কেন্দ্রস্থল। এখানে বেশ কিছু শপিংমল আছে। আর আছে বিখ্যাত পেট্রনাস টুইন টাওয়ার। তাই বেড়াতে এলে এখানে তো আসতেই হবে। টুইন টাওয়ারে বিকাল বেলায় বেশ ভালো সময় কাটে। কারণ এর পাশের পানির ফোয়ারা আর পার্ক। বর্ণিল আলোয় আর সঙ্গীতের মুর্চ্ছনায় পানির খেলা দেখে পর্যটকরা মুগ্ধ হয়।
জালান মসজিদ ইন্ডিয়াঃ (Jalan Masjid India ):
জায়গাটি মসজিদ ইন্ডিয়া নামেই বেশী পরিচিত। এখানে ভারতীয় বেশ কিছু শপিং মল আছে। তাদের মধ্যে - হানিফা, মাইডিন, মাদ্রাজ উল্লেখ্যযোগ্য। কুয়ালালামপুরে বেড়াতে এসেছে অথচ হানিফায় কেনাকাটা করেনি এমন কোন বাংলাদেশী খুজে পাওয়া যাবে না।
কেএল সগো (KL SOGO):
এ মার্কেটটি মসজিদ ইন্ডিয়ার পাশেই অবস্থিত। বাংলাদেশীরা এখানেও ঢুঁ মারতে ভুল করে না।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:৫০