somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বৈজ্ঞানিক কল্পগল্প সংকলন - ২০০৯ (একটি রিভিউ ও কিছু কথা)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বৈজ্ঞানিক কল্পগল্প সংকলন - ২০০৯ নিয়ে কিছু লিখছি - লিখতে ইচ্ছে হোলো আরিফুর রহমান এর রিভিউ পড়েই ।

এরকম একটা উদ্যগের জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই আকাশ_পাগলা এবং আমড়া কাঠের ঢেঁকি কে। সংকলনটা আমার ভালো লেগেছে বেশ কিছু নতুন গল্প পড়ার সুযোগ এবং ভালোলাগার কিছু ব্লগ সাইফাই সংগ্রহে রাখার সুযোগ পেলাম। আগামি বছর আরো একটি সংকলন আশা করছি এবং এই উদ্যোগ নতুন নতুন লেখকদের সাইফাই লিখতে আগ্রহী করে তুলবে আশা রাখছি। আমি আমার ভালো না লাগার দিক গুলোই লিখবো এখানে।

প্রথমে নাম নিয়ে কিচু কথা বলি নামটা আসলে হওয়া উচিৎ ছিলো বৈজ্ঞানিক কল্পগল্প সংকলন - ২০০৯ সামহয়ার ইন ব্লগ।

এবার বই এর ৩ নম্বর পেজে হালকা আকাশি ব্যাকগ্রাউন্ডে সাদা লিখা আমার কাছে খুব একটা ভালো লাগছে না, আকাশি-সাদার কম্বিনেশন বইএর প্রচ্ছদ, ছবি এবং বিশেষ করে পোশাকে (শাড়ি-সালোয়ার কামিজে) বহুল ব্যাবহৃত এবং সমাদৃত হলেও এখানে হালকা আকাশি ব্যাকগ্রাউন্ডে সাদা লিখা পড়াটা আমার চোখের জন্য পীড়াদায়ক মনে হয়েছে।

এবার বই এর সূচীপত্রের কথা বলি- শুধুমাত্র নতুন লিখাগুলোর সূচী বইএর সুরুতে দেয়া হয়েছে এবং সেগুলোতে ক্লিক করে লিখাগুলোতে যাওয়া যায়। পূর্বে ব্লগে প্রকাশিত লিখাগুলোর সূচী পরে আছে কিন্তু সেগুলোতে ক্লিক করে ঐ গল্পে যাওয়া যায় না এবং সেখানে কোন পৃষ্ঠা নম্বরো দেয়া নেই পৃষ্ঠা নম্বর দেয়া থাকলে অন্তত দ্রুত স্ক্রলিং করে ঐ লিখার আসে পাসে গিয়ে লিখাটা পড়া সহজ হোতো। যেমন সংকলিত গল্পের সূচীতে স্বপ্নের শুরু নামটা পড়ে আমি মনে করতে পারছিনা এটা আমি পড়েছি কিনা কিন্তু পেইজ বাই পেইজ স্ক্রল করে ঐ গল্পটা খোঁজার আগ্রহও পাচ্ছি না। তাই সবগুলো গল্পেই লিংক থাকলে ভালো হোতো আর এটা করা কষ্ট সাধ্য হলে গল্পগুলো লেখক অনিযায়ী ভাগ করে লেখকের একটা লিংক করে দিলে ভালো হোতো হাতে গোনা কয়েকজন লেখকের গল্পই সংকলিত হয়েছে তাই এটা খুব কষ্টসাধ্য হোতো না। মোঃ সিজানুর রহমান এর দুটো গল্প স্থান পেয়েছে নতুন গল্পের তালিকায়, অন্য সবার একটা করে তাই ওনারো একটা গল্প দিলেই ভালো হোতো।

সংকলিত গল্পগুলো আবার নতুন করে পড়িনি, মনে হচ্ছে মোটামুটি ২০০৯ এর সব সাইফাই ই স্থান পেয়েছে। সাইফাই গুলো সংগ্রহ করে রাখার ভালো উদ্যোগ তবে রোহানের সাইফাই এর নাম দেখে বেশ মজা লাগছে। রোহানের লিখা নিয়ে কোন কথা বলার নেই গল্পটা বেশ উপভোগ করেছিলাম মনে আছে তবে রোহান সম্ভবত ওটা মজা করে সাইফাই সিজার কে পচিয়ে লিখেছিলো । ওটা যতনা সাই ফাই তারচেয়ে বেশি রম্য মনে হয় আমার কাছে।

দুই পৃষ্ঠার সহ সম্পাদকীয় টা কেটেকুটে এক পৃষ্ঠাই করা যেত অবশ্য ১/২/৩..... যাই হোক কেউ তো আর পড়ে না এইসব এটা ভেবে লিখলে আলাদা কথা :)। পারভেজ এর সম্পাদকীয় টা বেশ ভালো হয়েছে শুধু ব্লগ সংকলন না বাংলা কল্প গল্প সংকলনের সম্পাদকীয় হিসেবে এই টেমপ্লেট বারবার ব্যাবহার করা যাবে। মূখবন্ধও ঠিক আছে।


আমি ভেবেছিলাম নতুন কিছু সাই ফাই লেখকের সন্ধান পাবো কিন্তু এক আব্দুল্লাহ-আল-মামুন ছাড়া আর কোন নতুন লেখক খুঁজে পেলাম না অবশ্য আর কেউ যদি সাই ফাই না লিখে তবে উদ্যোক্তারা খুঁজে পাবেই বা কিভাবে?
অনেকেই বানান ভুল নিয়ে বলেছেন দেখলাম বাট আমার যে অবস্থা আমার পক্ষে ভুল বানান খুঁজে কিছু বলা সম্ভব হোলো না।

এবার নতুন গল্পগুলো নিয়ে দুটো কথা বলি:
সিরাস ভ্রমন লিখেছেন শান্তির দেবদূত-- গল্পটা আমার খুবি ভালো লেগেছে। ব্লগের একটা নিজস্ব ট্রেন্ড আছে সেটা হচ্ছে সব কিছুই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তাই সাই ফাই গুলোও ক্ষুদ্র হয় অথবা হয় ধারাবাহিক ভেঙে ভেঙে পড়ায় পুরো আমেজ টা পাওয়া যায় না। এই কল্পগল্প সংগ্রহের উদ্যোগের কারনেই হয়তো এই অখন্ড লিখাটা উপভোগ করার সুযোগ পেলাম। সেজন্য উদ্যোক্তাদের ধন্যবাদ।

নিউ ইয়ার লিখেছেন পারভেজ - গল্পটা পড়ার সময় উপভোগ করেছি কিন্তু পড়ার পরই হারিয়ে গেছে। ঈদ / ভ্যালেনটাইনসডে স্পেশাল অনুষ্ঠান গুলো যেমন হয় আর কী। গল্পটা পড়তে পড়তে মনে হয়েছে এত অল্প সময়ে ছোট ভাইদের অনুরোধ ফেলতে না পেরেই লিখাটা লিখে দিয়েছেন। আপনার কাছে প্রত্যাশাটা একটু বেশি।

একাকী নভোযাত্রী লিখেছেন মুহম্মদ জায়েদুল আলম -- এই গল্পটা আমার খুব ভালো লেগেছে। তবে আগেই বলেছি ব্লগের একটা নিজস্ব ট্রেন্ড আছে সব কিছুই ব্লগারদের পাঠভ্যাসের কথা মাথায় রেখে ছোট করা হয় আর এই ট্রেন্ড টা সবচেয়ে ভালো রপ্ত করেছেন জায়েদুল আলম। অনেক ছোট পরিসরে অনেক কিছু অনেক সুন্দর করে বলে ফেলেন কিন্তু এই গল্পটা বর্ননার ভারে আরেকটু ভারী হতে পারতো।

প্রজেক্ট টাইরোপা লিখেছেন আকাশ_পাগলা -- এই ব্লগে আস্তিক-নাস্তিক বিতর্ক বেশ হিট এবং ঐ টাইপ কোন একটা পোস্টেই কারো মন্তব্য ছিলো "সব ধর্ম গ্রন্থেই আদম-হাওয়া টাইপ কারো কথা থাকে ঈশ্বর তাদের সৃষ্টি করে কোন কোন ধর্ম গ্রন্থে আদমের সাথে ডাইনোসরের দেখা হয় যদিও হিসাব মতে তা হওয়ার কথা না কিন্তু কোথাও ই অ্যামিবা প্রোটোযোয়ার কথা নাই, ঈশ্বর অ্যামিবা প্রোটোযোয়া বানাইয়া হাত না পাকাইয়া লাফ দিয়া মানুষ কেন বানাইলো বুঝে আসে না।" ---- এত প্যাচাল পারার কারন ঐ হাত পাকানো নিয়া। এই গল্পটা লিখার জন্য হাত যতটা পাকা উচিৎ ছিলো ততটা বোধয় এখনো পাকে নাই আকাশ_পাগলার। আরো বড় হয়ে এই গল্পটা সে আবার লিখার চেষ্টা করতে পারে। পাঠক হিসেবে আমি এই গল্পের সাথে কমিউনিকেট করতে পারিনাই। মানুষ সৃষ্টিকারী অতি বুদ্ধিমান প্রানীর কোন সঠিক স্বরূপ লেখক আমার কাছে দৃশ্যমান করতে পারে নাই তাদের উদ্দেশ্যও আমার কাছে পরিষ্কার হয়নাই এবং সম্ভবত লেখকের নিজের কাছেও পরিষ্কার না। আর সাই ফাই এ সাইন্স থাকুক আর নির্ভেজাল কল্পনা থাকুক শেস পর্যন্ত সেটা সাহিত্যই। সাহিত্য, শীল্পমান, কাহিনীর বুনোট, জমজমাট বর্ননা এগুলো কম বুঝলেও বা ডিফাইন করতে না পারলেও পাঠক হিসেবে এই গল্পের সাহিত্যমান নিয়াও আমি হতাশ।কাহিনী খুব সাধারন হলেও বর্ননার জোরেই অনেক ছোটগল্প - বড়গল্প উৎরে যায়(উপন্যাসের পক্ষে কাহিনী ছাড়া উৎরানো বোধয় সম্ভব না)। সত্যি বলতে এই গল্প লিখার স্টাইল টা ক্লাস ফোর-ফাইভের বাংলা নোটের সারমর্ম লিখার স্টাইলের মতন মনে হইছে আমার কাছে। (এইবার অনেকেই আমারে ধরতে পারেন আপনার ব্লগে তো শিল্প সম্মতা জমাট বর্ননার কিছু খুঁজে পাইলাম না, কথা সত্য কিন্তু যারা গান শুনে পুলোকিত হন অথবা গয়কের ১৪গুষ্ঠি উদ্ধার করেন তারা সবাই তো আর গাইয়ে নন। তবু আমি আমার দৃষ্টিতে শিল্প সম্মত প্রান্জল বর্ননার একটা উদাহরন দেই এবং সেটা আকাশ_পাগলার ব্লগ থেকে ধার করেই- সাধাসিধে অলৌকিকতা - Click This Link )

বোকা লিখেছেন অন্যসময় (আমড়া কাঠের ঢেকি): গল্পটা আমার খুবি ভালো লেগেছে। পড়ে আরাম পেয়েছি। দুই টেরাক্রেডিটের রুবিবয়ামর
আংটি চুড়ি না করে মানে এই প্রাগৌতিহাসিক কালের চোরদের মতন গয়নাগাটি চুরি নাকরে অন্য কিছু হাজার আলোক বর্ষ দূরের কোন গ্রহের চাঁদের পানি :) , নতুন কোন ফর্মুলা, শক্তিশালী কুরু ইন্জিন, অথবা ব্ল্যাখোল থেকে উদ্ধার করা :| কোন মহাকাশযানের অংশ বিশেষ মানেপ্র নতুন কিছু চুরি করলে বোধয় আরেকটু ভালো হোতো আরকী।

প্রোজেক্ট এলিয়েন লিখেছেন মোঃ সিজানুর রহমান -- আমার খুব ভালো লেগেছে। কাহিনীকে ছাপিয়ে গেছে লেখকের বর্ননার মুন্সীয়ানা। পড়ে খুব আরাম পেয়েছি এবং লেখক প্রেমের গল্প অথবা দৈনন্দিন জীবনের টানপোড়নের গল্প লিখলেও সেটা সুখপাঠ্য হবে মনে হচ্ছে।

রোবট বন্ধু লিখেছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন -- জাফর ইকবাল এবং তার উত্তরসূরিরা এবং এই ব্লগের ব্লগাররাও এই থিমে এর কাছাকাছি থিমর প্রচুর লিখেছেন। তাই এই থিমে কিছু লিখে তাদের অতিক্রম করা কষ্টসাধ্য।

আর কমপ্লেক্স এই গল্পটিও লিখেছেন মোঃ সিজানুর রহমান: এই গল্পেও লেখক তার বর্ননার মুন্সীয়ানার পরিচয় দিয়েছেন তবে মূল থিম টা জাফর ইকবাল এর অনুরণন গোলক ছোট গল্পের মূল থিমের সাথে বেশ ভালো ভাবে ম্যাচ করে অবশ্য বাংলা সাইফাই এ জাফর ইকবালের ছায়া পরাটা বেশ স্বাভাবিক ট্রেন্ড হয়ে গেছে।


*************************************************************
এবার কিছু অফটপিক কথা বলি কোন জিনিষ ই পৃথিবীর সবার পছন্দ হবে না কেউ অপছন্দ চেপে যাবে, কেউ রেখে ঢেকে বলবে কেউ খুব রূরভাবেই তার অপছন্দ টা জানাবে। ই - বুক বের করাটা অবশ্যই কষ্টসাধ্য তবে এই কষ্টসাধ্য কাজটা করেছেন বলেই সবাই সাবাশি দেবে এটা ভাবার কারন নেই। বিশেষ করে উদ্যোক্তা হিসেবে আমড়া কাঠের ঢেকি এবং আকাশ_পাগলা র কাছে নমনীয়তা আশা করা দোষের না। আমার নিজের আরিফুর রহমানের সমালোচনা যেমন কড়া মনে হয়েছে তার চাইতেও বেশি খারাপ লেগেছে আরিফুর রহমান যখন বিভিন্ন জনকে কমেন্ট করছিলেন তখন আরাশি কে করা আরিফুর রহমানের কমেন্টের জবাবে আমড়া কাঠের ঢেকির উত্তর।
এর আগে স্বপ্নজয়ের ই-বুক নিয়ে ফিফার করা বিরূপ মন্তব্য নিয়েও অনেক কচলাকচলি হয়েছিলো সেটাও আমার ভালো লাগেনাই। আমার ভালো লাগসে বলেই অন্যরো ভালো লাগতে হবে এমন কোন কথা নাই।

এই জিনিষ টা আরো ফেসকরি বিভিন্ন পোস্টে কোন ব্লগারের বন্ধুগ্রুপ থাকলে এবং সেই ব্লগারের কোন পোস্টে খারাপ লাগার কথা লিখলে বন্ধুগ্রুপ বন্ধুত্বের নিদর্শন স্বরূপ ঝাপায় পরে আরে বাপ ব্লগে লিখলে সমালোচনা সৈহ্য করতেই হবে, সো তাকেই হ্যান্ডেল করতে দেন। হুমায়ূন আহমেদের সালাউদ্দিনের মহা বিপদ যতই ব্যাবসা সফল বই হোক সে যদি এটা ব্লগে প্রকাশ করতো তবে তার খবরি হয়ে যাইতো আর এটাই ব্লগিঙএর মজা ব্লগের বৈশিষ্ট্য।

আমার ব্লগিং লাইফের মোটামোটি সুরুর দিকে শান্তির দেবদূতের একটা গল্প পড়ে তার ফিনিশিং নিয়ে আমার অপছন্দের কথা মোটামুটি ভয়ে ভয়েই জানাইছিলাম উনি পরে ফিনিশিনটা চেন্জ করে দিসিলেন এবং কয়েক দিন আগে কালপুরুষের (ওনার সাথে আমার তেমন কোন সুসম্পর্ক নাই) কবিতার একটা শব্দ নিয়া মন্তব্য করার পর উনি কিছু শব্দও বদলে দিসিলেন। ওনারা নাও বদলাতে পারতেন যদি না বদলিয়েও বলতেন যে ওনারা ওনাদের অনুভুতির প্রকাশ করতে চাইছেন এইভাবে আমার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তাহলেও কিন্তু আমার খারাপ লাগার কোন যুক্তি ছিলো না। আমি উদাহরন টা দিলাম ওনাদের স্পিরিট টা বোঝানোর জন্য। যেখানে পাঠকের সাথে সরাসরি কমিউনিকেট হয় সেখানে পাঠকের মন্তব্য - সমালোচনা মূল্যায়ন করা , পজিটিভলি নেয়ার জন্য।

আর এখন যদি জানি কোন ব্লগারের একটা বন্ধু গ্রুপ আছে এবং সেই গ্রুপের সাথে আমার দহরম-মহরম নাই তাহলে ভালো না লাগাটুকু ভুলেও প্রকাশ করি না।
(আমার এই কথা গুলো গ্লপ-উপন্যাস-কবিতা- ধারাবাহিক, ফানপোস্ট এগুলো নিয়েই মূলত লিখা)

সংশোধনী: সংকলনের সূচি আছে। যেটাকে সূচি ভাবছেন সেটাতে কোন ক্লিকেবল লিংক নেই। কিন্তু পিডিএফ এর বুকমার্কস এ গেলে সংকলনের সবগুলো গল্পের লিংকে ক্লিক করে যাওয়া যাবে।(কৃতজ্ঞতা - আমড়া কাঠের ঢেকি)

সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
৪২টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×