somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

:-B রংপুরিয়া ভাষা শিক্ষার আসর IRLTS সহ

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রংপুরিয়া ভাষা শিক্ষার আসর IRLTS সহ
প্রথমে বলে নিই IRLTS কি ?
IRLTS হলো IELTS এর বড় ভাই যার অর্থ :P
International Rangpuriya Language Testing System :P
যাই হোক কথা কম পড়াশুনা বেশী. . . . . . ...................

রংপুরের ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সাহিত্যকর্ম, ভাষা ও সংস্কৃতি সুপ্রাচীন ও বিভাসিত। প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্যের লীলা নিকেতন এই রংপুর। বলা যায় প্রকৃতির রহস্যময়তায় নান্দনিক সৌন্দর্যে প্রকৃতির আদরণীয় হিল্লোলে ও প্রাণময়তায় ভরপুর রংপুর। অর্থাৎ

‘‘রঙ্গঁরসে ভরপুর

এই রঙ্গঁপুর’’।


এই রঙ্গঁরস শিক্ষা-সাহিত্য, সঙ্গীত, সংস্কৃতি, ইতিহাস ঐতিহ্য বিশেষ করে লোকসংস্কৃতি মিলিয়ে অনবদ্য। রঙ্গঁপুরের পরিবর্তিত রূপ রংপুর।


বাংলাদেশের প্রাচীনতম অংশের নাম বরেন্দ্র বা রারেন্দ্রী। রংপুর (রঙ্গঁপুর) সমতল বরেন্দ্র অঞ্চলের অন্তর্গত। পরবর্তী সময়ে যে অঞ্চল গৌড় অঞ্চল বলে পরিচিতি লাভ করে।


প্রাচীন ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি নিবন্ধ করলে দেখা যায়, রংপুর (রঙ্গঁপুর) এর ভূমি সম্প্রসারিত ছিল গৌহাটি কেন্দ্রিক রাজ্য প্রাগজ্যোতিষপুরের অন্তর্গত।


রংপুরের রঙ্গঁপুর নামটির নামকরণ এখনও চুড়ান্তভাবে বিতর্করহিত হয়নি। কেউ কেউ মনে করেন মহাভারতের সময়ে প্রাগজ্যোতিষপুরের রাজা ভগদত্তের রংমহল ছিল রংপুরের এবং সেই রংমহল হতে নাম হয়েছে রঙ্গঁপুর। কারো কারো মতে ভগদত্তের কন্যা পায়রাবতীর নামানুসারে নারীজাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার জন্মভুমি পায়রাবন্দের নামকরণ হয়েছে।


কেউ কেউ মনে করেন রংপুরের বস্ত্ররঞ্জনী কারখানা (Dying Industry) ছিল। পাট নির্মিত বস্ত্রে বা চটে রং করা হতো বলে রংপুরকে রংরেজপুর বলা হতো এবং তার পরিবর্তনে হয়েছে রঙ্গঁপুর (রংপুর)।


তবে অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন রংপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজীর অবদান গ্রহণযোগ্য। রঙ্গঁপুর শব্দটির ফার্সী শব্দ আর তাই সঙ্গত কারণে বখতিয়ার শাসন আমলে রংপুরের নাম রঙ্গঁপুর হয়েছে।


রংপুর কালেক্টর ১৭৬৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে তা পূর্ণাঙ্গ রূপ লাভ করে। ১৭৯৩ খ্রিঃ রংপুর কালেক্টর হতে বিচার বিভাগ আলাদা হলে একজন বিচারক নিয়োগ দেয়া হয়।


তিস্তা, ধরলা, যমুনেশ্বরী, ঘাঘট, আখিরা, বিধৌত রংপুরের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং প্রাচীনত্ব ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।


ভাষা মানুষের আবেগ, অনুভূতি, অভিব্যক্তি, চিন্তা, চেতনা সবকিছু প্রকাশের বাহন। তাইতো বলা হয়েছে ‘‘মানুষের কণ্ঠোচ্চারিত অর্থযুক্ত ধ্বনি সমস্টিই ভাষা’’। আর এ ভাষা পৃথিবীর বিভিন্ন জনপদের ভিন্ন ভিন্ন। যেমন বাঙালি জাতির ভাষা বাংলা। এই বাংলা ভাষা ভারতীয় কথ্য ভাষার প্রাচীন প্রাকৃত (খৃ.পূ.৫০০) হতে গৌড়ীয় প্রাকৃতের মধ্য দিয়ে বাংলার জন্ম হয়েছে।


বাংলা ভাষার যেমন আছে পরিশীলিত রূপ তেমনি অঞ্চল ভিত্তিক গ্রামীণ জনপদে প্রচলিত রয়েছে আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা।


ভৌগোলিক কারণে হোক বা শারীরিক গঠনের জন্য হোক রংপুরের শিক্ষিতজনেরা বাংলাদেশের অনেক জেলার অপেক্ষা পরিশীলিত ভাষায় কথা বলতে পারেন। তাদের উচ্চারণে কোন বিকৃতি নেই, নেই অস্পষ্টতা। তারা অনায়াসে আঞ্চলিকতা সম্পন্ন ভাষা বা উচ্চারণ পরিহার করতে পারেন।


ম্যাকসমূলার বলেছেন ‘‘The real and natural life of language is in its dialects’’. ভাষার প্রকৃত ও স্বাভাবিক জীবন তার উপভাষাগুলিতে। উল্লেখ্য বাংলাভাষাও তার ব্যতিক্রম নয়। রংপুরেও পরিশীলিত ও মার্জিত ভাষার সমান্তরাল রংপুরের প্রামাঞ্চলে প্রচলিত রয়েছে।


আঞ্চলিক ভাষা, যখন এ গ্রামাঞ্চলের জনপদে উদ্ভব হয়েছে নিঃসন্দেহে সে সময় হতে গ্রামীণ জনপদ আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে আসছে। এ ভাষার উচ্চারণগত সহজবোধ্যতা, সাবলীলতা ও শ্রুতিমাধুর্য অসামান্য। আর এ আঞ্চলিক ভাষায় রচিত হয়েছে সাহিত্য-সঙ্গীত, প্রবাদ-প্রবচন, ছড়া, গীত ইত্যাদি যা মানুষের আনন্দের উপকরণ। রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় রচিত সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্মের মাত্র কটির নাম করা হলো, ষোড়শ শতকের কবি মুহম্মদ কালার নেজাম পাগলার কেচ্ছা , অষ্টাদশ শতকের কবি হেয়াত মামুদের রচনায় রংপুরের আঞ্চলিক ভাষার অনেক শব্দ রয়েছে ।বেগম রোকেয়ার রচনায় রংপুরের আঞ্চলিক ভাষার শব্দাবলীও আছে । পরবর্তী সময়ে নাট্যকার তুলসী লাহিড়ীর ছেঁড়াতার, সৈয়দ শামসুল হক এর নুরলদীনের সারাজীবন, নূরুল ইসলাম কাব্যবিনোদের হামার অমপুর, আবুল কাশেমের হামার দ্যাশ হারাগাছ, সিরাজুল ইসলাম সিরাজের মরা মানুষের মিছিল, আনিসুল হক এর নাল পিরান, মকসুদুল হক এর শঙ্খামারীর ঘাট, সাখাওয়াত হোসেনের বাহে নিধূয়া পাথার, নাসিমুজ্জমান পান্নার নাকফুল এবং মতিউর রহমান বসনীয়া রংপুরের ভাষার অভিধান ও অনেক কবিতা লিখেছেন এ ভাষায় । তাছাড়াও অনেকে রংপুরের ভাষা ব্যবহার করেছেন রচনায় এবং মুহষমদ আলীম উদ্দিন তাঁর রংপুর সংবর্তিকা গ্রন্থে রংপুরের ভাষা শিরোনামে প্রবন্ধ রচনা করেছেন ।

রংপুরের ভাষা উদীচ্য বা বরেন্দ্র উপভাষার গোত্রভূক্ত ।

এ ভাষার বৈশিষ্ট্যঃ

1) আনুনাসিক বর্ণ রক্ষিত,

2) শ্বাসাঘাতের নির্দিষ্ট সহান নেই,

3) শব্দের আদিকে ‘ র ’ এর আগয় লোপ,

যথাঃ রস= অস, রামবাবু= আমবাবু, রংপুর= অমপুর, রক্ত = অক্ত,

‘‘ আমবাবুর রামবাগানে অনেক রাম পেকেছে ’’।


4) অধিকরণ কারকে ‘‘ ত ’’ বিভক্তির প্রয়োগ ।

‘‘ বাবা বাড়িত নাই’’।

5) অপিনিহিতর ব্যবহারঃ অদ্য>অহিজ, কাল্য>কাইল

6) শব্দের মধ্যবর্তী ব্যঞ্জনবর্ণ লোপ ঃ কহিল>কইল,

7) ‘‘ ছ’’ এর ব্যবহার ‘ চ ’ রূপেঃ মাছ>মাচ

8) শব্দের মধ্যবর্তী সহানে অতিরিক্ত স্বরবর্ণের ব্যবহার যেমনঃ গেলে>গেইলে, বোন>বইন,

9) ‘ল’ এর সহলে ‘ন’ এর আগম ঃ লাট>নাট, লাগে>নাগে


কতিপয় শব্দঃ

অকে, অমপুর, অক্ত, আঙা, আন্দন, উদিনকা, আইগন্যা, ক্যাংকা, ফ্যাদলা, এইংকা, উন্দাও, বাইগন, বাহে, সুন্দরী, তাংকু, দলান, ঢ্যানা, বাড়ুন, গাবরু, কাপাট, কইনা, এইকনা, ছাওয়া ইত্যাদি ।


রংপুরের সাহিত্যকর্মঃ


অনেক বাংলা সাহিত্যের গবেষক ও ঐতিহাসিক বলেছেন যে বাংলা সাহিত্যের আদিনীড় রংপুর । রংপুরের ভাষার যেমন প্রাচীনত্ব আছে তেমনি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনত্বে্র রংপুরের অংশীদারিত্ব আছে । বাংলা ভাষা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ অর্থাৎ প্রাচীন বাংলায় রচিত ৫১টি পদ অখন্ডিত ৪৭ পদই বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন, রচয়িতা ২৪ জন কবি । ডঃ মুহষমদ শহীদুল্লাহর মতে যা রচিত হয়েছে ৭ম শতাব্দী হতে ১০ শতাব্দীর মধ্যে । আর এই পান্ডলিপিটি ১৯০৭ সালে আবিস্কৃত হয়েছে নেপাল রাজদরবারের গ্রন্থাগার হতে । আবিস্কারক মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ।


অনেকে মনে করেন চর্যাপদের কবিদের অনেকের পদচারনা হয়তো ঘটেছিল রংপুরে । ফলে চর্যাপদের ভাষা’. অনেক রংপুরের আঞ্চলিক ভাষার শব্দও বিশেষতব দেখতে পাওয়া যায় যেমন. টলিত মোর ঘর/নাহি পরবেসী হাড়িত ভাত নাই নিতি আবেসী


‘তে’ বিভক্তির স্থলে ‘ত’ বিভক্তির প্রয়োগ রংপুরের ভাষার বৈশিষ্ট্য। তেমনি নঞক অব্যয়ের ব্যবহার ব্যবহার ক্রিয়াপদের আগে, যেমন, গাছের তেস্তুল কুম্ভীরে নক্ষত্র, রংপুরের উদাহরণ।


না যাও, না খাও।


শব্দ মোর, তোর, সুতি, পোহাই, ঘিন, খাল, ইত্যাদি শব্দ রংপুরেও ব্যবহৃত হয়।


রংপুর হতে স্যার জর্জ গ্রীয়ার্সন আবিষ্কার করেছেন নাথ গীতিকা, মধ্যযুগের অনেক বিশিষ্ট্য কবি কাব্য রচনা করেছেন রংপুরে। তাঁরা হলেন কমললোচন, হরিশচন্দ্র বসু, হেয়াত মামুদ, শাকের খাদম, মুহম্মদ কালা, দ্বিজহরি, ধুরহানুল্লাহ, শরিয়তুল্লাহ।




আধুনিক যুগের অনেক কবি সাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন আর তারা হলেন, পন্ডিত যাদবেশ্বর, তর্করত্ন, জামাল উদ্দিন, রামনারায়ণ তর্করত্ন যিনি বাংলা মৌলিক নাটক ‘কুলিনকুল সর্বস্ব’ রচনা করেন এবং কুন্ডির জমিদার প্রদত্ত ৫০/- টাকা পুরস্কার লাভ করেন। হরগোপাল রায়, নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া, অতুল গুপ্ত, অতুল প্রসাদ সেন, শেখ ফজলুল করিম, খেরাজ আলী, রবীন্দ্র নাথ মৈত্র, তুলসী লাহিড়ী, নুরুল ইসলাম কাব্য বিনোদ, সৈয়দ শামসুল হক, আশুতোষ দত্ত, মোতাহার হোসেন সুফী, মতিউর রহমান বসনীয়া, মহফিল হক, মোনাজাত উদ্দীন, মুহম্মদ আলীম উদ্দীন, মঞ্জু সরকার, আনিসুল হক, আব্দুল হাই সিকদার, সৈকত আসগার সহ আরো অনেক সাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে অবদান রেখেছেন এবং এখনও অনেকে সাহিত্যকর্মে সচল আছেন।
- *ইহার তথ্যসূএ ইন্টারনেট থেকে (রংপুর জেলা তথ্য বাতায়ন)
২৩টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×