somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনেকে ধর্ম আর ধর্মের নামে উগ্রতার পার্থক্য বোঝে না

২২ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১৫ জন আরব নারী বিজ্ঞানী

15 Remarkable Arab Female Scientists To Know

সৌদি আরবে মেয়েদের পর্দার ব্যাপারে খুব কড়াকড়ি করা হয় এটা আমরা সবাই জানি। আফগানিস্তানের তালেবান ছাড়া আর কোথাও মনে হয় এতো কড়াকড়ি নাই ( এটা একটা জঙ্গি রাষ্ট্র, ইসলামি রাষ্ট্র না)। অনেকে বলেন যে ইসলাম ধর্মের কারণে জ্ঞান-বিজ্ঞানে পিছিয়ে যাচ্ছে মেয়েরা। কিন্তু সেই সৌদি আরবে মেয়েদের শিক্ষার হার শুনলে অবাক হয়ে যাবেন। ২০১৭ সালে ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী সৌদি মেয়েদের শিক্ষার হার ছিল ৯৯.২৮%। একই বয়সী ছেলেদের শিক্ষার হার ছিল ৯৯.৩২% সউদি আরবে শিক্ষার পরিসংখ্যান

গ্রাজুয়েশনের হার পুরুষদের চেয়ে মেয়েদের বেশী। মোট গ্রাজুয়েটের মধ্যে ৪৮% পুরুষ এবং ৫২% নারী । ২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী ৩৫,০০০ মেয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য গিয়েছে। যার মধ্যে ৫০% এর বেশী গিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে Education: The Key to Women’s Empowerment in Saudi Arabia?

২০১৫ সালে সৌদি গেজেটে এসেছে যে সৌদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ছেলেদের চেয়ে মেয়ে বেশী (৫১.৮%)। ঐ বছর ১৬২২১ জন মাস্টার্স করছে এবং ১৭৪৪ জন পি এইচ ডি করছে। ৫৭ টি দেশে সৌদি মেয়েরা পড়তে গিয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশী গিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। ২০১৩ সালে ১৫০৩২ জন নারী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ছিলেন, তার মধ্যে ১৩২ জন প্রফেসর। Saudi women constitute 51.8 percent of Saudi university students

২০১৫-১৬ সালে ৫৭% আন্ডার গ্রাজুয়েট ছিল নারী এবং ৪৩% ছিল পুরুষ How Saudi women are getting ahead of men as STEM graduates

অনুরুপ পরিসংখ্যান পাওয়া যায় ইউনাইটেড আরব আমিরাতের মেয়েদের ক্ষেত্রেও। আরব আমিরাতে মেয়েদের শিক্ষার হার ৯৫.৮% এবং ছেলেদের শিক্ষার হার ৯৩.১%। আরব আমিরাতের তিনটির মধ্যে দুইটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৮০% থেকে ৯০% শিক্ষার্থীই মেয়ে। দেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যারা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গনিত নিয়ে পড়ে তাদের ৫৬% মেয়ে। ইউনিভারসিটি গ্রাজুয়েটদের ৭০% ই মেয়ে। হাইস্কুল গ্রাজুয়েশন করার পর ৯৫% মেয়ে পরবর্তী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে। এর বিপরীতে হাইস্কুল গ্রাজুয়েশন করার পর ৮০% ছেলে পরবর্তী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে। ৭৭% মেয়ে সেকেন্ডারি স্কুল শেষ করে। আবু ধাবিতে অবস্থিত Masdar Institute of Science and Technology থেকে গ্রাজুয়েশন করা ৬০% শিক্ষার্থী মেয়ে। Women in the United Arab

UAE Women FAQs

যুক্তরাষ্ট্রে ২০২০ সালে ৩৬.৭% মেয়ে ৪ বছরের কলেজ ডিগ্রি সম্পন্ন করেছে। Percentage of the U.S. population who have completed four years of college or more from 1940 to 2020, by gender

এর বিপরীতে সৌদি আরবে নারী গ্রাজুয়েটের হার ৫৫.৮% Share of female graduates in Saudi Arabia from 2010 to 2019

সৌদি আরবের নারীদের এই প্রসঙ্গে ‘আরব নিউসের’ একটা প্রবন্ধ হুবহু অনুবাদ করে দিলাম -

যেভাবে সৌদি মেয়েরা স্টেম (STEM – Science, technology, engineering, mathematics) গ্রাজুয়েট হিসাবে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে
১৯ মার্চ, ২০১৯

দুবাইঃ আগের চেয়ে অনেক বেশী সংখ্যক মেয়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিত ( Science, technology, engineering, mathematics – in short STEM) পড়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, বলেছেন ডঃ ফাতিমা আলাকিল, যিনি একজন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এবং রিয়াদের কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি সদস্য।

আলাকিল বলেন “ সৌদি আরবে, STEM সংক্রান্ত চাকরীর সুযোগ বর্তমানে সীমিত, যেহেতু অর্থনীতি মুলত তেল নির্ভর এবং কারিগরি সংশ্লিষ্ট চাকরী খুব কম,“। আলাকিল Confidentiality, Integrity and Availability Group ( CIAG) নামক একটি নন- প্রফিট প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। এই প্রতিষ্ঠানটি রিয়াদে তথ্য নিরাপত্তা প্রশিক্ষন ও গবেষণা নিয়ে কাজ করে।

শ্রম বাজারের উপর সরকারের একটা প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৮ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ১৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সী নারীদের ৩০% এর বেশী নারী কর্মহীন অবস্থায় আছে। তাদের মধ্যে ২০ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের মধ্যে (৭০%) এবং ২৫ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের মধ্যে (৫৫%) কর্মহীনের হার সব চেয়ে বেশী।

এই প্রতিবেদন অনুসারে ৯,২৩,৫০৪ জন চাকরী প্রার্থী আছে যার মধ্যে ৭,৬৫,৩৭৮ জনই নারী ( ৮২.২%)।
আলাকিল বলেন “ পশ্চিমের দেশগুলির তুলনায় STEM শিক্ষায় আমাদের নারীর সংখ্যা বেশী”। আলাকিল যুক্তরাজ্যের Southampton বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৭ সালে কম্পিউটার বিজ্ঞানে ডকটরাল শেষ করেছেন।

সৌদি শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের একটা প্রতিবেদন অনুসারে ২০১৫-১৬ সালে আন্ডার গ্রাজুয়েট হওয়া শিক্ষার্থীদের ৫৭% ই নারী। একই বছরে জিববিজ্ঞান, আই টি, গনিত, পরিসংখ্যান এবং পদার্থ বিদ্যায় গ্রাজুয়েশনের ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের টপকিয়ে যায়।

কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে আলাকিল কর্তৃক পরিচালিত এক জরীপ অনুসারে “প্রায় ৮০% সৌদি মেয়ে STEM নিয়ে পড়ার জন্য উদগ্রীব, কিন্তু ডিগ্রি অর্জনের পরে চাকরী জোগাড় করাটা একটা চ্যালেঞ্জ”, আলাকিল বলেন।

২২ বছর বয়সী মাহা আল-তালিব যিনি আইটি নেট ওয়ার্ক ও নিরাপত্তা নিয়ে এই বছরের শুরুতে KSU থেকে গ্রাজুয়েশন করেছেন বলেন “ সৌদি আরবের মেয়েদের জন্য STEM শিক্ষাকে বেঁছে নেয়াটা কমন”। তিনি এখন রিয়াদের একটি সরকারী কোম্পানিতে জুনিয়র information security analyst হিসাবে কাজ করছেন।

তিনি আরও বলেন “ সৌদি মেয়েরা উচ্চাকাঙ্ক্ষী। আমরা উচ্চ ডিগ্রি অর্জন করছি এবং সফল কেরিয়ার খুজছি। আমি জানি না কেন বিশ্ববাসী ধারণা করে যে সৌদি মেয়েরা পশ্ছাদপদ ট্রাইবাল প্রজাতি এবং মেয়েদের এই বিষয়গুলি নিয়ে বলার কোন এখতিয়ার নাই। এই ধারণা পুরোপুরি ত্রুটিপূর্ণ।“

আল-তালিব বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করেই চাকরীর প্রস্তাব পেয়েছিল, কিন্তু সে অনুধাবন করে যে সবাই তার মত ভাগ্যবতী না। সে বলে “মেয়েরা চাকরী পেতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এটার কারণ এমন নয় যে কোম্পানিগুলি আমাদের নিয়োগ দিতে চায় না বরং সৌদি তরুণ- তরুণীদের জন্য চাকরী পাওয়া একটা বড় চ্যালেঞ্জ।“

“ আজকের সৌদি আরবে পিতামাতারা তাদের মেয়েদেরকে শুধু দেশীয় ডিগ্রি না বরং পশ্চিমের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ডিগ্রির জন্য উৎসাহিত করছে। এটা এখন একটা সাধারণ ব্যাপারে পরিনত হয়েছে। পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়েছে। মেয়েরা দেশের উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।“

সব মেয়েরাই এরকম ভাগ্যবতী না। এরকম একজন ২৫ বছর বয়সী আই টি গ্রাজুয়েট রাজান আল- কাথানি বলেন “ অনেক মাস হয়ে গেছে আমি পাস করেছি তারপরও আমি একটা চাকরী পাচ্ছি না। এখন পর্যন্ত এটা আমার জন্য একটা সংগ্রাম”।

“ আমাদের অনেক মেধাবী ও যোগ্য মেয়ে আছে, বিশেষ করে প্রযুক্তিতে, কিন্তু চাকরীর সুযোগ খুব কম। পরিস্থিতি কঠিন কিন্তু আমরা আশাবাদী পরিস্থিতি শীঘ্রই পরিবর্তন হবে।“
আল কাথানি এই ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী যে দেশের ২০৩০ সংস্কার পরিকল্পনা যোগ্য সৌদিদের জন্য সুযোগ তৈরি করবে।

ভিসন ২০৩০ এর অংশ হিসাবে সরকার মেয়েদের চাকরীতে নিয়োগ বৃদ্ধিতে বদ্ধপরিকর। আলাকিল বলেন যে সরকার এই সমস্যার সমাধানের জন্য জোরেশোরে কাজ করে যাচ্ছে এবং এই ধরনের চাকরীর সুযোগ সৃষ্টি হওয়াটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার।

তিনি আরও বলেন “ভিসন ২০৩০ অনুযায়ী চাকরীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে, যার মধ্যে কারিগরি চাকরিও থাকবে। চাকরির সুযোগ যখন বৃদ্ধি পাবে, পরিনামে মেয়েরাও তাদের ন্যায্য হিস্যা পেয়ে যাবে।“ আলাকিলের মতে নারীর ক্ষমতায়ন এবং নেতৃত্বের ভুমিকায় উত্তরণের ক্ষেত্রে সউদি আরবে অনেক অগ্রগতি হয়েছে এবং তা বর্তমান STEM জবের সুযোগকে প্রভাবিত করতে পারে।

আলাকিল বলেন “ রাজকুমারী রিমা বিন্তে বান্দার আল- সউদকে দেশের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রদূত হিসাবে দেখতে পেয়ে আমরা আনন্দিত। এটা দ্বারা বোঝা যায় যে পরিবর্তন ঘটছে”।

যেভাবে আল-তালিবের বাবা মা তাকে সমর্থন দিয়েছেন তার জন্য সে গর্ব অনুভব করে। তিনি বলেন “আমার বাবা শিক্ষিত নন এবং আমার মার শুধু প্রাথমিক শিক্ষা আছে, তারপরও উভয়ে আমার আকাঙ্খা অনুযায়ী শিক্ষার ব্যবস্থা করেছেন। তারা চান তাদের মেয়ে তাদের ছেলেদের মত সফল হউক।“

যে কোন দেশের নারীদের মতই, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় থেকে কর্মস্থলে উত্তরন সব সময় সহজ না, এমন কি প্রজুক্তির উপর ডিগ্রিধারী মেয়েদের জন্যও। তারপরও তারা আশা হারাচ্ছেন না।

আল-তালিব বলেন “আমরা বুঝতে পারছি যে চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে এটা একটা কঠিন সময়, বিশেষত প্রজুক্তি নির্ভর ক্ষেত্রগুলিতে, কিন্তু অবস্থার পরিবর্তন হবে। সউদি মেয়েরা অল্প সময়ের মধ্যেই STEM ফীল্ডে সারা দেশে নেতৃত্ব দেবে”।
- লেখার সমাপ্তি এখানে -

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও দেখবেন যে লেখাপড়ায় অনেক ক্ষেত্রেই মেয়েরা ছেলেদেরকে ধরে ফেলেছে। গত বছর এইচ এস সি পরীক্ষায় ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা জিপিএ ৫ বেশী পেয়েছে। দেশ যদি ধর্মের কারণে মেয়েদের শিক্ষার প্রতিকুল হতো তাহলে মেয়েরা পড়ালেখায় এত ভালো করতে পারতো না। গ্রামে খবর নিয়ে দেখবেন যে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশী স্কুলে যায়। বাংলাদেশি মেয়েদের মধ্যে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট, গবেষক অনেক আছে।

দেশে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে মুসলমানদের অনেক কর্ম কাণ্ডের কারনে ইসলাম ধর্মকে প্রায়শই সমালোচনার সম্মুখিন হতে হয়। কিন্তু আমরা কখনও চিন্তা করে দেখি না যে মুসলমানদের দ্বারা সঙ্ঘটিত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডগুলি আসলে ইসলাম ধর্ম সমর্থন করে না। কিন্তু আমরা দোষারোপ করছি ধর্মকে। ইসলাম অনুসরনের নামে কেউ যদি উগ্রতার পথ বেছে নেয় তার জন্য সেই ব্যক্তি বা গোষ্ঠী দায়ী থাকবে। ইসলামকে এই সঙ্ঘটিত অপরাধের জন্য দায়ী করা যাবে না। আফগানিস্তানের তালেবান, পাকিস্তানের জঙ্গি, নাইজেরিয়ার বোকো হারাম, সিরিয়ার আইসিস, সোমালিয়ার আল শাবাব গ্রুপের অনেক কর্মকাণ্ড আসলে ধর্ম বহির্ভূত উগ্রতা এবং ইসলাম এগুলিকে অন্যায় কাজ বলে মনে করে।পৃথিবীর কোন ইসলামি রাষ্ট্র বা কর্তৃপক্ষ এদের কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে না। কিন্তু তারপরও অনেকে মনে করে ধর্ম এই কাজের জন্য দায়ী।

সউদি আরব ও আমিরাতের উদাহরন দিয়েছি উপরে। ধর্ম যদি জ্ঞান বিজ্ঞানের অন্তরায় হতো তাহলে সউদি আরবের মেয়েরা প্রজুক্তিগত লেখা পড়ায় সব চেয়ে পিছিয়ে থাকতো। তবে এ কথা স্বীকার করতে হবে যে ঐ আরব দেশগুলিতে এখন ধর্মের অপব্যাখ্যার মাদ্ধমে অনেক ক্ষেত্রে মেয়েদের প্রতি বিরুপ আচরণ করা হয়ে থাকে। অনেক আরব মেয়ে প্রযুক্তিতে ডিগ্রি নিয়েও সুযোগ না থাকায় বেকার আছে। শুধু ইসলামি রাষ্ট্র না উন্নত বিশ্বে পর্যন্ত মেয়েরা বৈষম্যের স্বীকার হয়। অনেক উন্নত দেশে মেয়েরা একই যোগ্যতা নিয়ে ছেলেদের চেয়ে কম বেতন পেয়ে থাকে। আসল কথা হোল ধর্ম নয় বরং ধর্মের নামে উগ্রতার কারণে দেশে ও বিদেশে জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা অনেক ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ইসলাম ধর্মের প্রকৃত বাণী কখনই জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চাকে নিরুৎসাহিত করেনি।

সুত্র - http://www.abouther.com
https://countryeconomy.com/
www.mei.edu
english.alarabiya.net
www.arabnews.com
en.wikipedia.org
UAE Gender Balance Council
www.statista.com

ছবি abouther.com
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৪৩
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×