সব অলিখিত থাকে সব পাপ সব অপরাধ
সব জানাজানি না জানা থাকে সফেদি পুর্ণিমায়
আমাদের মুখ চিনে নিয়ে গেছে ফেরেশতাকুল তারা পায়
টাকা এই সব কারণে এমনতর কল্পনা ক'রে তোলে মুনাফিক
লোকে বলে লোকে বলে যে যার গাব গাছ তার ফল সে খাবে না তো
কে তাতে বসাবে ভাগ তোমাদের জুলু জুলু চোখে সময়ের আল্পনা টকটকে
পাপড়ি হয়ে কামের নিষেকে নেয় ভাগ তার পেছনে যে ব্যাপ্তি যে কান্তার
বিরুদ্ধ বচন তাকে মাঝির দেখা নদী আলেয়া ভাবতে পারো পারো জগতের কাকতাল তুমি কি জানো যে জগত কিসে চলে তার কেরোসিন কিসে আসে?
সে বলিল মানে সে বলল যে সে জানে যদিও সে পথচারী ভিক্ষুক মতন
তার কাঁধের ঝোলা মাথার যন্ত্রণায় রূপান্তর হলে তার নিষ্কাম শরীর মৌ এর
লোভে গান গায় লোক ডাকে লোক কেনে বেচে দেয় সুখের শরীর মানে সংসার
তার মুখ থেকে বিষাক্ত ঘ্রাণ আসে আসে জহুরির গলিত স্বর্ণবোয়াল মাছরাঙা
গাভী পুরাণতত্ত্ব মণিহার সান্ধ্যিক আপ্যায়ন তোমার গুরুমারা বিদ্যা আমড়ার
আঁটিতে গায়েগতরে খেটে মরছে বেবাক রাজনীতি তথাপি তোমার স্বামী জানে
তোমার লোভাতুর চোখ কী চায়? জানে পশ্চিমা চাঁদ জানে বাতায়নি জোনাক
জানে অশরীর আত্মা মানে প্রধান বাহিকার গুরুচণ্ডাল যেন গান গাইবার কালে
সুর যায় খসে বুকের ওপর থেকে কামই কাম ব্যাধিই ব্যাধি আর যত কপিলাবিলাস চায়নি তো কাঞ্চন নিথর আত্মার ভেতর বাঁশির সুর বাজাতে
ভায়োলিন তো দামী বস্তু বস্তু মানেই অবস্তু মানেই বস্তুশোভাসমূহ জগতপ্লাবনী
সেইসব হিমালয় তুষারে জগত ভরিয়া উঠিল বিচিত্র শিল্পে অশিল্পে
লড়াই তার থামে নাই আজো। কজনায় জানো?