ল্যাংমিয়ার আর ফ্রেন্ডলিসের কায়দা কানুন রয়েছে নিউরনের পুরোটা জুড়ে
কতগুলো উপাত্ত সংগ্রহ করেছিলাম পরিশ্রম আর সময়ের শ্রাদ্ধ করে
খেয়ে না খেয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে থেকে আবার দাঁড়িয়ে
পা ফুলে গেছে ধরে গেছে কোমড়
তবু করে গেছি সাধনা দিনরাত ভর।
এভাবে কেটেছে কত বেলা কতজনে করেছি পর!
জননী আমার বলে দিয়েছেন মুখের উপর,
ভুলে গেলি কি খোকা সব ?
ভিটে -মাটি- বাড়ী- ঘর!
কত রূপসীর আনাগুনা গেল চোখ ঘেষে
দেখা হয়ে ওঠেনি তবু তা অবশেষে ..সময় ফুড়োনোর সংশয়ে।
উপাত্ত গুলির যত্ন করার দায়িত্ব এখন মাথার উপর!
মেতেছি খেলায়,
কোন গ্রাফে ফেলে তাদের শায়েস্তা করা যায়।
সিউডো প্রথম নাকি দ্বিতীয় !
কত আগুনমুখো আরব তরুনীর হরিণচোখের অপলক দৃষ্টি মেখে
কতবার ঘুমিয়ে পড়েছি বইয়ের পাতার মড়মড়ে ঘ্রাণ শুকে;
রোদ বৃষ্টি আর পরবাসী মনের নিদারুন মিথোজীবিতায়
সোহারসনোদের জটিল সমীকরণের মর্ম খোঁজে খোঁজে
দিন চলে গেছে কেটে গেছে রাতের আঁধার।
ঘুমের মাঝেও তাদের নিদারুন অধিকার।
সেদিন রাতে ঘুমে যথন চারিদিক থমথমে
দেখি স্বপনে ট্যাকটনিক কারণে কার যেন লাশ
চলে এসেছে জানালার পাশের নালাটার তীর ঘেষে
এই নিয়ে জটলা বেধেছে উৎসুক জনে জনে।
আমি ভেবে চলেছি আপন মনে
এ কেমন অযাচিত পরিকল্পনা !
কেন একটিভ চ্যুতির ভেতর খুড়েছে কবরখানা।
ঘুম থেকে উঠে যথারীতি ফ্রেন্ডলিস আর ল্যাংমেয়ার
অথবা সিউডো সেকেন্ড অর্ডারের জটিল সূত্রখানা ।
খেয়ে না খেয়ে ,কখোনো বা রোদ বৃষ্টি মাথায় দিয়ে
জীবনের উপর দিয়ে বইছে সিউডো সেকেন্ড অর্ডার বিড়ম্বনা ।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২০